পোস্টগুলি

2019 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন

ছবি
  Facebook  আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।

এক ভিক্ষুক ভগবান বুদ্ধের কাছে প্রশ্ন করলেন আমি গরীব কেন?

ছবি
গৌতম বুদ্ধ  ধনী হওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রতিটা মানুষের মধ্যেই থাকে, ধনী হতে কে না চায় | আজ আমি আপনাদের কাছে বৌদ্ধ দর্শনের থেকে একটি গল্প তুলে ধরব | এক সময় ভগবান বুদ্ধ এক গ্রামে ধর্মসভা করছেন, গৌতম বুদ্ধের ধর্ম সভায় অনেক মানুষ আসে যায়, ওই গ্রামের রাস্তার ধারে বসে ভিক্ষা করা এক ভিক্ষুক সেই মানুষগুলোকে ভালোভাবে লক্ষ্য করে | তিনি অনুভব করলেন যে ভগবান বুদ্ধের কাছে মানুষ যখন যায় তাদের মধ্যে হতাশা ও দুঃখের ভাব থাকে, কিন্তু যখন ওখান থেকে ফিরে আসে তখন তাদের মধ্যে সেই হতাশা ও দুঃখের ছাপ বলতে আর কিছুই থাকে না, তাদের মধ্যে বেশ প্রসন্নতা ও খুশি লক্ষ করা যায় | তিনি মনে মনে ভাবতে লাগলেন তাহলে আমিও বুদ্ধির কাছে যাব | যথারীতি তিনিও একদিন মহাত্মা বুদ্ধের কাছে গেলেন, সেখানে মানুষ লাইন দিয়ে নিজের সমস্যার কথা ভগবান বুদ্ধের কাছে জানাচ্ছেন, আর গৌতম বুদ্ধ তার সৎ উপদেশ দিচ্ছে | কিছু সময় পর তার ও সুযোগ এলো, ভগবান বুদ্ধের কাছে নিজের সমস্যার কথা জানাবার, তিনি গৌতম বুদ্ধকে বললেন, ভগবান আমি যে গ্রামে থাকি সে গ্রামের প্রত্যেকেই কম-বেশি সুখী ও সম্পদশালী, সবারই কিছু না কিছু আছে, তাহলে আমি এতো গরিব কেন | এই প্র

ভগবৎ গীতার সম্পুর্ন সংক্ষিপ্ত সারাংশ

ছবি
ভগবৎ গীতা  আমি ভগবত গীতা ততদিন পাঠ করিনি যতদিন আমার জ্ঞান হয়নি যে আমরা সবাই আত্মা | আমাদের এই জীবন আত্মার জন্য এক পরীক্ষা, এবং নিজেদের ভিতরের সব থেকে সুন্দর গুণগুলোকে ফুটিয়ে বের করে তোলা | আর ভগবদ্গীতা হলো এই পরীক্ষায় পাশ করার জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ | ভগবৎ গীতার আঠারো অধ্যায় আছে, আর এই জ্ঞান সংস্কৃত ভাষায় পরমাত্মার থেকে প্রাপ্ত | সময়ের সাথে সাথে সংস্কৃত ভাষা বিলুপ্ত হয়ে চলেছে, আর এই জ্ঞান মানুষের থেকে বহু দূরে চলে যাচ্ছে | সময়ের সাথে ভগবদ্গীতার জ্ঞান বহু পন্ডিত ব্যাক্তি সহজ ভাষায় অনুবাদ করছে, তারই সাথে এই প্রচেষ্টাকে চালিয়ে যেতে আপনাদের আশীর্বাদে ভগবৎ গীতার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে, সহজ ভাষায় আমি আপনাদের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছি | এই জ্ঞান পরমাত্মা, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দ্বারা, সব থেকে বড় ধর্ম যুদ্ধ, মহাভারতের যুদ্ধক্ষেত্র কুরুক্ষেত্রের ময়দানে অর্জুনকে প্রায় 5000 বছর আগে দিয়েছিল | তখন সময় এমন ছিল যে ধর্মের উপর বারবার আঘাত আসছিল, পরমাত্মার ভয় মানুষের মন থেকে চলে যাচ্ছিল, লোভ লালসার কারণে, ভাই ভাইয়ের সঙ্গে যুদ্ধ করতে তৎপর হয়ে উঠছিল, শুধু তাই নয় এক ভরা র

