হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন

ছবি
  Facebook  আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।

গৌতম বুদ্ধের জীবন বদলে যাওয়ার কাহিনী

গৌতম বুদ্ধ
গৌতম বুদ্ধ 
ভারতের পার্শ্ববর্তী নেপাল দেশের লুম্বিনীতে, 563 খ্রিস্টপূর্বে রানী মহামায়ার গর্ভে সিদ্ধার্থ গৌতম এর জন্ম হয় | পিতা কপিলাবস্তু নগরীর রাজা শুদ্ধোধন | সিদ্ধার্থের জন্মের অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় কাহিনী হলো রানি মহামায়ার স্বপ্ন দেখার কাহিনী | যে স্বপ্ন রানি মহামায়া সিদ্ধার্থের জন্মের আগে দেখেছিলেন | তিনি স্বপ্নে দেখেছিলেন ছয়টি দাঁত যুক্ত, এক সাদা রঙের হাতি আকাশ থেকে আসে, তাকে তিন বার পরিক্রমা করে এবং তার মধ্যে প্রবেশ করে | এই অদ্ভুত বিচিত্র স্বপ্ন দেখার দশ মাস পরে সিদ্ধার্থ গৌতম এর জন্ম হয় | গৌতম বুদ্ধ এক কপিলাবস্তু নগরীর রাজকুমার | কোন এক মহান জ্যোতিষ সিদ্ধার্থের জন্মের পরে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, এই শিশু ভবিষ্যতে মহান সম্রাট হবে তা নাহলে মহান সন্ন্যাসী হবে | জ্যোতিষের এই ভবিষ্যৎ বাণী শুনে সিদ্ধার্থের পিতা আশ্চর্য হলেন এবং খুব চিন্তিত হলেন, কেননা কোন পিতাই চায়না তার পুত্র সন্ন্যাসী হোক | সে তাকে মহান সম্রাট রূপেই দেখতে চাই | তাই তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন সিদ্ধার্ত কে সব রকম সমস্যা ও দুঃখের থেকে দূরে রাখতে হবে, দুঃখ যেন কখনোই তার আশেপাশে না আসতে পারে | কারণ সমস্যা কারণে বা মানুষের দুঃখ দেখেই সিদ্ধার্থ সন্ন্যাসী হয়ে যেতে পারে | তাই সিদ্ধার্থকে ছোট থেকেই ভালো খাবার, ভালো পোশাক, এবং সব সময় বিলাস বহুল অবস্থায়, বাকি সমাজের থেকে আলাদা সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জীবনের মধ্যে বড়ো হয়ে উঠছিল | রাজা শুদ্ধোধন সবরকম চেষ্টাই করেছিলেন, কিন্তু তাই হলো যেই ভয় ওনার মনে বাসা বেধে ছিল | সিদ্ধার্থ যখন 19 বছরের হলেন, রাজা শুদ্ধোধন তাকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করলেন, বিবাহের পর রাজা শুদ্ধোধন ভাবলেন তাহলে আর সন্ন্যাসী হবার ভয় নেই | গৌতম একদিন তিনি ঘোড়ায় চড়ে তার সেবায় নিয়োজিত এক রাজ ভৃত্যের সাথে নগরে বেরিয়েছিলেন | সিদ্ধার্থ রাস্তায় এক অদ্ভুত ধরনের মানুষ দেখতে পায়, যে কিনা সামনের দিকে ঝুঁকে লাঠিতে ভর দিয়ে হাঁটছে, তিনি আশ্চর্য হয়ে তার ভৃত্যকে প্রশ্ন করলেন এ আবার কেমন মানুষ? ভৃত্য বললেন ইনি একজন বৃদ্ধা | সিদ্ধার্ত বললেন এর মানে? ভৃত্য তাকে বুঝিয়ে বললেন, মানুষ দীর্ঘদিন বেঁচে থাকলে এক সময় সে বৃদ্ধ হয়ে যায়, শরীর দুর্বল হয়ে যায়, সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে না, তখন লাঠির সাহায্য নিয়ে চলতে হয় | সিদ্ধার্থ আবারো প্রশ্ন করলেন তাহলে আমিও যদি অনেক দিন বাঁচি আমিও একদিন এরকম বৃদ্ধ হয়ে যাব? ভৃত্য বললেন যেই মানুষ দীর্ঘদিন বাঁচে, সেই মানুষই বৃদ্ধ হয় | গৌতম খুব চিন্তিত হয়ে পরলো, যে আমিও একদিন বৃদ্ধ হতে পারি? |
