হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন

ছবি
  Facebook  আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।

হাতে শিরোরেখা বা মস্তিষ্ক রেখার গুরুত্ব

শিরোরেখা হাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেখা, এই রেখা বিচার করার আগে হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্য বিচার করা প্রয়োজন | হাতের গঠনমূলক বৈশিষ্ট্য আলাদা হওয়ার কারণে, একই ধরনের রেখা বিভিন্ন মানুষের হাতে বিভিন্ন ধরনের ফল দিয়ে থাকে | যেমন কৌণিক হাত, দার্শনিক হাত, বা আধ্যাত্মিক, এরা এমনিতেই একটু চিন্তাশীল ও কল্পনা প্রবন প্রকৃতির হয়ে থাকে | এই ধরনের হাতে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শিরোরেখা ঢালু হয়ে চন্দ্রের দিকে নেমে আসে | যাদের হাতে শিরোরেখা চন্দ্রের দিকে নেমে আসে, তারাও  হয় কল্পনাপ্রবণ চিন্তাশীল |  সুতরাং কৌণিক ও আধ্যাত্মিক হাতে, চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে নেমে আসা শিরোরেখার উপযোগিতা কম |
আবার চৌকো হাতের মানুষেরা বাস্তবিক ও ব্যবহারিক ধরনের হয়ে থাকে | চৌকো হাতেও শিরোরেখা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হাতে সোজাভাবে দেখা যায়, কিন্তু এই হাতে শিরোরেখা যদি ঢালু হয়ে চন্দ্রের ক্ষেত্রের দিকে নেমে আসে, তাহলে তা, তাদের গুণাবলীর বিপরীতধর্মী, কারণ চৌকো হাতের মানুষেরা বাস্তবিক ও ব্যবহারিক | আর শিরোরেখা চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে গেলে তারা হয় চিন্তাশীল, কল্পনাপ্রবণ, তাই যদি চৌকো হাতে শিরোরেখা চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে নেমে আসে, তাহলে তাদের মধ্যে ব্যবহারিক জগতের প্রয়োজনীয়তাকে, কল্পনা শক্তির মাধ্যমে উন্নত করতে পারার ক্ষমতা থাকে | ফলে তারা হয় আবিষ্কারক বা ব্যবহারিক জগতে চলার পথে যা কিছু প্রয়োজন তা আরও সুন্দর করে তৈরি করে নিতে পারে | তাই চোকৌ ও হাতের ঢালু শিরোরেখা উপযোগিতা বেশি |
আধ্যাত্মিক, কৌণিক বা দার্শনিক হাতে, চন্দ্রের দিকে নেমে আসা ঢালু শিরোরেখা, তাদের কল্পনা প্রবণতাকে আরো বেশি বাড়িয়ে দেয়, তাই তারা লৌকিক জগতের থেকে আলৌকিক জগতের চিন্তা বেশি করে, তারা শিল্পী লেখক, সাহিত্যিক, অর্থাৎ যে সমস্ত কাজে কল্পনা ও চিন্তার প্রয়োজন পড়ে | আবার কল্পনা অনেক সময় বিজ্ঞান, আবিষ্কার, রাজনীতি, সমাজ সেবা, ইত্যাদি পথে তাকে নিয়ে যেতে পারে | সে ক্ষেত্রে কোন ধরনের হাতে শিরোরেখা টি ঢালু ভাবে নেমে এসেছে তার উপর নির্ভর করে |
হাতের শিরোরেখার কিছু স্বাভাবিক স্থান আছে, যেমন শিরোরেখা আয়ু রেখার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত থেকে শুরু হতে পারে, বা শিরোরেখা আয়ুরেখা কিছুটা ফাঁকা রেখে শুরু হতে পারে, আবার শিরোরেখা আয়ু আয়ুরেখা কেটে মঙ্গলের নিম্ন ক্ষেত্র থেকে শুরু হতে পারে | এগুলোই হল শিরোরেখা স্বাভাবিক ধরন | কিন্তু যদি কারো হাতে শিরোরেখা অস্বাভাবিক মনে হয়, তাহলে তার মানসিক ভাব ধারা ও অস্বাভাবিক হবে |
শিরোরেখা যদি আয়ু রেখা কেটে মঙ্গলের ক্ষেত্র থেকে শুরু হয়, এবং মঙ্গলের ক্ষেত্রে দিকেই চলে যায়, তাহলে শিরোরেখা মঙ্গলের গুণাবলী ধারণ করবে | ফলে সেই মানুষ হবে তর্কপ্রিয়, যুক্তিবাদী, ক্রোধী, হঠকারী, ঝগড়াটে মনোভাব, ইত্যাদি স্বভাব সম্পন্ন | যদি শেষের দিকটা একটু এদিকে উঠে যায়, তাহলে এইসব স্বভাবের মধ্যে হঠকারী স্বভাব বৃদ্ধি পাবে, খুন করার প্রবৃত্তি ও মনে আসতে পারে | যদি এই রেখাটি চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে নেমে আসে, তাহলে তাদের তর্কপ্রিয়, যুক্তিবাদী, ঝগড়াটে স্বভাবের মধ্যে নমনীয়তা থাকবে |
