পোস্টগুলি

2020 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন

ছবি
  Facebook  আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।

করোনা ছন্দে

ছবি
Covit 19 করুণা তুমি কেন এসেছো? নিয়ে এসেছো ভয় তোমাকে আমরা হারিয়ে দেব তোমার ভয়ের হোক জয় | চীন দেশ থেকে শুরু হয়ে তুমি, গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে গেলে,  পৃথিবী জুড়ে হাজারো মানুষের, প্রাণ বিনা দোষে কেড়ে নিলে,  বহু মানুষ আজও সংক্রমিত মৃত্যুর ভয়ে আতংকিত,  কিন্তু জেনো আমাদের সাথে ডাক্তার রূপে ভগবান আছে,  পুলিশ সেজে ঝাড়ুদার সেজে তোমাকে করবেই পরাজয়,  তোমাকে আমরা হারিয়ে দেবো তোমার ভয়ের হোক জয় | খেটে খাওয়া মানুষ কাজ হারিয়ে, অনেকেই আজ অনাহারে আছে,  হেটে আসা শ্রমিক বহু পথ পেরিয়ে, কেউতো আবার বাড়িও ফিরেছে,  বন্দি করেছো আমাদের তুমি, জরুরী পরিষেবা তবুও থামেনি,  দেবতারা আজ পথে নেমেছে তোমাকে করে না ভয়,  তোমাকে আমরা হারিয়ে দেবো, তোমার ভয়ের হোক জয় | সকলেই আজ এক হয়ে, বিরোধীরা ও মিলে মিশে গেছে,  সন্ত্রাসবাদ আছে লুকিয়ে, অন্যায় তাই অনেক কমেছে,  যেখানে নেওয়া যেতনা নিঃশ্বাস, সেখানেও হয়েছে শুদ্ধ বাতাস,  বহু প্রজাতির পাখি ফিরেছে, জীবজন্তু পথে ঘুরছে গঙ্গার জলে দূষণ কমেছে, মুক্ত হয়েছে আকাশ,  ভয় দেখিয়ে কিছু দিয়ে গেলে, কত মানুষের প্রাণও তো নিলে,  তাইতো তোম

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ তীব্রতা থাকবে 2024 পর্যন্ত, আবারও বাড়বে লকডাউন?

ছবি
Coronavirus নভেল করোনাভাইরাস, এর প্রকোপে পৃথিবীতে এক লক্ষের বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে, এবং 20 লক্ষের অধিক মানুষ এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত | জানিনা এই মহামারী আরো কত মানুষের প্রাণ নেবে | কেমন জানি পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশগুলো স্তব্ধ হয়ে গেছে, বন্ধ হয়ে রয়েছে কোটি কোটি মানুষের কর্মসংস্থান | এর মধ্যে সবথেকে বেশি সমস্যা ভোগ করছে যারা প্রতিদিন উপার্জন করে, নিজেদের সংসার পরিচালনা করে | সকলেই আশা করে আছে কবে এই ভাইরাস থেকে মুক্তি পাব, আবার নিজেদের কাজ শুরু করব | এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে এই দেশের সরকার একটার পর একটা পদক্ষেপ নিয়ে চলেছে, একদিনের জনতা কার্ফু থেকে শুরু, করে 21 দিনের লকডাউন শেষ করে, আবার লকডাউন 2.0  ঘোষণা করা হয়েছে | সকলেই আশায় আছি  3মে লকডাউন 2.0 এর মেয়াদ শেষ হওয়ার, কিন্তু আসলে কেউই জানিনা এর মেয়াদ কবে শেষ হবে, লকডাউন টু এর পরে লকডাউন 3, লকডাউন 4, আসবে কিনা? ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই মহামারী থেকে পৃথিবীকে মুক্ত করো | নভেল করোনা ভাইরাস সম্পর্কে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য উঠে আসছে, ফলে আগের তথ্যগুলো ভুল বলে প্রমাণ হচ্ছে | যেমন প্রথ

করোনা সংক্রমণ ভারতে থার্ড স্টেজ, বাড়ানো হবে লকডাউনের সময়সীমা ?

