পোস্টগুলি

2023 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গ্রহ নক্ষত্রের অশুভ প্রভাব কাটিয়ে জীবনে সঠিক পথ খুঁজে পাওয়ার উপায়

ছবি
Dr Prodyut Acharya একজন অভিজ্ঞ জ্যোতিষীর সঠিক পরামর্শ জীবনে সুখ, সমৃদ্ধি ও সাফল্য আনতে পারে। জীবন কখনো সহজ ও সুন্দরভাবে কেটে যায়, আবার কখনো অপ্রত্যাশিত সমস্যায় জর্জরিত হয়ে ওঠে। এসব সমস্যার মূল কারণ অনেক সময় গ্রহ-নক্ষত্রের অশুভ প্রভাব। এই প্রভাবে জীবনে দেখা দেয় নানা বাধা যেমন— বিবাহে বিলম্ব সন্তান জন্মে সমস্যা ব্যবসায় ক্ষতি চাকরিতে পদোন্নতি না হওয়া প্রেমে ব্যর্থতা দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যা একজন দক্ষ জ্যোতিষী জন্মছক ও গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান বিশ্লেষণ করে এসব সমস্যার কারণ নির্ণয় করেন। তিনি সঠিক প্রতিকার ও করণীয় পরামর্শ দিয়ে জীবনের অশুভ প্রভাব কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেন। ড. প্রদ্যুৎ আচার্য বহুদিন ধরে জ্যোতিষশাস্ত্র ও হস্তরেখাবিদ্যার উপর গবেষণা ও সাধনা করে আসছেন। তাঁর অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান জীবনের নানা জটিল সমস্যার সহজ সমাধান দিতে সক্ষম। আপনি যদি জীবনের বাধা দূর করে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে চান, তবে আজই তাঁর সঙ...

সুখ ও সমৃদ্ধির জন্য কিছু টোটকা

জ্যোতিষশাস্ত্রে বিভিন্ন টোটকা বা প্রতিকারের উল্লেখ রয়েছে যা ব্যক্তির জীবনে অশুভ প্রভাব দূর দূর করে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। এই টোটকাগুলি গ্রহের অবস্থান এবং প্রভাবগুলির উপর ভিত্তি করে করা হয়। কিছু সাধারণ টোটকা হল: সোনা বা রূপোর গহনা ধারণ করা: সোনাকে বৃহস্পতির কারক গ্রহ মনে করা হয়, যা সম্পদ, সমৃদ্ধি এবং সুখের প্রতীক। রূপোকে চন্দ্রের কারক গ্রহ মনে করা হয়, যা মাতৃত্ব, জ্ঞান এবং বুদ্ধিমত্তার প্রতীক। রুমাল বা কাপড়ের টুকরোতে নগদ অর্থ বা গয়না বেঁধে রাখা: এটি সম্পদ এবং সমৃদ্ধির আকর্ষণ করার জন্য একটি সাধারণ টোটকা। শঙ্খ বাজানো: শঙ্খ বাজানো একটি পবিত্র কাজ যা নেগেটিভ vibration দুর করে ইতিবাচক শক্তির প্রবাহকে আকর্ষণ করতে পারে। গঙ্গা জল বা অন্য পবিত্র জল পান করা: গঙ্গা জলকে সবচেয়ে পবিত্র জল হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এটি পান করলে শরীর এবং আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার জন্য বলা হয়। নিয়মিত পূজা-অর্চনা করা: নিয়মিত পূজা-অর্চনা করলে ইতিবাচক শক্তির প্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং ব্যক্তির জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে। জ্যোতিষ অনুযায়ী, কিছু নির্দিষ্ট গ্রহের অবস্থান বা প্রভাব ব্যক্তির জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।...

জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী গ্রহ রত্নের গুরুত্ব

ছবি
  জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী, গ্রহের অবস্থান এবং দিক ব্যক্তির জীবনের বিভিন্ন দিককে প্রভাবিত করে। এই প্রভাবগুলিকে আরও ভাল করার জন্য, জ্যোতিষীরা গ্রহ রত্নের পরামর্শ দেন। গ্রহ রত্নের প্রত্যেকটিই একটি নির্দিষ্ট গ্রহের সাথে সম্পর্কিত। ধারণা করা হয় যে এই রত্ন গুলি গ্রহের শক্তিকে আকর্ষণ করে এবং ব্যক্তির জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনে। গ্রহ রত্নের গুরুত্ব অপরিসীম। গ্রহ রত্নের মাধ্যমে আমরা গ্রহদের শক্তিকে আমাদের জীবনে প্রয়োগ করতে পারি। গ্রহ রত্নের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুফল লাভ করতে পারি।  মানব জীবনে গ্রহ রত্নের প্রভাব ও কার্যকারিতা নিম্নরূপ: সূর্য: সূর্যকে জীবন শক্তির কারক গ্রহ বলা হয়। সূর্যের শুভ প্রভাবে ব্যক্তির স্বাস্থ্য, শক্তি, আত্মবিশ্বাস এবং নেতৃত্বের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। সূর্যের সাথে সম্পর্কিত রত্ন হল মাণিক্য (চুনী) । চন্দ্র : চন্দ্রকে মন ও আবেগের কারক গ্রহ বলা হয়। চাঁদের শুভ প্রভাবে ব্যক্তির আবেগ স্থির হয়, মানসিক শান্তি বৃদ্ধি পায় এবং পারিবারিক জীবন সুখী হয়। চন্দ্রের সাথে সম্পর্কিত রত্ন হল মুক্তা। মঙ্গল: মঙ্গলক...

ভুত চতুর্দশীর মাহাত্ম্য

ছবি
ভূত চতুর্দশী হিন্দু ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ তিথি। এটি কার্তিক মাসের কৃষ্ণ পক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হয়। হিন্দু মতে বিশ্বাস করা হয় এই তিথিতে, স্বর্গ ও নরকের দ্বার কিছুক্ষণের জন্য খোলা থাকে এবং মৃত আত্মারা মর্ত্যে নেমে আসে। এই দিনে, হিন্দুরা তাদের পূর্বপুরুষদের স্মরণে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করে। ভূত চতুর্দশীর মাহাত্ম্য নিম্নরূপ: পূর্বপুরুষদের স্মরণে: এই দিনে, হিন্দুরা তাদের পূর্বপুরুষদের স্মরণে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করে। তারা তাদের পূর্বপুরুষদের উদ্দেশ্যে দান-ধ্যান, পঞ্চপ্রদীপ জ্বালানো, শ্রাদ্ধ-তর্পণ, নিরামিষ খাবার খাওয়া ইত্যাদি করে। বিশ্বাস করা হয় যে এতে পূর্বপুরুষরা সন্তুষ্ট হন এবং তাদের আশীর্বাদ লাভ হয়। বৈষয়িক সুখ-সমৃদ্ধি: ভূত চতুর্দশীতে দান-ধ্যান করলে বৈষয়িক সুখ-সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায় বলে বিশ্বাস করা হয়। এই দিনে, হিন্দুরা গরীব-দুঃস্থদের সাহায্য করে, পশুদের খাওয়ায়, ব্রাহ্মণদের দান করে ইত্যাদি। পাপমোচন: ভূত চতুর্দশীতে পিতৃদায় মুক্তি হয় বলে বিশ্বাস করা হয়। এই দিনে, হিন্দুরা তাদের পূর্বপুরুষদের উদ্দেশ্যে পিতৃদায় পূজা করে। ভূত চতুর্দশীর দিনের কিছু প্রথ...