গৌতম বুদ্ধের জীবন বদলে যাওয়ার কাহিনী

ছবি
গৌতম বুদ্ধ  ভারতের পার্শ্ববর্তী নেপাল দেশের লুম্বিনীতে, 563 খ্রিস্টপূর্বে রানী মহামায়ার গর্ভে সিদ্ধার্থ গৌতম এর জন্ম হয় | পিতা কপিলাবস্তু নগরীর রাজা শুদ্ধোধন | সিদ্ধার্থের জন্মের অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় কাহিনী হলো রানি মহামায়ার স্বপ্ন দেখার কাহিনী | যে স্বপ্ন রানি মহামায়া সিদ্ধার্থের জন্মের আগে দেখেছিলেন | তিনি স্বপ্নে দেখেছিলেন ছয়টি দাঁত যুক্ত, এক সাদা রঙের হাতি আকাশ থেকে আসে, তাকে তিন বার পরিক্রমা করে এবং তার মধ্যে প্রবেশ করে | এই অদ্ভুত বিচিত্র স্বপ্ন দেখার দশ মাস পরে সিদ্ধার্থ গৌতম এর জন্ম হয় | গৌতম বুদ্ধ এক কপিলাবস্তু নগরীর রাজকুমার | কোন এক মহান জ্যোতিষ সিদ্ধার্থের জন্মের পরে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, এই শিশু ভবিষ্যতে মহান সম্রাট হবে তা নাহলে মহান সন্ন্যাসী হবে | জ্যোতিষের এই ভবিষ্যৎ বাণী শুনে সিদ্ধার্থের পিতা আশ্চর্য হলেন এবং খুব চিন্তিত হলেন, কেননা কোন পিতাই চায়না তার পুত্র সন্ন্যাসী হোক | সে তাকে মহান সম্রাট রূপেই দেখতে চাই | তাই তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন সিদ্ধার্ত কে সব রকম সমস্যা ও দুঃখের থেকে দূরে রাখতে হবে, দুঃখ যেন কখনোই তার আশেপাশে না আসতে

রাশিচক্রে কোন ভাবস্থ রবি কি ফল দেয়?