ছবি
ভিডিও কনফারেন্স Covid-19 ভাইরাস সারা পৃথিবী জুড়ে  এক মহামারী সৃষ্টি করেছে | 17 লক্ষের বেশি মানুষ এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে, এক লক্ষের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে | এই ভাইরাসের আতঙ্কে পৃথিবীর 400 কোটির বেশি মানুষ  নিজের ঘরে বন্দি | ভারতবর্ষে করোনা ভাইরাস এর সংক্রমণ ঠেকাতে 25 শে মার্চ থেকে 14 ই এপ্রিল পর্যন্ত টানা 21 দিনের লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছিল, তার ফলে অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতবর্ষে সংক্রমণ সংখ্যা অনেক কম | এপর্যন্ত ভারতবর্ষে সংক্রমণ সংখ্যা 7684, মৃত্যু হয়েছে 250 জনের | এই সংক্রমণ সংখ্যা প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে চলেছে, এই ভাবেই যদি প্রতিদিন সংক্রমণ সংখ্যা বেড়ে চলে, তাহলে পরিস্থিতি খুব তাড়াতাড়ি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা | ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ এর গবেষণা অনুযায়ী ভারতবর্ষ সংক্রমণের পরিস্থিতি তৃতীয় স্তরে প্রবেশ করেছে, কারন এমন কিছু করোনা সংক্রমণ ব্যক্তি চিহ্নিত হয়েছে যারা কখনো বিদেশে যায়নি, বা বিদেশ থেকে আসা কোন ব্যক্তির সংস্পর্শ আসেনি, তাই তারা মনে করছেন সংক্রমণ তৃতীয় স্তরে প্রবেশ করেছে |তৃতীয় স্তরে প্রবেশ করলে  তখন কোথা থেকে স

জাপানে সার্জারির মাধ্যমে হাতের রেখা তৈরী করে ভাগ্য পরিবর্তন করতে চায়: বৈদ্যুতিক স্কাল্পেল দিয়ে 10 মিনিটে কী ভাগ্য পরিবর্তন করা সম্ভব ?

ছবি
সার্জারির আগের ও পরের ছবি হস্তরেখা বিচার ভারতবর্ষে প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে | হস্তরেখা শাস্ত্র অনুযায়ী হস্তরেখা পূর্ব জন্মের কর্মফল অনুযায়ী, মাতৃগর্ভেই সৃষ্টি হয়ে থাকে, এবং এই জন্মের কর্মফল অনুযায়ী তার পরিবর্তন হয় | নিজের ভাগ্য সম্বন্ধে জানবার উৎসুকতা প্রত্যেক মানুষের মধ্যেই থাকে, তাই মানুষ নিজের ও কোন প্রিয়জনের ভাগ্যের সম্বন্ধে জানতে, কোন জ্যোতিষীর শরণাপন্ন হন | জ্যোতিষী তার জন্মতারিখ, জন্মসময়, জন্মস্থান, জেনে নিয়ে একটি জন্ম কুণ্ডলী প্রস্তুত করে, এবং জন্ম কুণ্ডলীতে গ্রহের অবস্থান অনুযায়ী তার অতীত বর্তমান সম্বন্ধে কিছু আলোচনা করেন, ও ভবিষ্যতের সম্বন্ধে কিছু পূর্বাভাস দেন | আবার কোন জ্যোতিষী হাতের রেখা বিচার করার মাধ্যমে অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে বলে থাকে |কেউ কেউ আবার জন্ম কুণ্ডলী ও হাতের রেখা দুটো একসাথে বিচার করার মাধ্যমে, অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ, সম্বন্ধে বলে থাকেন | আমার মতে এটাই সব থেকে বেশি উপযোগী | জ্যোতিষ শাস্ত্রের উৎপত্তি ভারতবর্ষে হলেও ভারতের থেকে এই শাস্ত্র পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে গেছে, এবং বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে জ্যোতিষ শাস্ত্র সম্বন্ধে

