পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জীবন মানেই পরিবর্তন: মহাভারতের আলোকে মানসিক বিপ্লব ও জ্যোতিষের গোপন মানচিত্র

ছবি
  Dr prodyut Acharya  নিজস্ব ধর্মে দৃঢ় থাকা – জীবন ও জ্যোতিষ দর্শন প্রতিটি মানুষ একা, প্রত্যেকে তার নিজস্ব চিন্তাভাবনা, অভিজ্ঞতা ও মানসিকতার ফলাফল। এই বাস্তবতাটিই মানুষকে করে তোলে অনন্য। কেউ নিখাদ যুক্তিতে বিশ্বাসী, কেউ আবেগে, আবার কেউ কর্মফলে। যেমন মহাভারতের প্রতিটি চরিত্র —কৃষ্ণ, কর্ণ, ভীষ্ম, দ্রোণাচার্য, শকুনি, দুর্যোধন—সবাই নিজেদের স্বধর্মে অটুট ছিলেন, চূড়ান্ত পরিণতি যাই হোক না কেন। তাদের সিদ্ধান্ত কখনও ছিল আত্মত্যাগমূলক, কখনও ধ্বংসাত্মক—তবুও তারা নিজের বিশ্বাসচ্যুত হননি। গীতার তৃতীয় অধ্যায়ে শ্রীকৃষ্ণ বলেন— 👉 "শ্রেয়ান্ স্বধর্মো বিরতঃ, পরধর্মো ভয়াবহঃ" অর্থাৎ নিজের ধর্ম পালন করে মৃত্যুও শ্রেয়, অপরের ধর্ম পালন বিপজ্জনক। আমার জ্যোতিষ জীবনেও বহুবার দেখেছি—মানুষ নিজের অচলায়তন বিশ্বাস, অভ্যাস, প্রবৃত্তির শিকার হয়। সমস্যার মূল তাকে বোঝানো গেলেও সে নিজেকে পাল্টাতে চায় না। ❖ বাস্তব উদাহরণগুলো দেখলেই বোঝা যায় — একজন মানুষ তার সম্পর্কে অসহনীয় মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করছে, সম্পর্ক একতরফা, বারংবার অপমানিত হচ্ছে—তবু সে বলে, "আমি ভালোবাসি, সম্পর্ক রাখতেই হবে।" ...

মনকে নিয়ন্ত্রণ করে বুদ্ধির সঠিক ব্যবহার করার কৌশল

ছবি
চিন্তা সর্ব শক্তিমান  মানুষের মস্তিষ্কের কার্যকরী ক্ষমতা নির্দেশ করে সেই মানুষ কতটা বুদ্ধিমান। বর্তমান যুগে মানুষ intelligent হয়েছে, তার জন্য আদিম যুগ থেকে এই পর্যন্ত হাজার হাজার বছর সময় লেগেছে। অর্থাৎ মানুষের বুদ্ধির বিকাশ হয়েছে। মানুষের মধ্যে বুদ্ধির বিকাশ হওয়া সত্বেও পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষই, কোন না কোন সমস্যা দ্বারা পিরিত, এর কারণ হলো বাস্তব ও সত্যকে উপলব্ধি করতে না পারা। সনাতন শাস্ত্র মানুষকে সত্য উপলব্ধি করতে শেখায়। মস্তিষ্কের বিকাশ হতে হাজার হাজার বছর সময় লেগেছে, সেই উন্নত মস্তিষ্কের বুদ্ধি ব্যবহার করেও মানুষ বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় জর্জরিত হচ্ছে। প্রতিটি মানুষের মধ্যেই কমবেশি বুদ্ধি আছে, কিন্তু বুদ্ধি সকলেই সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে না। কারণ মানুষের বুদ্ধি বার বার মনের দ্বারা প্রভাবিত হয়। বুদ্ধি দ্বারা ভালো-মন্দ বিচার করা গেলেও মনের তীব্র প্রভাবের কারণে, তেমনটা সব সময় করা হয় না। অর্থাৎ মনের প্রভাবে বুদ্ধিভ্রংশ হয়, বুদ্ধি সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। মস্তিষ্ক মানুষের শরীর পরিচালনা করে, মস্তিষ্কের থেকে যেভাবে নির্দেশ আসে শরীর সেভাবে প্রতিক্রিয়া দেয়। মস্তিষ্কও মনের দ...

জীবনে সফলতা প্রাপ্ত করতে নিজের মনকে অন্যের প্রভাব থেকে মুক্ত রাখুন

ছবি
  Goutam Buddha  মানুষের মনই সুখ দুঃখের মূল কেন্দ্র, মনের সুখই বড় সুখ, মন চায় শুধুই আনন্দ। আনন্দ পাওয়ার জন্য মন অনেক কিছুই করতে চায়, মনের আনন্দে বাধা প্রাপ্ত হলেই মন দুঃখে ভরে যায়। অর্থাৎ মনের চাহিদা পূরণ না হলেই দুঃখ সৃষ্টি হয়। মানুষ যা কিছু করে তা নিজের মনকে খুশী করতে, যেমন কেউ মন্দিরে পুজো দিয়ে মনের আনন্দ পাওয়ার চেষ্টা করে, আবার মদ খেয়ে নেশা করে মনের আনন্দ লাভ করে। বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ভাবে মন খুশি রাখতে চেষ্টা করে। তবুও পৃথিবীতে বেশি সংখ্যক মানুষই দুঃখী । মানুষ যা কিছু করে তার দ্বারা শুধু মাত্র সাময়িক সুখ প্রাপ্ত হয়, এই সুখ বা আনন্দ কখনো চিরস্থায়ী হয় না। মনের চাহিদা কখনোই শেষ হয় না, মন চায় অন্তত সুখ। মন সুখী করতে হলে প্রথমে বুঝতে হবে, মন কিভাবে প্রভাবিত হয়। মন বিভিন্ন কারণে বিভিন্নভাবেই প্রভাবিত হতে পারে। যেমন আস্বাদন ইন্দ্রিয়ের দ্বারা প্রভাবিত হলে মন চায় ভালো কিছু খেতে, দর্শনেন্দ্রিয় দ্বারা প্রভাবিত হলে মন চায় ভালো কিছু দেখতে, শ্রবণ ইন্দ্রিয় দ্বারা প্রভাবিত হলে মন চায় ভালো কিছু শুনতে, স্পর্শন ইন্দ্রিয় দ্বারা প্রভাবিত হলে মন চায় ভালো কিছু স্পর্শ করতে...

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রধানমন্ত্রীর ডাকে প্রদীপ, মোমবাতি, জ্বালানোর সাথে উচ্চারণ করুন, সনাতনের আদি শব্দ "ওঁম"

ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন হয়

শিব পুজো করার আগে জেনে নিন শিবলিঙ্গ কি?

পৃষ্ঠাসমূহ