পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন

ছবি
  Facebook  আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।

নভেল করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে, বিশ্বে সংস্কৃতির পথ দেখাবে ভারতবর্ষ

ছবি
Body immunity পৃথিবীর প্রাচীন দেশগুলোর মধ্যে ভারতবর্ষ একমাত্র দেশ, যে দেশ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মোকাবেলা করেও এখনো টিকে আছে | টিকে আছে ভারতের প্রাচীন সংস্কৃতি, যে সংস্কৃতি বর্তমানে আমরা ভুলতে বসেছি | যখন আমরা নিজেদের সংস্কৃতি ভুলে বিদেশি সংস্কৃতিকে আপন করে নেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি | ঠিক সেই সময় করোনা নামের এক অদৃশ্য শত্রু পৃথিবীর উপরে হামলা করে, গোটা বিশ্ব মহামারীর আকার ধারণ করে | এই মহামারী থেকে রক্ষা পেতে পৃথিবীর সমস্ত দেশের, সমস্ত ধর্মের মানুষ ভারতীয় সংস্কৃতি মেনে চলেছে | এই ভাইরাসের আতঙ্কে বিভিন্ন দেশের রীতিনীতি যেমন আলিঙ্গন, হ্যান্ডশেক, চুম্বন, ইত্যাদি নিয়ম ত্যাগ করে, ভারতীয় পদ্ধতি নমস্কারে বিশ্বাস রাখছে, এবং তারা মৃতদেহ সৎকারেও ভারতীয় পদ্ধতি শ্রেষ্ঠ বলে মনে করেন | বিশেষজ্ঞরা  ঘোষণা করেছে আলিঙ্গন, হ্যান্ডশেক, চুম্বন, ইত্যাদি দ্বারা করোনা ভাইরাস সহ বিভিন্ন রোগ জীবাণু ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস ইত্যাদির সংক্রমনের ঝুঁকি অনেক বেশি | তাই এই ধরনের সংক্রমণ গুলোকে এড়াতে ভারতীয় পদ্ধতি নমস্কার সবচেয়ে বেশি উপযোগী |  মৃতদেহ সমাধি বা অন্য কোন সৎকারের মাধ্যমে, মৃতদেহের সঙ্গ

সচেতনতার নামে, ঝড়ের গতিতে ছড়াচ্ছে করোনার আতঙ্ক

ছবি
Corona panic  নভেল করোনা ভাইরাস হল এক ধরণের সংক্রামিত ভাইরাস, যা একজনের শরীর থেকে অন্যজনের শরীরে সংক্রমণ হয় | অন্যান্য ভাইরাস বা জীবাণু থেকে এর সংক্রমণ ক্ষমতা অনেক বেশি, ফলে দ্রুত এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে | এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হলে 2 /14 দিনের পর থেকে, জ্বর কাশি এবং শ্বাসকষ্টের উপসর্গ দেখা যায় | এই ভাইরাসে সবথেকে দ্রুত আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়েছে বৃদ্ধরা | ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন এর রিপোর্ট অনুযায়ী করুণা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে 80 বছরের উর্ধ্বে ব্যক্তিরা সবথেকে বেশি আক্রান্ত হয়েছে | করুন আক্রান্ত রোগীর হার 15-Mar-2020 রিপোর্ট অনুযায়ী ভাইরাসে আক্রান্ত বিশ্বব্যাপী প্রায় ছয় হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, এবং 1 লক্ষ 60 হাজার মানুষ এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত বলে চিহ্নিত হয়েছে |পৃথিবীর সমস্ত দেশের মধ্যে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে চীন এবং ইটালি | চীন দেশে প্রায় 81 হাজার মানুষ করুনা সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছে, এবং 3200 মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, ইতালিতে 21200 মানুষ সংক্রমিত, এবং 1500 মানুষ মৃত্যুবরণ করেছেন | এর পরেই আছ