প্রধানমন্ত্রীর ডাকে প্রদীপ, মোমবাতি, জ্বালানোর সাথে উচ্চারণ করুন, সনাতনের আদি শব্দ "ওঁম"

ছবি
Om ভারতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় শ্রী নরেন্দ্র মোদী, আগামী 5 ই এপ্রিল রবিবার রাত 9 ঘটিকায়, 9 মিনিট, সমস্ত দেশবাসীকে ঘরের ইলেকট্রিক লাইট বন্ধ করে, প্রদীপ, মোমবাতি, টর্চ, মোবাইলের ব্যাক লাইট, জ্বালিয়ে রাখতে অনুরোধ করেছেন | অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে এর ফলে লাভ কি হবে | লাভ ক্ষতির বিচার করতে গেলে, আগে জানতে হবে প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হয় কেন? প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হতো, অন্ধকার দূর করবার জন্য | বর্তমানে ইলেকট্রিক লাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আমরা অন্ধকার দূর করে থাকি | কিন্তু ভারতীয় শাস্ত্র মতে শুধুমাত্র অন্ধকার দূর করবার জন্যই প্রদীপ, মোমবাতি, ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় না | অগ্নি, পৃথিবী, বায়ু, জল, আকাশ, এই পঞ্চতত্ত্বের মধ্যে সবথেকে পবিত্র হলো অগ্নি |অগ্নির যেমন দাহ করার ক্ষমতা আছে, তেমনই আছে এর পবিত্রতা | তাই যেকোনো মাঙ্গলিক কর্মে অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে, শুভ শক্তিকে বৃদ্ধি করার জন্য, প্রদীপ, মোমবাতি, যজ্ঞ, ইত্যাদির মাধ্যমে পবিত্র অগ্নির ব্যবহার করা হয় | এছাড়াও যোগীদের সেরা সময় হল রাত্র, মানুষের মন সদা চঞ্চল, তাই মনকে স্থির করা খুব কঠিন কাজ | আমাদের পঞ্চ

শতবর্ষ আগের স্প্যানিশ ফ্লুর আকার ধারন করতে পারে করোনা?

ছবি
স্প্যানিশ ফ্লু আজ থেকে একশত বছর পূর্বে  1918 থেকে 1920 পর্যন্ত, পৃথিবীর বুকে ঘটে গেছে এক ভয়ঙ্কর মহামারী | এই মহামারী কেড়ে নিয়েছে পৃথিবীতে প্রায় 5 থেকে 10 কোটি মানুষের প্রান | এটি মানব ইতিহাসের সবথেকে ভয়ঙ্কর মহামারী | 50 কোটির বেশি মানুষ এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়, এই জনসংখ্যা তখনকার সময় বিশ্বের প্রায় এক চতুর্থাংশ | প্রথমে ধারণা করা হয়েছিল এই মহামারী কোন ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ফলে সৃষ্টি হচ্ছে, কিন্তু পরবর্তী সময়ে জানা যায় যে এই তথ্য ভুল, কারণ এই মহামারি'র জন্য দায়ী হলো এক নতুন ধরনের ভাইরাস এইচ ওয়ান এন ওয়ান | প্রাথমিক পর্যায়ে এই ভাইরাসের নাম ছিল স্প্যানিশ ফ্লু | স্প্যানিশ ফ্লু নাম শুনে মনে হতে পারে যে এর উৎপত্তি স্পেনে, কিন্তু তেমনটি একদমই নয় প্রথম  বিশ্বযুদ্ধ চলে 1914 থেকে 1918 পর্যন্ত | স্পেন কোন দেশের হয়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনি | যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করা বেশিরভাগ দেশের সংবাদ মাধ্যম  স্বতন্ত্র ছিলনা, তারা সরকারের অনুমতি ছাড়া কোনো খবর প্রকাশ করতে পারত না | ইউরোপের বিভিন্ন প্রান্তে এই ভাইরাসের দ্বারা মহামারী ছড়িয়ে পড়লেও  তাদের সরকার  চাইতো না  দেশের জনগণ  এই ভা

নভেল করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে, বিশ্বে সংস্কৃতির পথ দেখাবে ভারতবর্ষ

