পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন

ছবি
  Facebook  আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।

সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী মেয়েদের যে ৯টি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে

ছবি
সামুদ্রিক শাস্ত্র  সামুদ্রিক শাস্ত্রের দ্বারা মানুষের শরীরের পর্যবেক্ষণ করে মানুষের চরিত্র বিচার করা হয়। সমুদ্রশাস্ত্র অনুযায়ী নারীদের বাহ্য চেহারার থেকে উঠে আসা বৈশিষ্ট্য, মূলত ৪টি ধারায় ভাগ করা হয়েছে — পদ্মিনী, চিত্রিণী, শঙ্খিনী, ও হস্তিনী। কিন্তু সমুদ্রশাস্ত্র অনুযায়ী আরও সূক্ষ্ম স্তরে গিয়ে নারীদের ৯টি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। সেখানে বাহ্য চেহারা নয়, বিচার্য হয় নারীর গুণাবলি। সমুদ্রশাস্ত্র এখানে প্রবেশ করে মানুষের মনের গভীরে । অন্যান্য  - আপনার বুড়ো আঙুল আপনার সম্বন্ধে কি বলছে  সমুদ্রশাস্ত্র মতে, যেকোনো মানুষের পূর্ব পূর্বজন্মের অভিজ্ঞতা তার মধ্যে বেশ কিছু ‘সত্ত্ব’-এর জন্ম দেয়। সুতরাং মানুষ এই ‘সত্ত্ব’গুলি নিয়েই জন্ম গ্রহণ করে। এই গুণ বা সত্ত্ব অনুযায়ী নারীদের ৯টি শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়েছে । ১. দেবসত্ত্ব— দেবসত্ত্ব নারী পবিত্র এবং সৎগুণ সম্পন্ন। তাঁর শরীর সুগন্ধবাহী অর্থাৎ তার উপস্থিতিতে সুগন্ধ অনুভূতি হয়। এই নারী সর্বদাই মৃদুভাষী এবং সুলক্ষণা। ২. গন্ধর্বসত্ত্ব— গন্ধর্বসত্ত্ব নারীরা প্রেমিকা প্রকৃতির। এঁরা বুদ্ধিমতী, সৃজনশীল, কলা বিদ্যায় পারদর্শী। তবে

এই অঙ্গ গুলো বড়ো থাকলে মেয়েরা হয় সৌভাগ্যবতী

ছবি
সামুদ্রিক শাস্ত্র  জ্যোতিষ শাস্ত্র দ্বারা মানুষের জন্ম কালীন গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান নির্ণয় করে, রাশি, লগ্ন, অনুযায়ী মানুষের স্বভাব, চরিত্র, প্রকৃতি বৈশিষ্ট্য সহ ভাগ্যের বিচার করা হয় | কিন্তু জ্যোতিষ শাস্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো সামুদ্রিক শাস্ত্র | যে শাস্ত্র দ্বারা মানুষের মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করে মানুষের স্বভাব, চরিত্র, প্রকৃতি বৈশিষ্ট্য সহ ভাগ্যের ব্যাপারে অনেক কিছু জানা সম্ভব | অন্যান্য  - আপনার বুড়ো আঙুল আপনার সমন্ধধে কি বলছে  আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব মেয়েদের সম্পর্কে | সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী যেসব মেয়েদের শরীরের এই অঙ্গ গুলো বড়ো হয়, তারা হয় সৌভাগ্যবতী| মেয়েদের শরীর সুন্দর ও আকর্ষনীয় করে তোলার জন্য  শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের সু-নিপুন গঠন প্রয়োজন | শারীরিক গঠনই তাদের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে আকর্ষণীয় করে তোলে। মেয়েদের শরীরের কিছু অঙ্গ বৃদ্ধি, তাদেরকে অনেক বেশি আকর্ষণীয় করে তোলে। আবার সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী, একজন মেয়ের ভাগ্যবতী হওয়ার জন্য তার শারিরীক গঠন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ | অর্থাৎ মেয়েদের শরীরের এই পাঁচটি অঙ্গ বড় হলে তবে