সঠিক নিয়মে পুজো করে দেবী মহা লক্ষীর কৃপা লাভ করুন

ছবি
 শাস্ত্র অনুযায়ী কিছু নিয়ম মেনে,  লক্ষী দেবীর পুজো করলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়। ঘরে আসে ধন সম্পদ, সুখ ও সমৃদ্ধি। জ্যোতিষশাস্ত্রে লক্ষী পুজোর জন্য কিছু বিশেষ নিয়ম রয়েছে। এই নিয়মগুলি মেনে চললে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ আরও বেশি করে পাওয়া যায়। জ্যোতিষ অনুযায়ী লক্ষী পুজোর নিয়মগুলি হল: পুজোর দিন ব্রত পালন করা উচিত। পুজোর জন্য একটি পবিত্র স্থান বেছে নেওয়া উচিত। পূজার স্থানটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে সাজান উচিত। লক্ষ্মীর মূর্তি বা ছবি স্থাপন করা উচিত। লক্ষ্মীর উদ্দেশ্যে পুষ্প, ধূপ, দীপ, ফল, মিষ্টি ইত্যাদি অর্পণ করা উচিত। লক্ষ্মীর স্তোত্র পাঠ করা উচিত। লক্ষ্মীর কাছে সুখ-সমৃদ্ধির জন্য প্রার্থনা করা উচিত। এছাড়াও, জ্যোতিষ অনুযায়ী, রাশি অনুযায়ী লক্ষী পুজো করলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ আরও বেশি করে পাওয়া যায়। প্রতিটি রাশির জন্য কিছু বিশেষ ভোগ রয়েছে যা লক্ষ্মীকে অর্পণ করলে সেই রাশির জাতক-জাতিকাদের বিশেষ উপকার হয়। রাশি অনুযায়ী লক্ষী পুজোর জন্য কিছু জিনিস গুলি হল: মেষ রাশি: ক্ষীর, দুধ, দই, মিষ্টি বৃষ রাশি: ঘি, দই, মিষ্টি মিথুন রাশি: ফল, মিষ্টি, ফুল কর্কট রাশি: চাল, ডাল, সবজি,...

সামুদ্রিক শাস্ত্র

  সামুদ্রিক শাস্ত্র হল একটি প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্র যা মানুষের শারীরিক বৈশিষ্ট্য, যেমন মুখের গঠন, চোখের ধরন, হাতের রেখা, এবং শরীরের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য, এর ভিত্তিতে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, ভাগ্য, এবং ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে। এই শাস্ত্রের মূল ধারণা হল যে মানুষের শারীরিক বৈশিষ্ট্যগুলি তার অভ্যন্তরীণ গুণাবলী এবং ভাগ্যের প্রতিফলন। সমুদ্রিকা শাস্ত্রের দুটি প্রধান শাখা রয়েছে: মুখ পড়া: এই শাখায় মুখের গঠন, মুখের অভিব্যক্তি, এবং মুখের অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলি বিশ্লেষণ করে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, ভাগ্য, এবং ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। আভা পড়া: এই শাখায় ব্যক্তির আভা, অর্থাৎ তার শরীর থেকে নির্গত আলো, বিশ্লেষণ করে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, ভাগ্য, এবং ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। সমুদ্রিকা শাস্ত্রের কিছু সাধারণ ধারণা এবং বিশ্বাসের মধ্যে রয়েছে: মুখের গঠন: মুখের গঠন ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, ভাগ্য, এবং ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনেক কিছু বলে। উদাহরণস্বরূপ, একটি বড় মুখওয়ালা ব্যক্তি সাধারণত উদার এবং দয়ালু হয়, যেখ...

বগলামুখী কবজের উপকারীতা

 বগলামুখী কবজ হল একটি শক্তিশালী তান্ত্রিক কবজ যা শত্রুনাশ, ঋণ মুক্তি, মামলায় জয়, মঙ্গলদোষ, প্রেমে সফলতা ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপকার করে। এই কবজটি দশমহাবিদ্যার অষ্টম মহাবিদ্যা বগলামুখীর রূপকে উদ্দেশ্য করে। বগলামুখী দেবী হলেন মঙ্গলগ্রহের ইষ্টদেবী। তিনি শত্রুদের বিনাশ, বিরোধীদের বশীভূত করা, ঋণ থেকে মুক্তি, মামলায় জয়, মঙ্গলদোষ দূর করা, প্রেমে সফলতা, এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে সাহায্য করেন। বগলামুখী কবজ সাধারণত তামার, সোনার, বা রূপার হয়। কবজটিতে বগলামুখী দেবীর মূর্তি, মন্ত্র, এবং অন্যান্য তান্ত্রিক প্রতীক থাকে। কবজটি সাধারণত গলায় বা হাতে ধারণ করা হয়। বগলামুখী কবজ ধারণের নিয়ম: কবজটি ধারণ করার আগে একজন যোগ্য তান্ত্রিকের কাছ থেকে কবজটি উদ্বোধন করা প্রয়োজন। কবজটি ধারণ করার সময় পবিত্র ও শুদ্ধ থাকা উচিত। কবজটি ধারণ করার সময় নিয়মিত বগলামুখী দেবীর মন্ত্র জপ করা উচিত। বগলামুখী কবজ ধারণের উপকারিতা: শত্রুনাশ ঋণ মুক্তি মামলায় জয় মঙ্গলদোষ দূর প্রেমে সফলতা অন্যান্য ক্ষেত্রে সাহায্য বগলামুখী কবজ ধারণের নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে একজন যোগ্য তান্ত্রিকের সাথে পরামর্শ করা উচ...