ছবি
দেখে নেওয়া যাক কোন জাতকের জন্ম সময় রবি লগ্নে অবস্থান করলে কি ফল পেতে পারে | লগ্নে যে গ্রহ অবস্থান করবে জাতক সেই গ্রহের দ্বারাই বেশি প্রভাবিত হবে | রবি হল অগ্নিগ্রহ, তাই লগ্নে রবি থাকলে জাতকের মধ্যে রবির তেজের অনুভব পাওয়া যাবে, সে হবে পরাক্রমি, তেজস্বী, সংঘর্ষ প্রিয় |  রবি সকল সময় নিজে জ্বলে পুড়ে উত্তাপ ও আলো বিকিরণ করতেই থাকে, তার কর্মে কোনো বিরতি নেই, তাই লগ্নে রবি অবস্থান করলে সেই মানুষ হয় চির কার্যরত | রবি আলো প্রদান করে, সেই আলোর দ্বারাই আমরা এই প্রকৃতির সব কিছু দেখতে পাই, আবার রবির আলোতে কখনো কখনো আমাদের চোখ ঝলসে যায়, তখন আমরা চোখে ঝাপসা দেখি | জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী রবিকে চক্ষু কারক বলা হয়েছে, তাই লগ্নে রবি চক্ষু রোগের কারণ হয় বা দৃষ্টিহীন হতে পারে | রবি অগ্নি কারক, আগুনের যেমন দয়ামায়া নেই আগুনের কাজ হলো সবকিছু জ্বালিয়ে ভস্ম করে দেওয়া, ঠিক তেমনি লগ্নে রবি জাতককে নির্দয় প্রকৃতির করে তোলে | সমস্ত লগ্নের ক্ষেত্রেই এই একই ধরনের ফল নির্দেশ করে | কিন্তু কোনো কোনো বিশেষ লগ্ন অনুযায়ী এই ফলের সামান্য তারতম্য দেখা যায় | যেমন মেষরাশি রবির তুঙ্গ ক্ষেত্র, এখানে রবি সব
ছবি
বুদ্ধ পুর্নিমা  বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথি হলো বৈশাখী পূর্ণিমা বা বুদ্ধ পূর্ণিমা| বর্তমান সময়ের থেকে আড়াই হাজার বছর আগে, ভগবান বিষ্ণুর নবম অবতার গৌতম বুদ্ধ এই তিথি তে বুদ্ধত্ব লাভ করেন| বুদ্ধ কথার অর্থ বুঝতে হলে, মানুষের বুদ্ধির তিনটি স্তর সম্বন্ধে জানতে হবে, যেমন বুদ্ধু মানে বোকা, বুদ্ধু স্তর পার করে মানুষ বুদ্ধির স্তর লাভ করে, বুদ্ধি বেশ চালাক চতুর বুদ্ধিমান, বুদ্ধির স্তর পার করে মহামানব বুদ্ধের স্তর লাভ করে, অর্থাৎ যে স্তর জ্ঞান-বুদ্ধির অনেক ঊর্ধ্বে, যে স্তরে সত্যের দর্শন হয় | এই তিথি গৌতম বুদ্ধের জন্ম তিথি ও মানা হয়| বুদ্ধ হলো দয়ার প্রতীক, সত্যের প্রতীক, করুনার প্রতীক, জ্ঞানের প্রতীক, ধর্মের প্রতীক| বুদ্ধের ত্রিশরণ মন্ত্র হলো বুদ্ধং শরণং গচ্ছামি ধর্মং স্মরণং গচ্ছামি সঙ্ঘং শরণং গচ্ছামি অন্যান্য  - অক্ষয় তৃতীয়া কি? জেনে নিন অক্ষয় তৃতীয়া সম্বন্ধে অর্থাৎ আমি বুদ্ধের স্মরণ নিলাম আমি ধর্মের স্মরণ নিলাম আমি সংঘের স্মরণ নিলাম | হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী বুদ্ধ কে ভগবান শ্রী বিষ্ণুর অবতার মানা হয়েছে, তাই এই তিথিতে শুভ কর্ম করে শ্রী বিষ্ণু ভগবানের কৃপা লাভ করা যায়

ফনী ঝড়ের_সতর্কবার্তা, সহ ঝড়ের লাইভ দেখুন

ছবি
Foni ফনী ঝড়ের_সতর্কবার্তা আবহাওয়া দফতর সূত্রে পাওয়া সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় 'ফণী' রাজ্যে ঢুকবে আগামিকাল রাতে। রাজ্য পুলিশ এবং কলকাতা পুলিশের তরফে যথাসাধ্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে যে কোন পরিস্থিতির মোকাবিলার। আসছে চলেছে ভয়ঙ্কর ফনী নামক সাইক্লোন ঝড় । সতর্কবার্তা সকলে পেয়ে গেছি তাই সকলের সতর্ক হওয়ার জন্য প্রস্তুত নিতে হবে। কি করণীয়   সাইক্লোন আসার আগেই কি কি প্রস্তুতি নিতে হবে ১. গুজবে কান দেবেন না আর কোনো রকম আতঙ্ক ছড়াবেন না ২. প্রথমে শান্ত মস্তিস্কে থাকার চেষ্টা করুন। ৩. মোবাইলে আগে থেকে চার্জ দিয়ে রাখুন। ৪. টিভি ও রেডিওতে খবর নিয়মিত শুনুন। ৫. প্রয়োজনীয় জিনিস ও কাগজপত্র সুরক্ষিত রাখুন। ৬. ধারালো কোন জিনিস আলগা ফেলে রাখবেন না। ৭. বাড়িতে গবাদি পশু থাকলে তার বাঁধন খুলে রাখুন যাতে ঝড়ের সময় সে বিপদের সম্মুখীন না হয়। ঝড় হওয়ার সময় যে সাবধানতা গুলো অবলম্বন করবেন  ১. বাড়ির ইলেকট্রিক এর মেইন সুইচ অফ রাখুন। ২. রান্নার গ্যাস সিলিন্ডার থেকে কানেকশন খুলে রাখুন। ৩. ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখুন। ৪. যদি মনে হয় আপনার বাড়ি ঝড়ে সুরক্ষি