ছবি
Body immunity পৃথিবীর প্রাচীন দেশগুলোর মধ্যে ভারতবর্ষ একমাত্র দেশ, যে দেশ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মোকাবেলা করেও এখনো টিকে আছে | টিকে আছে ভারতের প্রাচীন সংস্কৃতি, যে সংস্কৃতি বর্তমানে আমরা ভুলতে বসেছি | যখন আমরা নিজেদের সংস্কৃতি ভুলে বিদেশি সংস্কৃতিকে আপন করে নেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি | ঠিক সেই সময় করোনা নামের এক অদৃশ্য শত্রু পৃথিবীর উপরে হামলা করে, গোটা বিশ্ব মহামারীর আকার ধারণ করে | এই মহামারী থেকে রক্ষা পেতে পৃথিবীর সমস্ত দেশের, সমস্ত ধর্মের মানুষ ভারতীয় সংস্কৃতি মেনে চলেছে | এই ভাইরাসের আতঙ্কে বিভিন্ন দেশের রীতিনীতি যেমন আলিঙ্গন, হ্যান্ডশেক, চুম্বন, ইত্যাদি নিয়ম ত্যাগ করে, ভারতীয় পদ্ধতি নমস্কারে বিশ্বাস রাখছে, এবং তারা মৃতদেহ সৎকারেও ভারতীয় পদ্ধতি শ্রেষ্ঠ বলে মনে করেন | বিশেষজ্ঞরা  ঘোষণা করেছে আলিঙ্গন, হ্যান্ডশেক, চুম্বন, ইত্যাদি দ্বারা করোনা ভাইরাস সহ বিভিন্ন রোগ জীবাণু ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস ইত্যাদির সংক্রমনের ঝুঁকি অনেক বেশি | তাই এই ধরনের সংক্রমণ গুলোকে এড়াতে ভারতীয় পদ্ধতি নমস্কার সবচেয়ে বেশি উপযোগী |  মৃতদেহ সমাধি বা অন্য কোন সৎকারের মাধ্যমে, মৃতদেহের সঙ্গ

সচেতনতার নামে, ঝড়ের গতিতে ছড়াচ্ছে করোনার আতঙ্ক

ছবি
Corona panic  নভেল করোনা ভাইরাস হল এক ধরণের সংক্রামিত ভাইরাস, যা একজনের শরীর থেকে অন্যজনের শরীরে সংক্রমণ হয় | অন্যান্য ভাইরাস বা জীবাণু থেকে এর সংক্রমণ ক্ষমতা অনেক বেশি, ফলে দ্রুত এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে | এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হলে 2 /14 দিনের পর থেকে, জ্বর কাশি এবং শ্বাসকষ্টের উপসর্গ দেখা যায় | এই ভাইরাসে সবথেকে দ্রুত আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়েছে বৃদ্ধরা | ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন এর রিপোর্ট অনুযায়ী করুণা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে 80 বছরের উর্ধ্বে ব্যক্তিরা সবথেকে বেশি আক্রান্ত হয়েছে | করুন আক্রান্ত রোগীর হার 15-Mar-2020 রিপোর্ট অনুযায়ী ভাইরাসে আক্রান্ত বিশ্বব্যাপী প্রায় ছয় হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, এবং 1 লক্ষ 60 হাজার মানুষ এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত বলে চিহ্নিত হয়েছে |পৃথিবীর সমস্ত দেশের মধ্যে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে চীন এবং ইটালি | চীন দেশে প্রায় 81 হাজার মানুষ করুনা সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছে, এবং 3200 মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, ইতালিতে 21200 মানুষ সংক্রমিত, এবং 1500 মানুষ মৃত্যুবরণ করেছেন | এর পরেই আছ