করোনার নির্দয়তায় আতঙ্কিত গোটা বিশ্ব

ছবি
Novel coronavirus বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সবথেকে বড় আতঙ্ক করোনা ভাইরাস, এই ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে সমস্ত দেশের সরকার যুদ্ধকালীন তৎপরতা সহকারে কাজ করে চলেছে| করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে, শুধু সরকারের ভরসায় বসে থাকলে চলবে না, আমাদের নিজেদের সুরক্ষার জন্য কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে | আগে বুঝতে হবে করোনা ভাইরাস কি? এই ভাইরাস হলো এক ধরনের জীবাণু, যাকে বৈজ্ঞানিকরা নোভেল করোনা ভাইরাস নাম দিয়েছে | এই ভাইরাসের উৎস দেশ চীন | চীন দেশের মানুষেরা বিভিন্ন ধরনের জীবজন্তু থেকে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে | কিছু প্রাণীর শরীরে এই ভাইরাস থাকলেও এই ভাইরাসের প্রভাব তাদের উপর পড়ে না, সেই সব প্রাণীর শরীর এই ধরনের ভাইরাস বা জীবাণুর সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সক্ষম | মানুষের শরীরে সাধারণভাবে ওই ধরনের ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধ করার সক্ষমতা থাকেনা | চীনের মানুষেরা, ভাইরাস আক্রান্ত জীবজন্তু ভক্ষণ করে, এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে, নিজেদের সহ সমস্ত মানবজাতিকে, সংকটের মুখে ঠেলে দিয়েছে | তার ফলে গোটা বিশ্বের মানুষ এই করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে আতঙ্কিত | এই ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেত

ভ্রমণ রেখা বিচার, হাতের রেখায় বিদেশ যাত্রা

ছবি
ভ্রমণ রেখা  যে রেখাটি চন্দ্রের ক্ষেত্রে আড়াআড়িভাবে দেখা যায় এই রেখা টি কে ভ্রমণ রেখা বলে | এই রেখা যাদের হাতে থাকে তাদের জীবনে প্রচুর ভ্রমণ হয়, রেখাটি যদি ছোট হয় তাহলে  দেশের মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমনের নির্দেশ করে | বিশেষ করে রেখাটি  যদি স্পষ্ট ও দীর্ঘ হয়, তাহলে  তার জীবনে বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসে | এর সাথে  যদি আয়ুরেখা কিছুটা চন্দ্রের দিকে  চলে আসে, তার  বিদেশে বসবাস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, আয়ু রেখা যদি  শুক্রের ক্ষেত্রে দিকে চলে যায় তাহলে সে বাড়ি ফিরে আসবে | এই রেখাটি যদি আয়ু রেখা থেকে শুরু হয়ে চন্দ্রের ক্ষেত্রের দিকে আসে, তাহলে  তার ভ্রমণ সূত্রে  লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে | এই রেখাতে যদি ক্রস চিহ্ন, অথবা বৃত্ত চিহ্ন থাকলে ভ্রমণ ক্ষেত্রে বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে | কিন্তু যদি যব চিহ্ন বা  চতুস্কোন চিহ্ন থাকে, তাহলে  ভ্রমণ ক্ষেত্রে বিপদের থেকে রক্ষা পায় | কিন্তু মজার বিষয় হলো অনেক মানুষের হাতেই এই রেখা দেখা যায় না তবুও তারা ভ্রমণ করছে | এই ধরনের মানুষেরা ভ্রমণ করলেও তার কোনো প্রভাব তাদের মনে থাকে না | যেমন বিমান চালকদের বিদেশ যাওয়া একঘেয়ে ব্যাপার, তা

