পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

করোনা ছন্দে

ছবি
Covit 19 করুণা তুমি কেন এসেছো? নিয়ে এসেছো ভয় তোমাকে আমরা হারিয়ে দেব তোমার ভয়ের হোক জয় | চীন দেশ থেকে শুরু হয়ে তুমি, গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে গেলে,  পৃথিবী জুড়ে হাজারো মানুষের, প্রাণ বিনা দোষে কেড়ে নিলে,  বহু মানুষ আজও সংক্রমিত মৃত্যুর ভয়ে আতংকিত,  কিন্তু জেনো আমাদের সাথে ডাক্তার রূপে ভগবান আছে,  পুলিশ সেজে ঝাড়ুদার সেজে তোমাকে করবেই পরাজয়,  তোমাকে আমরা হারিয়ে দেবো তোমার ভয়ের হোক জয় | খেটে খাওয়া মানুষ কাজ হারিয়ে, অনেকেই আজ অনাহারে আছে,  হেটে আসা শ্রমিক বহু পথ পেরিয়ে, কেউতো আবার বাড়িও ফিরেছে,  বন্দি করেছো আমাদের তুমি, জরুরী পরিষেবা তবুও থামেনি,  দেবতারা আজ পথে নেমেছে তোমাকে করে না ভয়,  তোমাকে আমরা হারিয়ে দেবো, তোমার ভয়ের হোক জয় | সকলেই আজ এক হয়ে, বিরোধীরা ও মিলে মিশে গেছে,  সন্ত্রাসবাদ আছে লুকিয়ে, অন্যায় তাই অনেক কমেছে,  যেখানে নেওয়া যেতনা নিঃশ্বাস, সেখানেও হয়েছে শুদ্ধ বাতাস,  বহু প্রজাতির পাখি ফিরেছে, জীবজন্তু পথে ঘুরছে গঙ্গার জলে দূষণ কমেছে, মুক্ত হয়েছে আকাশ,  ভয় ...

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ তীব্রতা থাকবে 2024 পর্যন্ত, আবারও বাড়বে লকডাউন?

ছবি
Coronavirus নভেল করোনাভাইরাস, এর প্রকোপে পৃথিবীতে এক লক্ষের বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে, এবং 20 লক্ষের অধিক মানুষ এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত | জানিনা এই মহামারী আরো কত মানুষের প্রাণ নেবে | কেমন জানি পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশগুলো স্তব্ধ হয়ে গেছে, বন্ধ হয়ে রয়েছে কোটি কোটি মানুষের কর্মসংস্থান | এর মধ্যে সবথেকে বেশি সমস্যা ভোগ করছে যারা প্রতিদিন উপার্জন করে, নিজেদের সংসার পরিচালনা করে | সকলেই আশা করে আছে কবে এই ভাইরাস থেকে মুক্তি পাব, আবার নিজেদের কাজ শুরু করব | এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে এই দেশের সরকার একটার পর একটা পদক্ষেপ নিয়ে চলেছে, একদিনের জনতা কার্ফু থেকে শুরু, করে 21 দিনের লকডাউন শেষ করে, আবার লকডাউন 2.0  ঘোষণা করা হয়েছে | সকলেই আশায় আছি  3মে লকডাউন 2.0 এর মেয়াদ শেষ হওয়ার, কিন্তু আসলে কেউই জানিনা এর মেয়াদ কবে শেষ হবে, লকডাউন টু এর পরে লকডাউন 3, লকডাউন 4, আসবে কিনা? ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই মহামারী থেকে পৃথিবীকে মুক্ত করো | নভেল করোনা ভাইরাস সম্পর্কে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য উঠে আসছে, ফলে আগের তথ্যগুলো ভুল বলে প্রমাণ হচ্ছে | ...

করোনা সংক্রমণ ভারতে থার্ড স্টেজ, বাড়ানো হবে লকডাউনের সময়সীমা ?