হস্তরেখা শাস্ত্র: পাঁচ প্রধান রেখা, চিহ্ন ও পূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণ

ছবি
My Astrology  MyAstrology, Dr Prodyut Acharya , Ranaghat হস্তরেখা শাস্ত্র হল জ্যোতিষের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা—যেখানে হাতের রেখা, পর্ব ও চিহ্ন দেখে মানুষের ব্যক্তিত্ব, প্রবৃত্তি, স্বাস্থ্য, সম্পর্ক, অর্থনীতি ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়। এই শাস্ত্রে, হাতের পাঁচটি প্রধান রেখা রয়েছে—(১) ভাগ্য রেখা, (২) জীবন রেখা, (৩) হৃদয় রেখা, (৪) মস্তিষ্ক রেখা, (৫) স্বাস্থ্য রেখা—যার প্রতিটিই নিজস্ব অর্থ ও প্রভাব নির্দেশ করে। এছাড়া অসংখ্য ছোট রেখা, সহায়ক রেখা ও চিহ্ন বিভিন্ন দিকের সূক্ষ্ম তথ্য জানায়। বিশ্লেষণের মূল নীতি (আপনার লেখার নির্দেশনা হুবহু রেখে প্রসারণ) হাতের রেখা দেখে ভাগ্য বিচারের ক্ষেত্রে হস্তরেখাবিদরা সাধারণত নিম্নলিখিত বিষয়গুলি বিবেচনা করেন: রেখার দৈর্ঘ্য, গভীরতা এবং স্পষ্টতা রেখার অবস্থান (কোথা থেকে শুরু/শেষ, কোন পর্ব/ক্ষেত্র ছেদ করছে) রেখাগুলির মধ্যে সম্পর্ক (কোথাও মিলন/বিচ্ছেদ/ক্রসিং আছে কি না) রেখাগুলির সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য চিহ্ন (ত্রিভুজ, তারা/স্টার, স্কোয়ার, দ্বীপ/আইল্যান্ড, গ্রিল, ক্রস, ফর্ক ইত্যাদি) > একই রেখা সব মানুষের ক্ষেত্রে একই অর্থে ধরা যায...

মস্তিষ্ক কিভাবে কাজ করে, মন কেন প্রভাবিত হয়।

ছবি
  Brain rule মানুষ যে মস্তিষ্ক নিয়ে জন্মগ্রহণ করে, তার ক্ষমতা অপরিসীম। এই মস্তিষ্কের দ্বারাই আজকের পৃথিবী এতটা উন্নত। তাই যারা মস্তিষ্কের শক্তিকে অনুভব করেছে, তারা নিজের জীবনের উন্নতির মাধ্যমে অন্য মানুষের জীবনে অনেক পরিবর্তন করতে পেরেছে। কিন্তু সবার কাছে মস্তিষ্ক থাকলেও সবাই নিজের মস্তিষ্ক সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেনা। এর কারণ হলো মস্তিষ্ক মনের দ্বারা প্রভাবিত হয়, আর মনকে নিয়ন্ত্রণ করা খুব কঠিন। মানুষের জীবনে ভালো-মন্দ বিভিন্ন ধরনের পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়, ফলে মনে সুখ-দুঃখ উৎপন্ন হয়। তখন আমাদের মস্তিষ্ক এই অনুভূতিগুলো গ্রহণ করে, আমাদের সমস্ত শরীরকেই ঠিক সেই ভাবে পরিচালনা করে, তাই মানুষ যখন আনন্দে থাকে এবং তখন অনেক পরিশ্রম করলেও শরীর সব পরিশ্রম মানিয়ে নিতে পারে, কিন্তু যখন দুঃখী থাকে, তখন শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, কাজ করবার কোন এনার্জি শরীরে থাকে না, এবং তখন যে কাজ করা হয় তাতে মন লাগে না, তাই কাজ ততটা ভালোও হয় না, এবং অল্প পরিশ্রমেও শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। কোন মানুষ দীর্ঘদিন দুঃখী থাকলে সে হতাশা বিষন্নতা মানসিক অবসাদের মতো কষ্ট ভোগ করে, এবং শারীরিক রোগ প্রতিরোধ করবার ক্ষমতা...