এই রেখা বদলে দিতে পারে আপনার ভাগ্য

ছবি
মঙ্গল রেখা সকল মানুষেরই নিজের জীবন ও ভাগ্য সম্পর্কে জানার কৌতুহল রয়েছে | নিজের সম্পর্কে জানতে হলে জ্যোতিষ শাস্ত্রের থেকেও ভালো কোনো উপায় এখনো আবিষ্কার হয়নি | অন্যান্য  - জ্যোতিষ শাস্ত্র কি? জ্যোতিষ শাস্ত্র ভারতবর্ষে বহুযুগ ধরে চর্চা হয়ে আসছে |বর্তমান সময়ে পৃথিবীর বেশকিছু উন্নত দেশ জ্যোতিষ বিদ্যা চর্চা করছে | জ্যোতিষ শাস্ত্র এমন একটা শাস্ত্র যার দ্বারা মানুষের ভাগ্যের অজানা রহস্য উদ্ঘাটন করা যায় । এই জ্যোতিষ শাস্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ একটি শাখা হলো হস্তরেখা বিচার | হস্তরেখা বিচারের মাধ্যমে, মানুষের হাতের রেখা বিচার বিশ্লেষণ করে তার স্বভাব, প্রকৃতি, চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সহ ভাগ্য সমন্ধে বিচার করা হয়। হস্তরেখা শাস্ত্র অনুযায়ী সৌভাগ্যবান মানুষের হাতে বিশেষ কিছু লক্ষণ নির্ধারণ করা হয়েছে। তারই মধ্যে একটি হলো হাতের করতলে আয়ু রেখার সমান্তরাল, মঙ্গলরেখা বা দ্বিতীয় জীবনরেখা। আয়ুরেখা বা জীবন রেখা সকলের হাতেই থাক‌ে। কিন্তু মার্শাল রেখা সকলের হাতে থাকে না, যাকে দ্বিতীয় জীবনরেখা বা মঙ্গল রেখাও বলা হয় । জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে এই রেখা থাকে কিছু বিশেষ সৌভাগ্যবান মানুষের হাতে দেখা যায় ।

হাত দেখে জানুন জীবনে ধন-সম্পত্তির আগমন কতটা

ছবি
Palmistry মানুষের জীবনে বেচে থাকতে এবং সমাজের তালে তাল মিলিয়ে চলতে হলে, টাকা পয়সা, ধন-সমম্পদ, সকলেরই প্রয়োজন | মানুষের জীবনে ধন-সম্পত্তির আগমন কতটা হবে তা নিজের দক্ষতার ওপর নির্ভর করে | আর কে কতটা দক্ষতা অর্জন করছে তা বোঝা যায় তার হাতের রেখা দেখে । আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব, নিজের হাত ও আঙুল দেখে আপনি কি করে বুঝবেন যে, আপনার জীবনে ধন-সমম্পদ ও অর্থের আগমন কবে এবং কী ভাবে হবে, অথবা জীবনে কিসের অভাব থাকবে। * যদি হাতের কনিষ্ঠা এবং অনামিকা আঙুল একে অপরের সঙ্গে মিশে যায় তাহলে আপনার আর্থিক স্থিতি মোটামুটি, যদি আঙুল গায়ে গায়ে লাগানোর পর মাঝখানে ফাঁক থাকে, তা হলে বুঝতে হবে, আর্থিক স্থিতি ভালো নয়। অন্যান্য  - হাতের রং দেখে মিলিয়ে নিন আপনার ভাগ্য কেমন  * যদি মধ্যমা এবং অনামিকার মধ্যে ফাঁক থাকে, তা হলে এর মানে হল, যৌবন বয়সে আপনি আর্থিক দিক থেকে কষ্ট ভোগ করবেন। কিন্তু পরবর্তীকালে আর্থিক অবস্থা অনেকটাই ভালোর দিকে যাবে। * মধ্যমা এবং তর্জনীর আঙুলের মধ্যে ফাঁক থাকে, তা হলে শৈশব জীবনে জাতক-জাতিকার আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। * যদি হাতের প্রতিটি আঙুল

