সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী মেয়েদের যে ৯টি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে

সামুদ্রিক শাস্ত্র সামুদ্রিক শাস্ত্রের দ্বারা মানুষের শরীরের পর্যবেক্ষণ করে মানুষের চরিত্র বিচার করা হয়। সমুদ্রশাস্ত্র অনুযায়ী নারীদের বাহ্য চেহারার থেকে উঠে আসা বৈশিষ্ট্য, মূলত ৪টি ধারায় ভাগ করা হয়েছে — পদ্মিনী, চিত্রিণী, শঙ্খিনী, ও হস্তিনী। কিন্তু সমুদ্রশাস্ত্র অনুযায়ী আরও সূক্ষ্ম স্তরে গিয়ে নারীদের ৯টি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। সেখানে বাহ্য চেহারা নয়, বিচার্য হয় নারীর গুণাবলি। সমুদ্রশাস্ত্র এখানে প্রবেশ করে মানুষের মনের গভীরে । অন্যান্য - আপনার বুড়ো আঙুল আপনার সম্বন্ধে কি বলছে সমুদ্রশাস্ত্র মতে, যেকোনো মানুষের পূর্ব পূর্বজন্মের অভিজ্ঞতা তার মধ্যে বেশ কিছু ‘সত্ত্ব’-এর জন্ম দেয়। সুতরাং মানুষ এই ‘সত্ত্ব’গুলি নিয়েই জন্ম গ্রহণ করে। এই গুণ বা সত্ত্ব অনুযায়ী নারীদের ৯টি শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়েছে । ১. দেবসত্ত্ব— দেবসত্ত্ব নারী পবিত্র এবং সৎগুণ সম্পন্ন। তাঁর শরীর সুগন্ধবাহী অর্থাৎ তার উপস্থিতিতে সুগন্ধ অনুভূতি হয়। এই নারী সর্বদাই মৃদুভাষী এবং সুলক্ষণা। ২. গন্ধর্বসত্ত্ব— গন্ধর্বসত্ত্ব নারীরা প্রেমিকা প্রকৃতির। এঁরা বুদ্ধিমতী, সৃজনশীল, কলা বিদ্যায় ...