হাতের আয়ু রেখা বিচার

ছবি
Life line হাতের যে রেখাটি বৃহস্পতির ক্ষেত্রের নিচের থেকে শুরু করে, শুক্রের ক্ষেত্রকে ঘিরে ধনুকের মত বাকিয়ে, মনিবন্ধ রেখার দিকে চলে আসে, এই রেখা টি কে বলে আয়ু রেখা | আয়ু রেখা টি যদি বৃহস্পতির ক্ষেত্রে নিচের থেকে শুরু না হয়ে, বৃহস্পতির ক্ষেত্র থেকেই শুরু হয় | তাহলে এই ধরনের জাতক-জাতিকা স্বাধীনচেতা মানসিকতার হয়, এদের উচ্চ আকাঙ্ক্ষা প্রচন্ড পরিমাণে থাকে | এর ফলে এদের প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব ছোটবেলা থেকেই দেখা যায় | কিন্তু যদি এই আয়ুরেখাতে দীপ চিহ্ন দেখা যায়, তাহলে এটি নির্দেশ করে এই জাতক-জাতিকা বাল্যকালে খুব একটা শক্ত সামর্থ্য হবে না, কারণ সে নিজের ক্ষমতাকে অত্যাধিক ব্যবহার করেছে | আবার ধরুন আয়ুরেখা বৃহস্পতির ক্ষেত্রে নিচ থেকেই শুরু হয়েছে, সেই রেখা থেকে একটি রেখা বৃহস্পতির ক্ষেত্রে প্রবেশ করেছে, এই রেখাটি যে বয়সে সৃষ্টি হবে অর্থাৎ যখন এই রেখাটি হাতে দেখা যাবে, ওই বয়সে জাতক বা জাতিকার উচ্চ আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি হবে, এবং উচ্চ আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবার জন্য অত্যাধিক পরিশ্রম করবার দিকে ঝোঁক থাকবে | আবার এইসব রেখাতে ও যদি দ্বীপ চিহ্ন দেখা যায়, তাহলে জাতক নিজের ক্ষমতার তুলনায় অত্যাধি

হাতের গঠন অনুযায়ী শিরোরেখা বা মস্তিষ্ক রেখা বিচার

ছবি
Headline  শিরোরেখা বিচার করবার আগে কিছু নিয়ম আমাদের মনে রাখতে হবে, যে হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে, যদি শিরোরেখার মিল না থাকে, তাহলে এর অর্থ অনেক গুরুত্বপূর্ণ | যেমন ধরুন সাধারণ নিম্ন শ্রেণীর হাত দেখতে, ছোট, মোটা, শক্ত, হাতের চামড়া কর্কশ, হাত বেশ ভারী, ধরনের হয়ে থাকে | এই হাতে শিরোরেখা ছোট, মোটা, চওড়া ধরনের হয়ে থাকে, হাতে প্রধান তিনটি রেখা ছাড়া অন্য রেখা সহজে দেখা যায়না, বা থাকে না | এদের মানসিক ক্ষমতা কম হয়, এরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শারীরিক পরিশ্রম করেই জীবন যাপন করে | কিন্তু এই ধরনের হাতে যদি সুন্দর সুগভীর সুস্পষ্ট রেখা দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে, যে এই ব্যক্তি নিজের মানসিকতাকে এতটাই উন্নত করেছে যা তার কাছ থেকে আশা করা যায় না | তেমনই চৌকো হাত, এই হাতের করতল বেশ চৌকো ধরনের দেখা যায়, আঙ্গুলগুলো বেশ চৌকো ধরনের হয় | এই হাতের মানুষেরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ধীর-স্থির বাস্তবিক বা ব্যবহারিক ধরনের হয়ে থাকে | এই ধরনের হাতে শিরোরেখা টি হাতের মাঝে আড়াআড়ি ভাবে দেখা যায়, এরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে চাকরি, পরিশ্রম, অথবা ছোটখাটো ব্যবসা বৃত্তি দ্বারা, জীবন যাপন করে | কিন্তু এই ধ