আঙুলের মুদ্রাচিহ্ন অনুযায়ী ভাগ্য আপনার জানুন

ছবি
আঙুলে মুদ্রা চিহ্ন  হস্তরেখা বিচার আমাদের দেশে হাজার হাজার বছর ধরে প্রচলিত | আবার কিছু নাস্তিক মানুষ বিষয়টি গ্রহণ যােগ্য মনে করে না বা কম করে । বর্তমান সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এই বিদ্যা চর্চা করা হচ্ছে | আবার কিছু মানুষের ধারণা হাত দেখালে ভাগ্য চলে যায়, তারা কিছু জানে না বা বোঝেনা, সত্যি বলতে কারাে শিক্ষা বা ভাগ্য কেউ নিতে পারে না এবং তারা মনে কুসংস্কার নিয়ে চলে । জ্যোতিষশাস্ত্র ও হস্তরেখা বহু যুগের জনপ্রিয়, এবং পরিক্ষা মুলক ভাবে এর প্রচলন চলছে |  আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে আরাে অনেক  হস্তরেখা শাস্ত্র থেকে আমি বিষয়টা শেয়ার করছি | এটা আমার ব্যক্তিগত কোন মত না অনেক মানুষের হাতের রেখার বিচার বিশ্লেষণ করার পর ও গবেষনা করে বা চর্চা করে আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি । আমি আলোচনা করবো মুদ্রা চিহ্ন নিয়ে, মুদ্রাচিহ্ন সাধারণত আঙুলের প্রথম পর্বে দেখা যায়। এখন দেখে নেওয়া যাক আমাদের পাঁচ আঙুলের মুদ্রাচিহ্ন আমাদের জীবনে কিরকম প্রভাব বিস্তার করে। অন্যান্য  - জ্যোতিষ শাস্ত্র কি ?  ১। যদি বৃদ্ধাঙ্গুলিতে মুদ্রাচি‌হ্ন দেখা যায়, তা খুব শুভ। সেই মানুষ ধনী, সুখী, ভোগী, যশস্বী, জ্ঞানী, উচ্চ

সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুসারে মানব জীবনে ধাতুগত প্রভাব (Medical Astrology)

ছবি
সামুদ্রিক শাস্ত্র  জ্যোতিষ শাস্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হল Medical Astrology অর্থাৎ চিকিৎসা জ্যোতিষ। যার দ্বারা যে কোনও মানুষের জীবনে কি ধরনের রোগ-ব্যাধি হতে পারে তার পূর্বাভাষ দেওয়া যায়। যে কোনও জাতক-জাতিকার রাশিচক্র বা হস্তরেখা বিচার করে মানুষের জীবনে, কি ধরনের রোগ-ব্যাধি হতে পারে তা নির্ণয় করা বেশ জটিল এবং যথেষ্ট অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার প্রয়োজন হয়। রাশিচক্র বা হস্তরেখা বিচার করে রোগ নির্ণয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। মানব দেহে ধাতুগত প্রভাব ও ধাতুগত বৈষম্যের ফলে কি ধরনের প্রভাব হয় তা জানা থাকলে রোগ নির্ণয় পদ্ধতি অনেক সহজ হবে। অন্যান্য  - আপনার বুড়ো আঙুল আপনার সম্বন্ধে কি বলছে?  সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী মানব জীবনে ধাতুগত প্রভাব নিয়ে কিছু আলোচনা করব। বিশেষ করে হাতের রেখা বিচার করে খুবই উপকৃত হবেন, এবং নিজেদের ক্ষেত্রে খুব কাজে লাগবে। এছাড়া সাধারণ মানুষও সম্ভাব্য রোগ-ব্যাধির ব্যাপারে সচেতন হতে পারবেন। তাহলে সংক্ষেপে দেখে নিই সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী মানব জীবনে ধাতুগত প্রভাবে কি কি রোগ হতে পারে। মানুষের ধাতুগত প্রকৃতি তিন প্রকার – ১) বাত/বায়ু ২) পিত্ত ৩) কফ/শ্লেষ্মা এছা

হোলি তো আমরা প্রত্যেকেই পালন করি কিন্তু জানেন এই দোলের ইতিহাস কি?

ছবি
Holi collar  ভারতবর্ষের সবথেকে রঙিন উৎসব এই হোলি উৎসব, এই হোলি বা দোল উৎসব হিন্দু ধর্মের অতি প্রাচীন উৎসব | আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব, দোল উৎসব কেন পালন করা হয়, এবং হোলিকা দহন, অর্থাৎ বুড়ির ঘর কেন পোড়ানো হয়? কি এর শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যা এবং বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা? | অন্যান্য  - হাতে অর্ধচন্দ্র রেখা থাকলে অবশ্যই জেনে নিন  ঝাসি থেকে প্রায় 80 কিলোমিটার দুর erach Nagar সেখানে সত্য যুগে দৈত্য রাজ হিরণ্যকশিপু নামক রাজার রাজধানী ছিল, তিনি এতটাই শক্তিশালী ও অত্যাচারী ছিলেন, যে তার অত্যাচারে পৃথিবীর মানুষ তো দূরের কথা, স্বর্গরাজ্যের দেবতারা ও ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে থাকতেন | কারণ দৈত্য রাজ হিরণ্যকশিপু ভগবান ব্রহ্মার ঘোর তপস্যা করে, বরদান প্রাপ্তি করে ছিলেন, বরদান ছিল ঠিক এই ধরনের যে তাকে কেউ মারতে না পারে | না কোন মানুষ, না কোন পশু, না কোন দেবতা, না কোন রাক্ষস, না কোন অস্ত্র, না কোন শাস্ত্র, না ঘরে, না বাইরে, না দিনে, না রাতে, না মাটিতে, না আকাশে, অর্থাৎ কোন ভাবেই তাকে কেউ মারতে না পারে | সেই অহংকারের তিনি নিজেকে সর্বশক্তিমান ও অমর মনে করতেন, সকলকে নিজের পুজো করার আদেশ দেন, যে তার আদেশ