করোনার নির্দয়তায় আতঙ্কিত গোটা বিশ্ব

ছবি
Novel coronavirus বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সবথেকে বড় আতঙ্ক করোনা ভাইরাস, এই ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে সমস্ত দেশের সরকার যুদ্ধকালীন তৎপরতা সহকারে কাজ করে চলেছে| করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে, শুধু সরকারের ভরসায় বসে থাকলে চলবে না, আমাদের নিজেদের সুরক্ষার জন্য কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে | আগে বুঝতে হবে করোনা ভাইরাস কি? এই ভাইরাস হলো এক ধরনের জীবাণু, যাকে বৈজ্ঞানিকরা নোভেল করোনা ভাইরাস নাম দিয়েছে | এই ভাইরাসের উৎস দেশ চীন | চীন দেশের মানুষেরা বিভিন্ন ধরনের জীবজন্তু থেকে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে | কিছু প্রাণীর শরীরে এই ভাইরাস থাকলেও এই ভাইরাসের প্রভাব তাদের উপর পড়ে না, সেই সব প্রাণীর শরীর এই ধরনের ভাইরাস বা জীবাণুর সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সক্ষম | মানুষের শরীরে সাধারণভাবে ওই ধরনের ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধ করার সক্ষমতা থাকেনা | চীনের মানুষেরা, ভাইরাস আক্রান্ত জীবজন্তু ভক্ষণ করে, এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে, নিজেদের সহ সমস্ত মানবজাতিকে, সংকটের মুখে ঠেলে দিয়েছে | তার ফলে গোটা বিশ্বের মানুষ এই করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে আতঙ্কিত | এই ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেত

ভ্রমণ রেখা বিচার, হাতের রেখায় বিদেশ যাত্রা

ছবি
ভ্রমণ রেখা  যে রেখাটি চন্দ্রের ক্ষেত্রে আড়াআড়িভাবে দেখা যায় এই রেখা টি কে ভ্রমণ রেখা বলে | এই রেখা যাদের হাতে থাকে তাদের জীবনে প্রচুর ভ্রমণ হয়, রেখাটি যদি ছোট হয় তাহলে  দেশের মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমনের নির্দেশ করে | বিশেষ করে রেখাটি  যদি স্পষ্ট ও দীর্ঘ হয়, তাহলে  তার জীবনে বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসে | এর সাথে  যদি আয়ুরেখা কিছুটা চন্দ্রের দিকে  চলে আসে, তার  বিদেশে বসবাস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, আয়ু রেখা যদি  শুক্রের ক্ষেত্রে দিকে চলে যায় তাহলে সে বাড়ি ফিরে আসবে | এই রেখাটি যদি আয়ু রেখা থেকে শুরু হয়ে চন্দ্রের ক্ষেত্রের দিকে আসে, তাহলে  তার ভ্রমণ সূত্রে  লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে | এই রেখাতে যদি ক্রস চিহ্ন, অথবা বৃত্ত চিহ্ন থাকলে ভ্রমণ ক্ষেত্রে বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে | কিন্তু যদি যব চিহ্ন বা  চতুস্কোন চিহ্ন থাকে, তাহলে  ভ্রমণ ক্ষেত্রে বিপদের থেকে রক্ষা পায় | কিন্তু মজার বিষয় হলো অনেক মানুষের হাতেই এই রেখা দেখা যায় না তবুও তারা ভ্রমণ করছে | এই ধরনের মানুষেরা ভ্রমণ করলেও তার কোনো প্রভাব তাদের মনে থাকে না | যেমন বিমান চালকদের বিদেশ যাওয়া একঘেয়ে ব্যাপার, তা

