পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন

ছবি
  Facebook  আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।

এক ভিক্ষুক ভগবান বুদ্ধের কাছে প্রশ্ন করলেন আমি গরীব কেন?

ছবি
গৌতম বুদ্ধ  ধনী হওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রতিটা মানুষের মধ্যেই থাকে, ধনী হতে কে না চায় | আজ আমি আপনাদের কাছে বৌদ্ধ দর্শনের থেকে একটি গল্প তুলে ধরব | এক সময় ভগবান বুদ্ধ এক গ্রামে ধর্মসভা করছেন, গৌতম বুদ্ধের ধর্ম সভায় অনেক মানুষ আসে যায়, ওই গ্রামের রাস্তার ধারে বসে ভিক্ষা করা এক ভিক্ষুক সেই মানুষগুলোকে ভালোভাবে লক্ষ্য করে | তিনি অনুভব করলেন যে ভগবান বুদ্ধের কাছে মানুষ যখন যায় তাদের মধ্যে হতাশা ও দুঃখের ভাব থাকে, কিন্তু যখন ওখান থেকে ফিরে আসে তখন তাদের মধ্যে সেই হতাশা ও দুঃখের ছাপ বলতে আর কিছুই থাকে না, তাদের মধ্যে বেশ প্রসন্নতা ও খুশি লক্ষ করা যায় | তিনি মনে মনে ভাবতে লাগলেন তাহলে আমিও বুদ্ধির কাছে যাব | যথারীতি তিনিও একদিন মহাত্মা বুদ্ধের কাছে গেলেন, সেখানে মানুষ লাইন দিয়ে নিজের সমস্যার কথা ভগবান বুদ্ধের কাছে জানাচ্ছেন, আর গৌতম বুদ্ধ তার সৎ উপদেশ দিচ্ছে | কিছু সময় পর তার ও সুযোগ এলো, ভগবান বুদ্ধের কাছে নিজের সমস্যার কথা জানাবার, তিনি গৌতম বুদ্ধকে বললেন, ভগবান আমি যে গ্রামে থাকি সে গ্রামের প্রত্যেকেই কম-বেশি সুখী ও সম্পদশালী, সবারই কিছু না কিছু আছে, তাহলে আমি এতো গরিব কেন | এই প্র

ভগবৎ গীতার সম্পুর্ন সংক্ষিপ্ত সারাংশ

ছবি
ভগবৎ গীতা  আমি ভগবত গীতা ততদিন পাঠ করিনি যতদিন আমার জ্ঞান হয়নি যে আমরা সবাই আত্মা | আমাদের এই জীবন আত্মার জন্য এক পরীক্ষা, এবং নিজেদের ভিতরের সব থেকে সুন্দর গুণগুলোকে ফুটিয়ে বের করে তোলা | আর ভগবদ্গীতা হলো এই পরীক্ষায় পাশ করার জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ | ভগবৎ গীতার আঠারো অধ্যায় আছে, আর এই জ্ঞান সংস্কৃত ভাষায় পরমাত্মার থেকে প্রাপ্ত | সময়ের সাথে সাথে সংস্কৃত ভাষা বিলুপ্ত হয়ে চলেছে, আর এই জ্ঞান মানুষের থেকে বহু দূরে চলে যাচ্ছে | সময়ের সাথে ভগবদ্গীতার জ্ঞান বহু পন্ডিত ব্যাক্তি সহজ ভাষায় অনুবাদ করছে, তারই সাথে এই প্রচেষ্টাকে চালিয়ে যেতে আপনাদের আশীর্বাদে ভগবৎ গীতার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে, সহজ ভাষায় আমি আপনাদের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছি | এই জ্ঞান পরমাত্মা, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দ্বারা, সব থেকে বড় ধর্ম যুদ্ধ, মহাভারতের যুদ্ধক্ষেত্র কুরুক্ষেত্রের ময়দানে অর্জুনকে প্রায় 5000 বছর আগে দিয়েছিল | তখন সময় এমন ছিল যে ধর্মের উপর বারবার আঘাত আসছিল, পরমাত্মার ভয় মানুষের মন থেকে চলে যাচ্ছিল, লোভ লালসার কারণে, ভাই ভাইয়ের সঙ্গে যুদ্ধ করতে তৎপর হয়ে উঠছিল, শুধু তাই নয় এক ভরা র