আবার একদিন তিনি ঘোড়া চড়ে ভৃত্যের সঙ্গে বেড়িয়ে, পথের ধারে এক বাড়ির সামনে একটি মানুষ শুয়ে আছে, সে বেশি নাড়াচাড়া করতে পারছেনা, উঠে বসতে পারছে না | গৌতম  তার ভৃত্যকে জিজ্ঞাসা করলেন, এই মানুষের কি হয়েছে? ভৃত্য বলল, ইনি জরাগ্রস্থ, রোগী | গৌতম প্রশ্ন করলেন এর কি মানে? ভৃত্য বললেন মানব শরীর কখনো কখনো জরা-ব্যাধিতে আক্রান্ত হয় | সিদ্ধার্ত  প্রশ্ন করলেন জরা ব্যাধি কি সকলের হয়? বন্ধু বলল হ্যাঁ সিদ্ধার্ত বলেন আমার মত রাজকুমারের? ভৃত্য উত্তর দিলো শরীর থাকলে জরা-ব্যাধি হতেই পারে সে রাজা হোক বা রাজকুমার | সিদ্ধার্থ গৌতমের মনে আরো বেশি দুশ্চিন্তার উদয় হল যে আমিও একদিন জরাগ্রস্ত হতে পারি?
আবার এক সময় কিছু মানুষ এক মৃত মানুষকে নিয়ে অন্তিম সংস্কারের পথে যাচ্ছেন, গৌতম তার ভৃত্যকে প্রশ্ন করলো, এর আবার কি হলো? ভৃত্য বলে ইনি মৃত | গৌতম প্রশ্ন করলেন এর মানে? ভৃত্য বলে মৃত অর্থাৎ ইনি এই পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে, এন আর এই শরীরটাকে এখন অন্তিম সংস্কারের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, পৃথিবীতে জন্মানো প্রতিটি প্রাণীর মৃত্যু অনিবার্য, যে জন্মেছে তার মৃত্যু হবে, এটাই সত্য | গৌতম খুব হয়রান হয়ে গেলেন এই ভেবে যে আমিও একদিন মারা যাবো?
এই ঘটনা গুলো জানার পরে বুঝতেই পারছেন সিদ্ধার্ত কে এমন ধরনের জীবন যাপনের মধ্যে রাখা হয়েছিল যে তিনি জানতেন না, যে মানুষ বুড়ো হয়, রোগী হয়, আর মারাও যায় | এই সবকিছু দেখে সিদ্ধার্থের জীবন সম্পূর্ণভাবে বদলে গেলো | তার মনে এই একটাই চিন্তা ঘুরে বেড়াচ্ছে, যে আমিও বৃদ্ধ হব, জরাগ্রস্ত হব, মারাও যাব | তার সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জীবন হঠাৎ করে এলোমেলো হয়ে গেল, তার মধ্যে আর কোন সুখ শান্তি নেই তিনি সব সময় একই প্রশ্ন তার মন বদলে দিয়েছে, যে এই সবকিছুর কারন কি? আর আমি এসব কি করছি শুধুমাত্র সুখ সাচ্ছন্দ ও বিলাসিতা? এইসব চিন্তা করতে লাগলেন | তিনি আবারও একদিন ঘুরতে বেরিয়ে, তার চোখে পড়ল একজন গেরুয়া বস্ত্র পরা মানুষ, তার সামনে অনেক মানুষ বসে আছেন এবং তার কথা শুনছেন | সিদ্ধান্ত তার ভৃত্যকে প্রশ্ন করলেন ইনি আবার কেমন ধরনের মানুষ, সবার থেকে আলাদা ধরনের বস্ত্র পড়ে বসে আছে, আর ইনি কিবলছে যা সকলে মন দিয়ে শুনছে? ভৃত্য উত্তর দিলো ইনি একজন সন্ন্যাসি, ইনি সকল মানুষদের দুঃখ দুর্দশার কারণ বোঝাচ্ছে, যাতে প্রত্যেক মানুষ সংসারের দুঃখ দুর্দশা কম ভোগ করে জীবন যাপন করতে পারে | গৌতম তার ভৃত্যের সামনে এক বড় ঘোষণা করে দিল, তাহলে আমিও একদিন সন্ন্যাসী হবো |