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য 70 বছর না খেয়ে বেঁচে আছে এই ব্যাক্তি

ছবি
Prahlad Jani  রহস্যময় এই পৃথিবীতে এমন কিছু রহস্য আছে যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞানের কাছেও নেই। অর্থাৎ বিজ্ঞান এখনো সেই পর্যায়ে পৌঁছাতে পারেনি, যেই পর্যায়ে এই সমস্ত রহস্য সমাধান করা সম্ভব। বিজ্ঞানের কিছু সূত্র আছে যেই সূত্রগুলো 100% সঠিক। সাইন্স কোন সূত্র 100% সঠিক না হলে গ্রহণ করে না। কিন্তু বিজ্ঞানের এই সূত্র গুলো কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে এমন কিছু ঘটনা ঘটে যায়, তখন বৈজ্ঞানিকরাও নিজেদের অসহায় মনে করে। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব এমন একজন মানুষের কথা যার কাছে ডাক্তার, বৈজ্ঞানিক সবাই হার স্বীকার করেছেন। বিজ্ঞানের সূত্র অনুযায়ী যে কোন শক্তির জন্য, কোন উৎস প্রয়োজন, উৎস ছাড়া কোন শক্তি বা এনার্জি সৃষ্টি হয় না। পৃথিবী ও প্রকৃতি পরিচালিত হয় সৌর শক্তির দ্বারা এবং পৃথিবীতে চন্দ্র অনেক ভূমিকা আছে, এই শক্তির দাঁড়ায় পৃথিবীর এই প্রকৃতির ও প্রাণের সৃষ্টি। পৃথিবীর কোন প্রাণীই প্রকৃতির এই শক্তি থেকে বেঁচে থাকার জন্য সম্পূর্ণ শক্তি গ্রহণ করতে পারে না। প্রকৃতির এই শক্তি থেকে সামান্য কিছু শক্তি প্রাণীর শরীর গ্রহণ করে ঠিকই, কিন্তু তা বেঁচে থাকার জন্য পর্যাপ্ত নয় | বেঁচে থাকার জন্য যা প্র

আপনার হাতের রং দেখে মিলিয়ে নিন আপনার ভাগ্য কেমন?

ছবি
হস্তরেখা বিচার পদ্ধতি হলো এক পর্যবেক্ষণধর্মী বিজ্ঞান। বহু যুগ ধরে এই শাস্ত্রের চর্চা বিভিন্ন দেশে দেশে আলােচিত হলেও হস্তরেখা বিদ্যা আমার মাতৃভূমির নিজস্ব বিদ্যা| হস্তরেখা বিচার করাতে হলে যেমন হাতের গঠন মূলক বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে হাতের রেখা এবং নানা চিহ্নের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে । তেমনই হাতের রঙও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হাতের রঙও মানুষের অনেক কিছু বলে দিতে পারে । গ্রন্থে স্পষ্ট বর্ণিত আছে  - - ধনী পাণিতলে রক্তে নীলে মদ্যং পিবেন্নরঃ। আগ্রায়াগমনঃ পীতে কমলে ধনবর্জিতঃ । অন্যান্য  - জ্যোতিষ শাস্ত্র কি? অর্থাৎ  ধনী বা সমৃদ্ধশালী ব্যক্তির হাতের রঙ রক্ত বর্ণের, অর্থাৎ লালচে ধরনের হয় । আর যাঁদের হাত নীলচে ধরনের, তাঁরা মদ্যপ্রেমী। যাঁদের হাতের রং হলদে আভা যুক্ত অর্থাৎ মাটির মতাে, তাঁরা সাধারণত ধনহীনও হয়ে থাকেন । হস্ত সঞ্জীবন নামক একটি গ্রন্থে লাল রঙের হাতকে সর্বশ্রেষ্ঠ বলা হয়েছে । করতলৈর্দেব শার্দুল লক্ষ্মাভৈরীশ্বরাঃ স্মৃতাঃ। অগম্যাগামীনঃ পীতৈরক্ষৈনিধনতা স্মৃতাঃ। অপেয়পানাং কুন্তি নীল কৃষ্ণৈস্তভৈব চ । অর্থাৎ  লালচে হাতের ব্যক্তির ঐশ্বির্যশালী হওয়ার ইঙ্গিত বহন করে