গৌতম বুদ্ধের জীবন বদলে যাওয়ার কাহিনী

ছবি
গৌতম বুদ্ধ  ভারতের পার্শ্ববর্তী নেপাল দেশের লুম্বিনীতে, 563 খ্রিস্টপূর্বে রানী মহামায়ার গর্ভে সিদ্ধার্থ গৌতম এর জন্ম হয় | পিতা কপিলাবস্তু নগরীর রাজা শুদ্ধোধন | সিদ্ধার্থের জন্মের অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় কাহিনী হলো রানি মহামায়ার স্বপ্ন দেখার কাহিনী | যে স্বপ্ন রানি মহামায়া সিদ্ধার্থের জন্মের আগে দেখেছিলেন | তিনি স্বপ্নে দেখেছিলেন ছয়টি দাঁত যুক্ত, এক সাদা রঙের হাতি আকাশ থেকে আসে, তাকে তিন বার পরিক্রমা করে এবং তার মধ্যে প্রবেশ করে | এই অদ্ভুত বিচিত্র স্বপ্ন দেখার দশ মাস পরে সিদ্ধার্থ গৌতম এর জন্ম হয় | গৌতম বুদ্ধ এক কপিলাবস্তু নগরীর রাজকুমার | কোন এক মহান জ্যোতিষ সিদ্ধার্থের জন্মের পরে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, এই শিশু ভবিষ্যতে মহান সম্রাট হবে তা নাহলে মহান সন্ন্যাসী হবে | জ্যোতিষের এই ভবিষ্যৎ বাণী শুনে সিদ্ধার্থের পিতা আশ্চর্য হলেন এবং খুব চিন্তিত হলেন, কেননা কোন পিতাই চায়না তার পুত্র সন্ন্যাসী হোক | সে তাকে মহান সম্রাট রূপেই দেখতে চাই | তাই তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন সিদ্ধার্ত কে সব রকম সমস্যা ও দুঃখের থেকে দূরে রাখতে হবে, দুঃখ যেন কখনোই তার আশেপাশে না আসতে

রাশিচক্রে কোন ভাবস্থ রবি কি ফল দেয়?

ছবি
দেখে নেওয়া যাক কোন জাতকের জন্ম সময় রবি লগ্নে অবস্থান করলে কি ফল পেতে পারে | লগ্নে যে গ্রহ অবস্থান করবে জাতক সেই গ্রহের দ্বারাই বেশি প্রভাবিত হবে | রবি হল অগ্নিগ্রহ, তাই লগ্নে রবি থাকলে জাতকের মধ্যে রবির তেজের অনুভব পাওয়া যাবে, সে হবে পরাক্রমি, তেজস্বী, সংঘর্ষ প্রিয় |  রবি সকল সময় নিজে জ্বলে পুড়ে উত্তাপ ও আলো বিকিরণ করতেই থাকে, তার কর্মে কোনো বিরতি নেই, তাই লগ্নে রবি অবস্থান করলে সেই মানুষ হয় চির কার্যরত | রবি আলো প্রদান করে, সেই আলোর দ্বারাই আমরা এই প্রকৃতির সব কিছু দেখতে পাই, আবার রবির আলোতে কখনো কখনো আমাদের চোখ ঝলসে যায়, তখন আমরা চোখে ঝাপসা দেখি | জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী রবিকে চক্ষু কারক বলা হয়েছে, তাই লগ্নে রবি চক্ষু রোগের কারণ হয় বা দৃষ্টিহীন হতে পারে | রবি অগ্নি কারক, আগুনের যেমন দয়ামায়া নেই আগুনের কাজ হলো সবকিছু জ্বালিয়ে ভস্ম করে দেওয়া, ঠিক তেমনি লগ্নে রবি জাতককে নির্দয় প্রকৃতির করে তোলে | সমস্ত লগ্নের ক্ষেত্রেই এই একই ধরনের ফল নির্দেশ করে | কিন্তু কোনো কোনো বিশেষ লগ্ন অনুযায়ী এই ফলের সামান্য তারতম্য দেখা যায় | যেমন মেষরাশি রবির তুঙ্গ ক্ষেত্র, এখানে রবি সব

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রধানমন্ত্রীর ডাকে প্রদীপ, মোমবাতি, জ্বালানোর সাথে উচ্চারণ করুন, সনাতনের আদি শব্দ "ওঁম"

ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন হয়

শিব পুজো করার আগে জেনে নিন শিবলিঙ্গ কি?

পৃষ্ঠাসমূহ