ঘর, পরিবেশ সুন্দর ও দূষণমুক্ত এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখতে, money plant

ছবি
বাস্তু শাস্ত্র  বর্তমানে বিজ্ঞানের প্রযুক্তিগত উন্নতির কারণে, মানুষের সমস্ত কাজ সহজ সরল হয়ে উঠেছে | এখন মানুষ শুধুমাত্র আঙুলের ছোঁয়ার মাধ্যমে সমস্ত কাজ সেরে ফেলতে পারে | আজ আমরা টেকনোলজী ছাড়া এক মুহূর্ত চলতে পারি না, আর চলাটাও সম্ভব না | মানুষ আজ প্রযুক্তির গোলাম হয়ে গেছে | মানুষের উন্নতির সাথে সাথে চারিদিকে বেড়ে উঠছে নিত্যনতুন যানবাহন, কল কারখানা, ইত্যাদি ইত্যাদি | এর জন্য সৃষ্টি হচ্ছে শব্দ দূষণ, বায়ু দূষণ, এক কথায় বলতে গেলে পরিবেশ দূষণ | এর ফলে বাড়ছে মানুষের মানসিক চাপ, সহ নানা রকম রোগ ব্যাধি | এই সমস্যা থেকে আমাদের রক্ষা করতে পারে আমাদের এই সবুজ প্রকৃতি, অর্থাৎ গাছপালা | গাছপালা পরিবেশ থেকে দূষিত রাসায়নিক যুক্ত আবহাওয়া শুষে নিতে পারে, কিন্তু প্রকৃতি প্রতিদিন আমাদের দ্বারা একটু একটু করে ধ্বংস হচ্ছে, উন্নতির নামে কেটে ফেলা হচ্ছে হাজার হাজার গাছপালা, তাই পরিবেশ দূষণ ও বেড়ে চলেছে | ফলে প্রাণীজগৎ প্রাণ সংকটের মুখে এগিয়ে যাচ্ছে | প্রকৃতিকে রক্ষাকরে পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে এর দায়িত্ব আপনার আমার সকলের নিতে হবে | এসবতো গেল বাইরের কথা, সমস্যা যখন বাইরে তার দা

Where is the origin of astrology ? জ্যোতিষ শাস্ত্রের সৃষ্টি

ছবি
জ্যোতিষ শাস্ত্র উৎপত্তি কোথা থেকে  Astrology  জ্যোতিষ শাস্ত্র সম্বন্ধে মানুষের বিশ্বাস, অন্ধ বিশ্বাস, এবং অবিশ্বাস, এই তিন ধরনের মানুষ আমাদের সমাজে বসবাস করছে | জ্যোতিষ শাস্ত্র সম্বন্ধে আমার কিছু ধারণা আমি জনসাধারণের মধ্যে তুলে ধরার চেষ্টা করছি | সবার প্রথমে জ্যোতি শব্দের মানে সম্বন্ধে যা শিখেছি তার আলোচনা করছি, জ্যোতিষ শব্দকে ভাঙলে অর্থাৎ আলাদা করলে পাওয়া যায়, জ্যোতি+ঈশ, জ্যোতি যার অর্থ আলো, ঈশ যার অর্থ ঈশ্বর, জ্যোতিষের প্রকৃত অর্থ হল ঈশ্বরের আলো | ইংরেজি শব্দে বলা হয় Astrology যাকে ভাঙলে পাওয়া যায় A Star + Logic অর্থাৎ নক্ষত্রের পর্যালোচনা ও যুক্তি | এখন প্রশ্ন আসতেই পারে জ্যোতিষ এর উৎপত্তি কোথা থেকে? জ্যোতিষের উৎপত্তি হলো বেদ থেকে  জ্যোতিষ বেদেরই অঙ্গ | জ্যোতিষ হলো বেদের চক্ষুও স্বরূপ | যেমন চক্ষু বিনা সৃষ্টির সমস্ত প্রাণী অন্ধ | তেমনই জ্যোতিষ বিনা বেদের জ্ঞানও অসম্পূর্ণ | অন্যান্য  -  জ্যোতিষ শাস্ত্র কি? আবার প্রশ্ন আসতে পারে বেদ কেন মানবো? কি আছে এই বেদে? বেদ মানুষের দ্বারা সৃষ্ট নয়, এর সৃষ্টি ঈশ্বর দ্বারা | ব্যাসদেব মুনি মানুষের পাঠ করার সুবিধার্থে, এই বেদ