ছবি
ভিডিও কনফারেন্স Covid-19 ভাইরাস সারা পৃথিবী জুড়ে  এক মহামারী সৃষ্টি করেছে | 17 লক্ষের বেশি মানুষ এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে, এক লক্ষের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে | এই ভাইরাসের আতঙ্কে পৃথিবীর 400 কোটির বেশি মানুষ  নিজের ঘরে বন্দি | ভারতবর্ষে করোনা ভাইরাস এর সংক্রমণ ঠেকাতে 25 শে মার্চ থেকে 14 ই এপ্রিল পর্যন্ত টানা 21 দিনের লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছিল, তার ফলে অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতবর্ষে সংক্রমণ সংখ্যা অনেক কম | এপর্যন্ত ভারতবর্ষে সংক্রমণ সংখ্যা 7684, মৃত্যু হয়েছে 250 জনের | এই সংক্রমণ সংখ্যা প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে চলেছে, এই ভাবেই যদি প্রতিদিন সংক্রমণ সংখ্যা বেড়ে চলে, তাহলে পরিস্থিতি খুব তাড়াতাড়ি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা | ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ এর গবেষণা অনুযায়ী ভারতবর্ষ সংক্রমণের পরিস্থিতি তৃতীয় স্তরে প্রবেশ করেছে, কারন এমন কিছু করোনা সংক্রমণ ব্যক্তি চিহ্নিত হয়েছে যারা কখনো বিদেশে যায়নি, বা বিদেশ থেকে আসা কোন ব্যক্তির সংস্পর্শ আসেনি, তাই তারা মনে করছেন সংক্রমণ তৃতীয় স্তরে প্রবেশ করেছে |তৃতীয় স্তরে প্রবেশ করলে  ত...

জাপানে সার্জারির মাধ্যমে হাতের রেখা তৈরী করে ভাগ্য পরিবর্তন করতে চায়: বৈদ্যুতিক স্কাল্পেল দিয়ে 10 মিনিটে কী ভাগ্য পরিবর্তন করা সম্ভব ?

ছবি
সার্জারির আগের ও পরের ছবি হস্তরেখা বিচার ভারতবর্ষে প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে | হস্তরেখা শাস্ত্র অনুযায়ী হস্তরেখা পূর্ব জন্মের কর্মফল অনুযায়ী, মাতৃগর্ভেই সৃষ্টি হয়ে থাকে, এবং এই জন্মের কর্মফল অনুযায়ী তার পরিবর্তন হয় | নিজের ভাগ্য সম্বন্ধে জানবার উৎসুকতা প্রত্যেক মানুষের মধ্যেই থাকে, তাই মানুষ নিজের ও কোন প্রিয়জনের ভাগ্যের সম্বন্ধে জানতে, কোন জ্যোতিষীর শরণাপন্ন হন | জ্যোতিষী তার জন্মতারিখ, জন্মসময়, জন্মস্থান, জেনে নিয়ে একটি জন্ম কুণ্ডলী প্রস্তুত করে, এবং জন্ম কুণ্ডলীতে গ্রহের অবস্থান অনুযায়ী তার অতীত বর্তমান সম্বন্ধে কিছু আলোচনা করেন, ও ভবিষ্যতের সম্বন্ধে কিছু পূর্বাভাস দেন | আবার কোন জ্যোতিষী হাতের রেখা বিচার করার মাধ্যমে অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে বলে থাকে |কেউ কেউ আবার জন্ম কুণ্ডলী ও হাতের রেখা দুটো একসাথে বিচার করার মাধ্যমে, অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ, সম্বন্ধে বলে থাকেন | আমার মতে এটাই সব থেকে বেশি উপযোগী | জ্যোতিষ শাস্ত্রের উৎপত্তি ভারতবর্ষে হলেও ভারতের থেকে এই শাস্ত্র পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে গেছে, এবং বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে জ্যোতিষ শাস্ত্র সম্বন্ধে ...