যাদের হাতে শিরোরেখা ও আয়ুরেখা যুক্ত অবস্থায় শুরু হয়, এরা হয় একটু স্পর্শ কাতর, এদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের কিছুটা অভাব থাকে, এরা বেশ সতর্ক তবুও নিজের মনোভাব স্থির করতে পারে না, অর্থাৎ কল্পনাকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে পারে না, এরা বুদ্ধিমান ও প্রতিভাশালী হলেও সহজে নিজের প্রতিভা দ্বারা উন্নতি করতে পারেনা | শিরোরেখা ও আয়ুরেখা যুক্ত অবস্থায় হাতের মধ্যে যতটা বেশি প্রবেশ করে, তার মধ্যে আত্মবিশ্বাস ততোই কমে যায় |
যাদের হাতে শিরোরেখা ও রেখা প্রাম্ভিক পর্যায়ে ফাঁকা থাকে, এবং শিরোরেখা বেশ দীর্ঘ ও সুগঠিত হয়, তাহলে তাদের মানসিকতা অত্যন্ত স্বাধীন ও শক্তিশালী হয় | এরা স্বাধীনভাবে চিন্তা করে, প্রচলিত রীতিনীতির ঊর্ধ্বে পৌঁছে যেতে পারে, খুব সতর্কভাবে, জীবনে আসা প্রতিটি সমস্যাকে সমাধান করে এগিয়ে যেতে পারে | এদের আত্মবিশ্বাস খুব বেশি হয়, নিজেদের মতামত খোলাখুলিভাবে প্রকাশ করতে পারে, এদের ভাষার উপর খুব ভালো দখল থাকে, এরা জনগণের সংস্পর্শ আছে সে ধরনের কাজে এগিয়ে আসে | ফলে এরা হয় ধর্ম প্রচারক, অভিনেতা, রাজনীতিবিদ, অর্থাৎ যে ধরনের কর্মগুলো লোকেদের সামনে নিয়ে আসতে হয় |
যদি এই শিরোরেখা খুব বেশি ফাঁক হয়ে বৃহস্পতির ক্ষেত্র থেকে শুরু হয়, তাহলে তাদের মধ্যে স্বাধীনচেতা, অনেক বেশি বৃদ্ধি পায় | শিরোরেখা ফাক হয়ে যদি সোজাসুজিভাবে হাতের মধ্যে প্রবেশ করে, তাহলে এরা বস্তুতান্ত্রিক বা বাস্তবিক ধরনের ব্যক্তি নির্দেশ করে, এরা ধীর-স্থির স্বভাব সম্পন্ন, এদের বিচার শক্তি অত্যন্ত প্রখর, এই ধরনের রেখা সংগঠনী প্রতিভার নির্দেশ করে | কোন মহিলার, চৌকো হাতে যদি এই ধরনের রেখা দেখা যায়, তাহলে তারা সংগঠন, ব্যবসা, শিল্প, ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিভাশালী হয়, এদের গুণাবলী পুরুষকার হয়ে থাকে|
শিরোরেখা  প্রথম পর্যায়ে সামান্য ফাকা ভাবে শুরু হয়ে, শেষ ভাগ কিছুটা উপর দিকে উঠে যায়, বা শিরোরেখা সোজা হয়ে, তার থেকে কোন শাখা উপরের দিকে চলে যায়, এটি অর্থ উপার্জনের জন্য একটি শুভ চিহ্ন | যাদের জীবনে উপার্জনই সর্বশ্রেষ্ঠ বলে মনে হয়, তাদের হাতে এই রেখা খুব সুন্দর ফল দিয়ে থাকে, এই রেখা শক্তিশালী মানসিকতার পরিচয় দেয় | কিন্তু শুধুমাত্র গ্রহণ করার জন্য, কাউকে সাহায্য করার জন্য নয় |
শিরোরেখা প্রান্তিক পর্যায়ে ফাক হয়ে, যদি চন্দ্রের দিকে ঢালু হয়ে নেমে যায়, এরা বস্তুতান্ত্রিক, বাস্তবিক, হওয়ার সাথে সাথে শিল্পীসুলভ মনোভাবের মানুষ হয়ে থাকে, ফলে এ ধরনের রেখা ব্যবসাদার এর হাতে একটু বৈষম্য সৃষ্টি করে | এই ধরনের মানুষেরা সারাদিন পরিশ্রম করার পর কাজের শেষে, নিজেদের মনোরঞ্জনের দিকে থাকতে চায় |
Astrolger
Dr, Prodyut Acharya
Contact- 9333122768

মন্তব্যসমূহ

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,

Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india

অন্যান্য পোস্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রধানমন্ত্রীর ডাকে প্রদীপ, মোমবাতি, জ্বালানোর সাথে উচ্চারণ করুন, সনাতনের আদি শব্দ "ওঁম"

ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন হয়

শিব পুজো করার আগে জেনে নিন শিবলিঙ্গ কি?

পৃষ্ঠাসমূহ