অক্ষয় তৃতীয়াই কি অক্ষয় তিথি ? জেনে নিন অক্ষয় তৃতীয়া সম্বন্ধে

ছবি
অক্ষয় তৃতীয়া  প্রাচীন পুঁথিপত্র ঘাটলে এমন কিছু তথ্য পাওয়া যায় যা সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরা একান্ত প্রয়োজন জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান ও বার, তিথি, নক্ষত্র, করণ, ও যোগ অনুযায়ী, সর্বক্ষণ শুভ অথবা অশুভ সময় চলতেই থাকে | এর মধ্যে কখনো কখনো বিশেষ কিছু শুভ অথবা অশুভ সময় আসে যায়, মানুষ তার খবর রাখে না | এই বিশেষ শুভ অথবা অশুভ মুহূর্তে মানুষ এমন কিছু কাজ করে ফেলে যার ফল সারা জীবন ভোগ করতে হয় | অনেক মানুষের জীবনে এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে, যেমন কথায় কথায় কিছু কথা উচ্চারণ হয়েছে, যা কয়েক বছরের মধ্যেই সত্যি হয়েছে | অর্থাৎ যেই সময় সেই কথার উচ্চারণ হয়েছিল, সেই সময়টা বিশেষ শক্তিশালী মুহূর্ত ছিল | অন্যান্য  -  সমুদ্রশাস্ত্র অনুযায়ী হাতের উল্টো পিঠে লুকিয়ে মানুষের ভাগ্য আজ আমি আপনাদের সঙ্গে তেমনই কিছু শুভ দিনের কথা আলোচনা করব | সবার প্রথমে একটি বিশেষ শুভ দিন অক্ষয় তৃতীয়া সম্বন্ধে আলোচনা করব | অক্ষয় তৃতীয়া  এই তিথির প্রকৃতঅর্থ হল যার কোন ক্ষয় নেই বা বিনাশ নেই, যা অবিনশ্বর ও চিরস্থায়ী | অক্ষয় তৃতীয়ার মাহাত্ম অনেক গ্রন্থ ও পুরাণে পাওয়া যায়, যেমন না

এই বিষয় গুলো না জানার কারণে সফল হতে পারছেন না

ছবি
সফলতা  পৃথিবীতে এমন মানুষ খুব কমই আছে, যে জীবনে বড় হতে চায় না, বা উন্নতি করতে চায় না, কিন্তু শুধু মনে মনে চাইলেই তো আরও উন্নতি করা যায় না, তার জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয় | পরিশ্রম বলতে গেলে শুধুমাত্র শারীরিক পরিশ্রম নয়, তার সাথে নিজের জ্ঞান, বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে, নিজের দক্ষতার সম্পূর্ণ প্রয়োগ করতে হবে | অন্যান্য -  তামার পাত্রে জল খাওয়ার উপকারিতা  ১. নিজেকে চিনুন  আপনি কেমন মানুষ তা আপনার থেকে ভালো কেউ জানে না | আপনার মধ্যে কি কি গুন আছে, কি কি গুন আছে তা চিহ্নিত করুন | কোন বিষয়ে আপনার অভিজ্ঞতা বেশি, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কেমন, শারীরিক ক্ষমতা কেমন, আপনি কি করতে ভালোবাসেন, কি অপছন্দ করেন, সেগুলো ভালোভাবে বুঝে নিজের যোগ্যতা সম্বন্ধে ধারণা তৈরি করুন, এবং সমস্ত যোগ্যতাকে একসাথে প্রয়োগ করার চেষ্টা করুন | অর্থাৎ আপনার বিভিন্ন বিষয়ে কমবেশি অভিজ্ঞতা থাকতে পারে, সেই কমবেশি অভিজ্ঞতা 100% ব্যবহার করার চেষ্টা করুন | কারণ মুক্ত আলাদা আলাদা থাকলে কখনো মালা হয় না, মালা তৈরী করতে সমস্ত মুক্ত একই সুতোয় বাঁধতে হয় | ঠিক তেমনি নিজের সমস্ত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতাকে একসাথে ব্যবহার করার চেষ