শিরোরেখা বা মস্তিষ্ক রেখার উপর বিভিন্ন চিহ্ন

ছবি
Headline শিরোরেখা হলো মস্তিষ্কের কারক, এই রেখা জাতক-জাতিকার মানসিক শক্তির নির্দেশ করে | যদি কারো হাতে শিরোরেখায় দ্বীপ চিহ্ন থাকে, তাহলে তাদের মানসিক বিকলতা নির্দেশ করে | দ্বীপ চিহ্ন যে অবস্থানে থাকবে সেই অবস্থানের ওপর নির্ভর করবে | যেমন ধরুন যদি বৃহস্পতির ক্ষেত্রের নিচে শিরোরেখাতে দ্বীপ চিহ্ন থাকে, এটি নির্দেশ করে জাতক বা জাতিকা অত্যন্ত উচ্চ আকাঙ্ক্ষার কারণে জাতক দুঃখী হবে | যদি শনির ক্ষেত্রে নিচে শিরোরেখাতে দ্বীপ চিহ্ন থাকে, এরা তত্ত্বদর্শী বা আত্মানুসন্ধান কারণে মানসিকভাবে বিষণ্ন থাকবে | যদি রবির ক্ষেত্রের নিচে শিরোরেখা তে  দ্বীপ চিহ্ন থাকে, এরা সফলতা অর্জনের কারণে অধিক পরিশ্রমের ফলে, মানসিক ভাবে হতাশা থাকব | যদি বুধের ক্ষেত্রে নিচে শিরোরেখাতে দ্বীপ চিহ্ন থাকে, এরা ব্যবসা-বাণিজ্য, বিজ্ঞানের সাধনা, বা অতিরিক্ত চিন্তার ফলে যে মানসিক পরিশ্রম হয়, সেই কারণে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়বে | এছাড়াও শিরোরেখা তে দ্বীপ চিহ্ন রোগব্যাধির ও নির্দেশ করে | রোগব্যাধি নির্ণয় করতে হলে, শিরোরেখাতে দ্বীপ চিহ্নের সাথে আয়ুরেখা, স্বাস্থ্যরেখা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিতে হবে | যদি কোনো শিশুর হাতে

হাতে শিরোরেখা বা মস্তিষ্ক রেখার গুরুত্ব

ছবি
শিরোরেখা হাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেখা, এই রেখা বিচার করার আগে হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্য বিচার করা প্রয়োজন | হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্য আলাদা হওয়ার কারণে, একই ধরনের রেখা বিভিন্ন মানুষের হাতে বিভিন্ন ধরনের ফল দিয়ে থাকে | যেমন কৌণিক হাত, দার্শনিক হাত, বা আধ্যাত্মিক, এরা এমনিতেই একটু চিন্তাশীল ও কল্পনা প্রবন প্রকৃতির হয়ে থাকে | এই ধরনের হাতে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শিরোরেখা ঢালু হয়ে চন্দ্রের দিকে নেমে আসে | যাদের হাতে শিরোরেখা চন্দ্রের দিকে নেমে আসে, তারাও  হয় কল্পনাপ্রবণ চিন্তাশীল |  সুতরাং কৌণিক ও আধ্যাত্মিক হাতে, চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে নেমে আসা শিরোরেখার উপযোগিতা কম | আবার চৌকো হাতের মানুষেরা বাস্তবিক ও ব্যবহারিক ধরনের হয়ে থাকে | চৌকো হাতেও শিরোরেখা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হাতে সোজাভাবে দেখা যায়, কিন্তু এই হাতে শিরোরেখা যদি ঢালু হয়ে চন্দ্রের ক্ষেত্রের দিকে নেমে আসে, তাহলে তা, তাদের গুণাবলীর বিপরীতধর্মী, কারণ চৌকো হাতের মানুষেরা বাস্তবিক ও ব্যবহারিক | আর শিরোরেখা চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে গেলে তারা হয় চিন্তাশীল, কল্পনাপ্রবণ, তাই যদি চৌকো হাতে শিরোরেখা চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে নেমে আসে, তাহ

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india

অন্যান্য পোস্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রধানমন্ত্রীর ডাকে প্রদীপ, মোমবাতি, জ্বালানোর সাথে উচ্চারণ করুন, সনাতনের আদি শব্দ "ওঁম"

ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন হয়

শিব পুজো করার আগে জেনে নিন শিবলিঙ্গ কি?

পৃষ্ঠাসমূহ