প্রধানমন্ত্রীর ডাকে প্রদীপ, মোমবাতি, জ্বালানোর সাথে উচ্চারণ করুন, সনাতনের আদি শব্দ "ওঁম"

ছবি
Om ভারতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় শ্রী নরেন্দ্র মোদী, আগামী 5 ই এপ্রিল রবিবার রাত 9 ঘটিকায়, 9 মিনিট, সমস্ত দেশবাসীকে ঘরের ইলেকট্রিক লাইট বন্ধ করে, প্রদীপ, মোমবাতি, টর্চ, মোবাইলের ব্যাক লাইট, জ্বালিয়ে রাখতে অনুরোধ করেছেন | অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে এর ফলে লাভ কি হবে | লাভ ক্ষতির বিচার করতে গেলে, আগে জানতে হবে প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হয় কেন? প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হতো, অন্ধকার দূর করবার জন্য | বর্তমানে ইলেকট্রিক লাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আমরা অন্ধকার দূর করে থাকি | কিন্তু ভারতীয় শাস্ত্র মতে শুধুমাত্র অন্ধকার দূর করবার জন্যই প্রদীপ, মোমবাতি, ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় না | অগ্নি, পৃথিবী, বায়ু, জল, আকাশ, এই পঞ্চতত্ত্বের মধ্যে সবথেকে পবিত্র হলো অগ্নি |অগ্নির যেমন দাহ করার ক্ষমতা আছে, তেমনই আছে এর পবিত্রতা | তাই যেকোনো মাঙ্গলিক কর্মে অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে, শুভ শক্তিকে বৃদ্ধি করার জন্য, প্রদীপ, মোমবাতি, যজ্ঞ, ইত্যাদির মাধ্যমে পবিত্র অগ্নির ব্যবহার করা হয় | এছাড়াও যোগীদের সেরা সময় হল রাত্র, মানুষের মন সদা চঞ্চল, তাই মনকে স্থির করা খুব কঠিন কাজ | আমাদের পঞ্চ...

শতবর্ষ আগের স্প্যানিশ ফ্লুর আকার ধারন করতে পারে করোনা?

ছবি
স্প্যানিশ ফ্লু আজ থেকে একশত বছর পূর্বে  1918 থেকে 1920 পর্যন্ত, পৃথিবীর বুকে ঘটে গেছে এক ভয়ঙ্কর মহামারী | এই মহামারী কেড়ে নিয়েছে পৃথিবীতে প্রায় 5 থেকে 10 কোটি মানুষের প্রান | এটি মানব ইতিহাসের সবথেকে ভয়ঙ্কর মহামারী | 50 কোটির বেশি মানুষ এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়, এই জনসংখ্যা তখনকার সময় বিশ্বের প্রায় এক চতুর্থাংশ | প্রথমে ধারণা করা হয়েছিল এই মহামারী কোন ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ফলে সৃষ্টি হচ্ছে, কিন্তু পরবর্তী সময়ে জানা যায় যে এই তথ্য ভুল, কারণ এই মহামারি'র জন্য দায়ী হলো এক নতুন ধরনের ভাইরাস এইচ ওয়ান এন ওয়ান | প্রাথমিক পর্যায়ে এই ভাইরাসের নাম ছিল স্প্যানিশ ফ্লু | স্প্যানিশ ফ্লু নাম শুনে মনে হতে পারে যে এর উৎপত্তি স্পেনে, কিন্তু তেমনটি একদমই নয় প্রথম  বিশ্বযুদ্ধ চলে 1914 থেকে 1918 পর্যন্ত | স্পেন কোন দেশের হয়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনি | যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করা বেশিরভাগ দেশের সংবাদ মাধ্যম  স্বতন্ত্র ছিলনা, তারা সরকারের অনুমতি ছাড়া কোনো খবর প্রকাশ করতে পারত না | ইউরোপের বিভিন্ন প্রান্তে এই ভাইরাসের দ্বারা মহামারী ছড়িয়ে পড়লেও  তাদের সরকার  চাইতো ন...