নিজের দক্ষতায় উন্নতি করার কৌশল

ছবি
Success  জীবনে একটু উন্নতি করার জন্য মানুষ কত কিছুই না করে, প্রচুর পরিশ্রম করার পরেও যখন কোনরকম উন্নতি হয় না, তখন মনে সৃষ্টি হয় শুধু হতাশা, নিজেকে দুর্ভাগ্যবান বলে মনে হয় | মনে হয়, ভাগ্য দেবতা আমার ভাগ্যে উন্নতির কথা লেখেনি | যদি এমন ধারণা আপনারও হয়ে থাকে তাহলে আপনার ধারণা সম্পূর্ণ ভুল | হয়তো আপনার দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও আপনি উন্নতি লাভ করতে পারেননি | কিন্তু আপনার দক্ষতার সাথে, সামান্য কিছু প্রচেষ্টার মাধ্যমে, কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়ে, আপনি পৌঁছে যেতে পারেন সফলতা শীর্ষস্থানে| অন্যান্য -  Astrology বা জ্যোতিষ শব্দের উৎপত্তি ১. সবার প্রথমে আপনি আপনার লক্ষ্য স্থির করুন, অর্থাৎ আপনি কি করতে চান, কোথায় পৌঁছাতে চান, তা নির্দিষ্ট করুন | যেমন মহাভারতে গুরু দ্রোণাচার্য, রাজকুমারদের অস্ত্রশিক্ষা প্রশিক্ষণ দেওয়ার সময়, একটি আম গাছে একটি কাঠের পাখি বসিয়ে দিয়ে, এক এক করে সকলে রাজকুমারদের প্রশ্ন করছেন | যুধিষ্ঠিরকে প্রশ্ন করা হয় সামনের ওই আম গাছে তুমি কি দেখছো, যুধিষ্ঠির বললেন পাখি, আর কি দেখছ? আর আম, আর কি দেখতে পাচ্ছ? যুধিষ্ঠির ঘাবড়ে গিয়ে বললেন, গাছ, পাতা, আকাশ, মেঘ, সব, সব কিছুই

এই কয়েকটি জিনিস ঘরে রাখুন, জীবনে কোনদিন টাকা-পয়সার অভাব হবেনা

ছবি
Vastu Shastra বর্তমানের মূল্য বৃদ্ধি ও সমাজের তালে তাল মিলিয়ে চলতে বিভিন্ন ধরনের উপকরণ সামগ্রী ব্যবহার করার কারণে, খরচের পরিমাণ এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে তা আমরা সকলেই অনুভব করি | পরিবারে সমস্ত সদস্যেরা মিলে রোজকার করা সত্বেও পরিবারে অর্থের অভাব মেটানো যাচ্ছে না, ঘরে অর্থ সঞ্চয় হচ্ছে না | অনেক পরিশ্রম করা সত্বেও উপার্জন বৃদ্ধি হচ্ছে না, টাকার অভাব থেকেই যাচ্ছে | এমন ঘটনা কি আপনার সঙ্গেও ঘটছে? তাহলে এটা আপনার বাড়ির বাস্তু দোষের কারণে হতে পারে | বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ী এমন কিছু জিনিস আছে, যা ঘরে রাখলে আপনার আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ করা সম্ভব হতে পারে, এবং পরিবারের এই সম্বন্ধীয় অন্যান্য সমস্যার থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ধন, সম্পদ, সমৃদ্ধি, প্রাপ্ত করতে যদি এই জিনিস গুলো বাড়িতে রেখে থাকেন, তাহলে আশা করা যায় আপনার জীবনে আর্থিক কষ্ট থাকবে না । যদি না রেখে থাকেন তাহলে আপনিও আপনার বাড়িতে এই সব জিনিস পত্র রাখুন | এবং অর্থনৈতিক স্থিতি বজায় রাখুন ও সকল সমস্যা দূর করুন। অন্যান্য - জ্যোতিষ শাস্ত্র কি? এবার জেনে নেই এই জিনিস গুলোর সম্পর্কে যেগুলো বাড়িতে থাকলে পারিবারিক শান্তি