হাতের আয়ু রেখা বিচার

ছবি
Life line হাতের যে রেখাটি বৃহস্পতির ক্ষেত্রের নিচের থেকে শুরু করে, শুক্রের ক্ষেত্রকে ঘিরে ধনুকের মত বাকিয়ে, মনিবন্ধ রেখার দিকে চলে আসে, এই রেখা টি কে বলে আয়ু রেখা | আয়ু রেখা টি যদি বৃহস্পতির ক্ষেত্রে নিচের থেকে শুরু না হয়ে, বৃহস্পতির ক্ষেত্র থেকেই শুরু হয় | তাহলে এই ধরনের জাতক-জাতিকা স্বাধীনচেতা মানসিকতার হয়, এদের উচ্চ আকাঙ্ক্ষা প্রচন্ড পরিমাণে থাকে | এর ফলে এদের প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব ছোটবেলা থেকেই দেখা যায় | কিন্তু যদি এই আয়ুরেখাতে দীপ চিহ্ন দেখা যায়, তাহলে এটি নির্দেশ করে এই জাতক-জাতিকা বাল্যকালে খুব একটা শক্ত সামর্থ্য হবে না, কারণ সে নিজের ক্ষমতাকে অত্যাধিক ব্যবহার করেছে | আবার ধরুন আয়ুরেখা বৃহস্পতির ক্ষেত্রে নিচ থেকেই শুরু হয়েছে, সেই রেখা থেকে একটি রেখা বৃহস্পতির ক্ষেত্রে প্রবেশ করেছে, এই রেখাটি যে বয়সে সৃষ্টি হবে অর্থাৎ যখন এই রেখাটি হাতে দেখা যাবে, ওই বয়সে জাতক বা জাতিকার উচ্চ আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি হবে, এবং উচ্চ আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবার জন্য অত্যাধিক পরিশ্রম করবার দিকে ঝোঁক থাকবে | আবার এইসব রেখাতে ও যদি দ্বীপ চিহ্ন দেখা যায়, তাহলে জাতক নিজের ক্ষমতার তুলনায় অত্যাধি

হাতের গঠন অনুযায়ী শিরোরেখা বা মস্তিষ্ক রেখা বিচার

ছবি
Headline  শিরোরেখা বিচার করবার আগে কিছু নিয়ম আমাদের মনে রাখতে হবে, যে হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে, যদি শিরোরেখার মিল না থাকে, তাহলে এর অর্থ অনেক গুরুত্বপূর্ণ | যেমন ধরুন সাধারণ নিম্ন শ্রেণীর হাত দেখতে, ছোট, মোটা, শক্ত, হাতের চামড়া কর্কশ, হাত বেশ ভারী, ধরনের হয়ে থাকে | এই হাতে শিরোরেখা ছোট, মোটা, চওড়া ধরনের হয়ে থাকে, হাতে প্রধান তিনটি রেখা ছাড়া অন্য রেখা সহজে দেখা যায়না, বা থাকে না | এদের মানসিক ক্ষমতা কম হয়, এরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শারীরিক পরিশ্রম করেই জীবন যাপন করে | কিন্তু এই ধরনের হাতে যদি সুন্দর সুগভীর সুস্পষ্ট রেখা দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে, যে এই ব্যক্তি নিজের মানসিকতাকে এতটাই উন্নত করেছে যা তার কাছ থেকে আশা করা যায় না | তেমনই চৌকো হাত, এই হাতের করতল বেশ চৌকো ধরনের দেখা যায়, আঙ্গুলগুলো বেশ চৌকো ধরনের হয় | এই হাতের মানুষেরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ধীর-স্থির বাস্তবিক বা ব্যবহারিক ধরনের হয়ে থাকে | এই ধরনের হাতে শিরোরেখা টি হাতের মাঝে আড়াআড়ি ভাবে দেখা যায়, এরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে চাকরি, পরিশ্রম, অথবা ছোটখাটো ব্যবসা বৃত্তি দ্বারা, জীবন যাপন করে | কিন্তু এই ধ