তামার পাত্রে জল খাওয়ার উপকারিতা

ছবি
বর্তমান সমাজে শাস্ত্রীয় রীতিনীতি ভুলে অজ্ঞানতার কারণে, মানুষ বিজ্ঞানের দেওয়া নানা সরঞ্জাম ব্যবহার করে ধীরে ধীরে নিজেদের বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছে| এর ফলে সৃষ্টি হচ্ছে নানা রকম রোগ ব্যাধি ও মানসিক অশান্তি | আমরা দৈনন্দিন জীবনে যদি কিছু ছোট ছোট পরিবর্তন করি তাহলে আমরা অনেকটাই শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক সুখ ভোগ করতে পারি | আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব তামার পাত্রে জল খাওয়ার উপকারিতা সম্বন্ধে | প্রাচীন মুনি-ঋষিরা সুস্থ ও নীরোগ থাকার জন্য তামার পাত্রে জল পান করতেন, আর ঐ সময়কার মানুষরাও তামার পাত্রে জল পান করতেন | আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী তামার পাত্রে রাখা জল খেলে আমাদের শরীরে বিষক্রিয়া নষ্ট হয়, এবং শরীরের বজ্র পদার্থ মলমূত্র ঘামের মাধ্যমে বেরিয়ে যায় | শাস্ত্র অনুযায়ী রাতে তামার পাত্রে জল রেখে সকালে পান করতে হয় (কমকরে আটঘণ্টা) | তামার পাত্রে জল থাকলে সেই জলে খুব অল্প পরিমাণে আয়রন মিশে যায় এবং জলের এনার্জি বৃদ্ধি হয় | আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী এই তাম্র জল শরীরের বাত, পিত্ত, কফ এই তিনটি বিষয়ের ব্যালেন্স ঠিক রাখে | তামার পাত্রে রাখা জলের বিশেষত্ব হলো এই জল কখনো বাস

জল সম্পর্কে যে বিষয় আপনি কখনোই শোনেন নি

ছবি
Water জল পৃথিবীতে অবস্থিত অমূল্য সম্পদ যা পৃথিবীর সর্বত্র অবস্থিত | জলের এই পৃথিবীতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে, আমরা ছোট থেকেই জেনে এসেছি জলই জীবন| পৃথিবীতে বেশিরভাগ প্রাণীর শরীরেই জলের ভাগ বেশি, তাই জল ছাড়া আমরা প্রাণের অস্তিত্বের কথা কল্পনাও করতে পারি না | কিন্তু এটা কখনো ভেবে দেখেছেন জীবন সৃষ্টিকারী এই জলের জীবন আছে কিনা না? | অন্যান্য  -  জ্যোতিষ শাস্ত্র কি  বিজ্ঞানের সহযোগিতায় আমরা জানতে পেরেছি জল হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের সংমিশ্রণ | কিন্তু জাপানের বিশিষ্ট বৈজ্ঞানিক Masaru Emoto জলের আরো সুক্ষ্ম গবেষণা করে জানিয়েছেন পৃথিবীর এই অমূল্য সম্পদ জল নিজেও জীবিত, শুধু তাই নয় জল আলাদা আলাদা পরিবেশের আলাদা আলাদা গুণাবলী ধারণ করে আলাদা আলাদা প্রতিক্রিয়া দেওয়ার ক্ষমতা রাখে | অন্যান্য - জ্যোতিষ শাস্ত্র কেন মানবো Masaru Emoto বিভিন্নভাবে বিভিন্ন পরিবেশে জলের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখেছেন জলের সূক্ষ্ম কনা গুলো বিভিন্ন রূপ ধারণ করে | তিনি বেশ আনন্দময় পরিবেশে যখন জলের পরীক্ষা করে তখন দেখাগেছে জলের সূক্ষ্ম কনার আকৃতি সুন্দররূপে রূপান্তরিত হয়েছে, আবার সেই জলের পরীক্ষা যখ

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india

অন্যান্য পোস্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন

আরও দেখান

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রধানমন্ত্রীর ডাকে প্রদীপ, মোমবাতি, জ্বালানোর সাথে উচ্চারণ করুন, সনাতনের আদি শব্দ "ওঁম"

ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন হয়

শিব পুজো করার আগে জেনে নিন শিবলিঙ্গ কি?

পৃষ্ঠাসমূহ