এরপর থেকেই তার সংসারে থেকে মন আস্তে আস্তে উঠে যাচ্ছিল, কিন্তু  এই দুশ্চিন্তার মাঝেই সিদ্ধার্থের পত্নী যশোধারা এক ছোট্ট শিশু জন্ম দেয় | গৌতম তার স্ত্রী ও পুত্রকে ছেড়ে যেতে পারছিলেন না, কিন্তু একথা তার বুঝতে অসুবিধা হয়নি যে পুত্র, আরো এক নতুন বন্ধনের সৃষ্টি করেছে | সিদ্ধার্থের বয়স যখন 29 বছর তখন এক রাত্রে, সিদ্ধার্ত তার ঘুমন্ত স্ত্রী পুত্র পুত্রকে দূর থেকেই দর্শন করেই, তাদের থেকে চির বিদায় নিয়ে রাজমহল এর সমস্ত সুখ-সুবিধা ফেলে রেখে তিনি গৃহত্যাগ করেন | তিনি গৃহ ত্যাগ করেছে মুক্তির খোঁজে, কিন্তু তিনি যেখানে যেতে চান সেখানে তাকে পৌঁছাবে কে? তিনি সন্ন্যাসী হয়ে এই মঠ থেকে, ওই মঠ ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন | বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বিভিন্ন সন্ন্যাসীর ও ধর্ম গুরুর সঙ্গ করেন, কিন্তু তাতেও তার মনের জিজ্ঞাসা পূর্ণ হয় না, বরং সাধন মার্গের জন্য বিভিন্ন ধরনের  জটিল প্রক্রিয়া দেখে সে বুঝে উঠতে পারে না যে কোন প্রক্রিয়ায় সাধনা করা যাবে | তিনি এক এক করে প্রায় সব রকম পদ্ধতি অবলম্বন করেছিলেন | যেমন খাবার নাখেয়ে, এক পায়ে দাঁড়িয়ে, নাঘুমিয়ে, বা চুপথেকে |এধরনের কঠোর সাধনা করতে করতে নাখেয়ে তার শরীর খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধ, দুর্বল ও কঙ্কালের মতো হয়ে উঠছিল | দুর্বল শরীরে সে নিরঞ্জন নদীর পাড়ে পৌছায়, (বর্তমানে যে নদীর কোনো অস্তিত্বই নেইশুকিয়ে গেছে) নদীতে হাতখানেক এর মতন জল ছিল, তিনি নদী পার হওয়ার জন্য নদীর উপর থেকে হেটে যাচ্ছিলেন | দুর্বল শরীর নিয়ে তার পা আর চলছিল না, তিনি নদীর বুকে এক ছোট গাছের ডাল ধরে দাঁড়িয়ে রইলেন, তার আর চলার মতো শক্তি নেই | বৌদ্ধ শাস্ত্র অনুযায়ী তিনি সেখানে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে ছিলেন | কিন্তু সিদ্ধার্ত গৌতম হেরে যাওয়ার মানুষ নয়, তিনি সেখানে দাঁড়িয়ে চিন্তা করছেন, যে আমি যার জন্য এত কঠিন তপস্যা করছি তা কি? আমি কিসের জন্য এত কিছু শিখছি, এত কিছু করছি | তখন তার অনুভব হলো যে তা আসলে কিছুই না, এই জীবনই সবকিছু | আমি যার খোঁজে নানা জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছি তা আমার শরীরেই আছে, তখন তার মধ্যে শক্তির অনুভূতি হল সে নদী পার করলো, সে অনুভব করলো যে শরীরের মধ্যেই সবকিছু, শরীরকে কষ্ট দিয়ে কখনই সাধনা করা সম্ভব নয় | তখন তিনি অতিরিক্ত জটিল পদ্ধতি ছেড়ে দিয়ে, মধ্যম মার্গে চলার সিদ্ধান্ত নিলেন, সিদ্ধার্থ এক পিপুল গাছের নিচে ধ্যানে বসলেন, সে গাছ আজও বোধিবৃক্ষ নামে পরিচিত | সে এই  সংকল্প নিয়ে ধ্যানে বসলেন যে সৃষ্টির অস্তিত্ব সম্বন্ধে হয় এখানেই জানবো, তা নাহলে এখানেই মৃত্যু বরণ করেনেব | যতক্ষণ আমি, তা জানবনা ততক্ষণ আমার চোখ খুলবো না |তিনি এই সংকল্প নিয়ে ধ্যানে বসে গেলেন | মেডিটেশনের এক স্তর থেকে দ্বিতীয় স্তর, দ্বিতীয় স্তর থেকে তৃতীয় স্তর, তৃতীয় স্তর থেকে চতুর্থ স্তর, এইভাবে তিনি নিজের কুণ্ডলিনী শক্তি জাগ্রত করতে থাকে | এক পুর্নিমার রাতে তার সামনে তার পাঁচ শীর্ষ এসে হাজির হলেন, তাঁরা