শিরোরেখা বা মস্তিষ্ক রেখার উপর বিভিন্ন চিহ্ন

ছবি
Headline শিরোরেখা হলো মস্তিষ্কের কারক, এই রেখা জাতক-জাতিকার মানসিক শক্তির নির্দেশ করে | যদি কারো হাতে শিরোরেখায় দ্বীপ চিহ্ন থাকে, তাহলে তাদের মানসিক বিকলতা নির্দেশ করে | দ্বীপ চিহ্ন যে অবস্থানে থাকবে সেই অবস্থানের ওপর নির্ভর করবে | যেমন ধরুন যদি বৃহস্পতির ক্ষেত্রের নিচে শিরোরেখাতে দ্বীপ চিহ্ন থাকে, এটি নির্দেশ করে জাতক বা জাতিকা অত্যন্ত উচ্চ আকাঙ্ক্ষার কারণে জাতক দুঃখী হবে | যদি শনির ক্ষেত্রে নিচে শিরোরেখাতে দ্বীপ চিহ্ন থাকে, এরা তত্ত্বদর্শী বা আত্মানুসন্ধান কারণে মানসিকভাবে বিষণ্ন থাকবে | যদি রবির ক্ষেত্রের নিচে শিরোরেখা তে  দ্বীপ চিহ্ন থাকে, এরা সফলতা অর্জনের কারণে অধিক পরিশ্রমের ফলে, মানসিক ভাবে হতাশা থাকব | যদি বুধের ক্ষেত্রে নিচে শিরোরেখাতে দ্বীপ চিহ্ন থাকে, এরা ব্যবসা-বাণিজ্য, বিজ্ঞানের সাধনা, বা অতিরিক্ত চিন্তার ফলে যে মানসিক পরিশ্রম হয়, সেই কারণে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়বে | এছাড়াও শিরোরেখা তে দ্বীপ চিহ্ন রোগব্যাধির ও নির্দেশ করে | রোগব্যাধি নির্ণয় করতে হলে, শিরোরেখাতে দ্বীপ চিহ্নের সাথে আয়ুরেখা, স্বাস্থ্যরেখা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিতে হবে | যদি কোনো শিশুর হাতে

হাতে শিরোরেখা বা মস্তিষ্ক রেখার গুরুত্ব

ছবি
শিরোরেখা হাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেখা, এই রেখা বিচার করার আগে হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্য বিচার করা প্রয়োজন | হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্য আলাদা হওয়ার কারণে, একই ধরনের রেখা বিভিন্ন মানুষের হাতে বিভিন্ন ধরনের ফল দিয়ে থাকে | যেমন কৌণিক হাত, দার্শনিক হাত, বা আধ্যাত্মিক, এরা এমনিতেই একটু চিন্তাশীল ও কল্পনা প্রবন প্রকৃতির হয়ে থাকে | এই ধরনের হাতে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শিরোরেখা ঢালু হয়ে চন্দ্রের দিকে নেমে আসে | যাদের হাতে শিরোরেখা চন্দ্রের দিকে নেমে আসে, তারাও  হয় কল্পনাপ্রবণ চিন্তাশীল |  সুতরাং কৌণিক ও আধ্যাত্মিক হাতে, চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে নেমে আসা শিরোরেখার উপযোগিতা কম | আবার চৌকো হাতের মানুষেরা বাস্তবিক ও ব্যবহারিক ধরনের হয়ে থাকে | চৌকো হাতেও শিরোরেখা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হাতে সোজাভাবে দেখা যায়, কিন্তু এই হাতে শিরোরেখা যদি ঢালু হয়ে চন্দ্রের ক্ষেত্রের দিকে নেমে আসে, তাহলে তা, তাদের গুণাবলীর বিপরীতধর্মী, কারণ চৌকো হাতের মানুষেরা বাস্তবিক ও ব্যবহারিক | আর শিরোরেখা চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে গেলে তারা হয় চিন্তাশীল, কল্পনাপ্রবণ, তাই যদি চৌকো হাতে শিরোরেখা চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে নেমে আসে, তাহ

রাশিচক্রে বারটি ভাবের কোনভাবে চন্দ্র অবস্থান করলে কি ফল পাওয়া যায়?