অর্থ উপার্জন বৃদ্ধি করতে হলে এই জিনিস গুলো ঘর থেকে বের করে দিন

ছবি
Vastu Shastra  শাস্ত্রে বলে অর্থই অনর্থের মূল | পৃথিবীতে অনেক ধনী মানুষ প্রচুর অর্থ-সম্পদ থাকার কারণে, নিজেদের সুখ শান্তি হারিয়ে ফেলেছেন | আবার কখনো কিছু ধনী মানুষ, শান্তির খোঁজে নিজেদের সমস্ত ধন-সম্পদ দান করে দিয়ে, সন্ন্যাস গ্রহণ করেছে এবং আধ্যাত্মিক পথে জীবনযাপন করছেন | আবার একদিকে পৃথিবীর বেশি সংখ্যক মানুষ দরিদ্রতা ভোগ করছে | মানুষ অর্থ উপার্জন করে নিজেদের দক্ষতা অনুযায়ী এ কথা সত্য | কিন্তু কিছু মানুষ দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও নিজেদের প্রয়োজনীয় অর্থ টুকুও উপার্জন করতে পারছেনা | জ্যোতিষ শাস্ত্র, হস্তরেখা সমুদ্র শাস্ত্র অনুযায়ী, এর অনেক কারণই আছে | কিন্তু আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব বাস্তু শাস্ত্র সম্পর্কে | বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী যে জিনিস গুলো আপনার ঘরে থাকলে, অর্থ উপার্জনে ও ধন সঞ্চয়ে বাধার সৃষ্টি হয় | আমি সেই বিষয়গুলো আপনাদের কাছে তুলে ধরব | ১. অনেক মানুষ, বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় জিনিস, যেমন পুরনো ছেঁড়া জামা কাপড়, বিভিন্ন ভাঙাচোরা বস্তু, খালি ওষুধের বোতল, ভাঙা বাসনপত্র, ইত্যাদি ঘরের কোণে বা বস্তাবন্দী করে ঘরের কোথাও রেখে দেয় | এই সব অপ্রয়োজনীয় বস্তু, যত তাড

হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্য জেনে, দেখতে হবে হাতের রেখা ও চিহ্ন

ছবি
Palmistry হাতের রেখা বিচার করতে গেলে সবার প্রথমে আমাদের দেখে নিতে হবে হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্য, তারপরে দেখতে হবে হাতের রেখা ও চিহ্ন | হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্য আলাদা হওয়ার কারণে, একই ধরনের রেখা বিভিন্ন মানুষের হাতে, বিভিন্ন ধরনের ফল দেয় | তাই হস্তরেখা বিজ্ঞান কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে | যে শাখায় হাতের আকার, গঠন, আঙ্গুলের গঠন, নখের গঠন, হাতের প্রকৃতি, হাতের রং, ইত্যাদি বিচার করা হয়, যার  পরিবর্তন খুব কমই হয়, এই শাখা কে বলা হয় cheiro Nomy | অন্যান্য - হাত দেখে জানুন জীবনে ধন-সম্পত্তির আগমন কতটা  আর যে শাখায় হাতের রেখা ও বিভিন্ন চিহ্ন, বিচার বিশ্লেষণ করা হয় তাকে বলা হয়, cheiro Mancy | হাতের রেখা এবং চিহ্ন, প্রায়ই পরিবর্তন হয়, অর্থাৎ নতুন নতুন রেখার উৎপত্তি হয়  আবার ধীরে ধীরে অদৃশ্য হয়ে যায় | হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্য জানা থাকলে আমরা খুব সহজে কোন মানুষের স্বভাব প্রকৃতি বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে বুঝতে পারি | হাতের গঠনই মানুষের ভাব ধারার নির্দেশ করে | গঠন অনুযায়ী হাতকে সাধারণভাবে সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে | ১. সাধারণ হাত বা নিম্ন শ্রেণীর হাত, ২. চৌকো হাত বা স্কয়ার হাত,

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india

অন্যান্য পোস্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন

আরও দেখান

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রধানমন্ত্রীর ডাকে প্রদীপ, মোমবাতি, জ্বালানোর সাথে উচ্চারণ করুন, সনাতনের আদি শব্দ "ওঁম"

ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন হয়

শিব পুজো করার আগে জেনে নিন শিবলিঙ্গ কি?

পৃষ্ঠাসমূহ