সিদ্ধার্থ গৌতম কে পিপুল গাছের নিচে ধ্যানমগ্ন ও প্রসন্ন তা সম্পন্ন অবস্থা দেখতে পায় | তারা তখন সিদ্ধার্থের চোখ খোলার ও তার থেকে জ্ঞান প্রার্থী করা অপেক্ষায় ছিল | এতটা প্রসন্ন গৌতম কে আগে কখনোই দেখা যায়নি | পূর্ণিমার রাতে চাঁদের আলোয় তার চেহারায় সুন্দর এক দিব্যতার আভা ছিল | সিদ্ধার্থ বোধি জ্ঞান প্রাপ্ত করে বুদ্ধতে পরিণত হয়েছে | সিদ্ধার্থ গৌতম বুদ্ধ চোখ খুললেন, একটু সুন্দর হাসি দিয়ে তার শিষ্যদের বললেন কিছু খাবার নিয়ে এসো | শিষ্যেরা জানতেন, যে সিদ্ধার্থ অন্য জল ত্যাগ করে এখনো তপস্যা করছেন | কিন্তু চোখ খুলে খাবার চাওয়ার জন্য, শিষ্যেরা তাকে না খেয়ে তপস্যা ত্যাগ করার কারণে, তাকে ছেড়ে চলে যায় | শিষ্যেরা বহু বছর সিদ্ধার্থ গৌতমের সাথে সাধন পথে চলে ছিলেন, কিন্তু যখন বোধি ঞ্জান প্রাপ্ত হয় তখন তাকে ছেড়ে চলে যায় | বোধি ঞ্জান প্রাপ্ত হওয়ার পরে গৌতম বুদ্ধ একদিন নদীর পাড় থেকে হাঁটাচলা করে এক গাছের নিচে বসে ছিল, সেই পায়ের চিহ্ন নদীতে স্নান করতে আসা এক অভিজ্ঞ জ্যোতিষের চোখে পরে, তিনি ভালোভাবে পায়ের চিহ্ন পর্যবেক্ষণ করার পরে তিনি বুঝতে পারলেন, যে এটা কোন সম্রাটের পায়ের চিহ্ন | তিনি পায়ের চিহ্ন অনুসরণ করে  এগিয়ে গেলেন সম্রাটের খোজে | কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখে একজন ভিক্ষু সন্ন্যাসী, জ্যোতিষ ভিক্ষুক সন্ন্যাসীকে দেখে আশ্চর্য হয়ে গেলেন, তিনি ভাবতে লাগলেন, হয় আমার জ্যোতিষ গণনা ভুল, তা নাহলে আমি মূর্খ হয়ে যাচ্ছি | জ্যোতিষ গৌতম বুদ্ধের কাছে গেলেন তাকে জিজ্ঞাসা করলেন আপনি কে, বুদ্ধ উত্তর দিলেন আমি কেউ না | জ্যোতিষ বললেন কিন্তু আপনার পায়ের চিহ্ন একজন সম্রাটের মতো, আপনার দুনিয়ায় রাজ করা উচিত ছিল | গৌতম বলল আমি তাই, জ্যোতিষ বলল আপনার কাছেতো কিছুই নেই | গৌতম বলল আমার কাছে কিছু নেই বলেই এই সব কিছুই আমার | তিনি বোঝাতে চেয়েছেন শূন্য আর অনন্তের মধ্যে কোন তফাৎ নেই, কারণ অনন্তের সবকিছুই শূন্যে বিরাজমান, তাই শূন্য হলেই অনন্ত লাভ করা যায় | গৌতম বুদ্ধ কিছুদিন পরে তার পুরনো সেই পাঁচ শিষ্যের অনুসন্ধান করে তাদের কাছে যায় | এক পিপুল গাছের নিচে বসে পাঁচ শিষ্যদের উপদেশ দেন | তারা যেন কামসুখে লিপ্ত না হয় এবং শরীরকে কষ্ট নাদেয় | এর সাথে অষ্টাঙ্গিক মার্গের উপদেশ দেন, যেমন সঠিক দৃষ্টি, সঠিক সংকল্প, সঠিক বাক্য, সঠিক স্মৃতি, সঠিক প্রযত্ন, সঠিক জীবিকা, আর সমাধি | গৌতম বুদ্ধ এই উপদেশের মাধ্যমে ধর্মের রাস্তা সকলের জন্য সহজ করে তুলেছে আসুন আমরা সকলে মিলে বুদ্ধদেবের শুদ্ধ বাণী অনুসরণ করে সত্যের পথে এগিয়ে চলি

মন্তব্যসমূহ

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রধানমন্ত্রীর ডাকে প্রদীপ, মোমবাতি, জ্বালানোর সাথে উচ্চারণ করুন, সনাতনের আদি শব্দ "ওঁম"

ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন হয়

শিব পুজো করার আগে জেনে নিন শিবলিঙ্গ কি?

পৃষ্ঠাসমূহ