ছবি
আমরা সকলেই জানি যে চন্দ্র রাশিচক্রে যেরাশিতে অবস্থান করে সেটাই জাতকের জন্ম রাশি | বরাহমিহিরাচার্য রচিত বৃহজ্জাতকম্ গ্রন্থ অনুযায়ী, কোন জাতকের জন্ম সময়, জন্ম লগ্নে চন্দ্র অবস্থান করলে, অর্থাৎ তার রাশিচক্রে লগ্নে চন্দ্র অবস্থান করলে, সেই ব্যক্তি মূক হয়, মূক কথার অর্থ হল বোবা, উন্মত্ত অর্থাৎ হিতাহিত জ্ঞানশূন্য, জড় প্রকৃতির, চক্ষুরোগী বা অন্ধ, অনুচিত কার্যকারী, বধির অথবা ভৃত্য হয় | কিন্তু মেষ, বৃষ, কর্কট, এই তিনটি লগ্নে চন্দ্র অবস্থান করলে এই লগ্ন গুলিতে বিশেষ ফল পেয়ে থাকে | যেমন কর্কট রাশি, কর্কট লগ্ন হল চন্দ্রের স্বক্ষেত্র, জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী লগ্নপতি লগ্নে অবস্থান করলে লগ্ন বলবান হয়, তাই কর্কট লগ্নে চন্দ্র অবস্থান করলে জাতক-জাতিকা ধনবান ও সম্পদশালী হয় | বৃষ রাশি হল চন্দ্রের তুঙ্গ ক্ষেত্র, এই ক্ষেত্রে চন্দ্র বলবান হয়ে থাকে, তাই বৃষ লগ্নে চন্দ্র অবস্থান করলে সেই জাতক ধনবান ঐশ্বর্যশালী হয় | এবং মেষ লগ্নে চন্দ্র অবস্থান করলে, সেই জাতক-জাতিকা একাধিক সন্তান বিশিষ্ট হয় | এবার জানবো লগ্ন হতে দ্বাদশ ভাবের কোন ভাবে চন্দ্র অবস্থান করলে কি ফল পাওয়া যায় | লগ্ন থেকে দ্বি

হৃদয় রেখায় প্রেম ভালোবাসা

ছবি
বুধের ক্ষেত্রে নিচে হাতের প্রান্ত থেকে যে রেখাটি বুধের ক্ষেত্র, রবির ক্ষেত্র, শনির ক্ষেত্র, ছাড়িয়ে কারো কারো হাতে বৃহস্পতির ক্ষেত্র পর্যন্ত চলে যায়, এই রেখাটিকে হৃদয় রেখা বলে | হাতের হৃদয় রেখায় মানুষের মানসিকতার পরিচয় দেয়, হৃদয় রেখা থেকে বোঝা যায় প্রেম-প্রীতি, ভালোবাসা, আবেগ-অনুভূতি, স্নেহ, মায়া-মমতা ইত্যাদি | এই রেখাটি মানুষের ইন্দ্রিয় থেকে বেশি হৃদয় ভিত্তিক দিক নির্দেশ করে | হৃদয় রেখা নানা ভাবে শুরু হতে পারে | হৃদয় রেখার গঠন কেমন হলে তার কেমন ফল পাওয়া যায় তাই নিয়ে আলোচনা করছি | * যদি হৃদয় রেখা বুধের ক্ষেত্রে নিচ থেকে আড়াআড়িভাবে সোজা শনির ক্ষেত্র ছাড়িয়ে চলে যায়, তাহলে নির্দেশ করে সে ব্যক্তি বিশ্বস্ত এবং স্নেহপ্রবণ | এরা কোন বিষয়ে খুব বেশি বাড়াবাড়ি করে না | কিন্তু হৃদয় রেখা যদি মঙ্গলের ক্ষেত্র থেকে শুরু হয়, তবে তা দুর্ভাগ্যজনক | কারণ মঙ্গল বল, বীর্য, শক্তি-সাহস ও যুক্তির কারক, তাই সে ব্যক্তি একটু ঝগড়াটে, খিটখিটে স্বভাবের হয়ে থাকে, এরা নিজের স্বার্থ অনুযায়ী স্নেহ প্রবণতা দেখিয়ে থাকে | * যদি হৃদয় রেখা আড়াআড়িভাবে হাতের মধ্যে প্রবেশ করে, আবার নিচ

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india

অন্যান্য পোস্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন

আরও দেখান

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রধানমন্ত্রীর ডাকে প্রদীপ, মোমবাতি, জ্বালানোর সাথে উচ্চারণ করুন, সনাতনের আদি শব্দ "ওঁম"

ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন হয়

শিব পুজো করার আগে জেনে নিন শিবলিঙ্গ কি?

পৃষ্ঠাসমূহ