Facebook আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।
লিঙ্ক পান
Facebook
X
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য 70 বছর না খেয়ে বেঁচে আছে এই ব্যাক্তি
রহস্যময় এই পৃথিবীতে এমন কিছু রহস্য আছে যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞানের কাছেও নেই। অর্থাৎ বিজ্ঞান এখনো সেই পর্যায়ে পৌঁছাতে পারেনি, যেই পর্যায়ে এই সমস্ত রহস্য সমাধান করা সম্ভব। বিজ্ঞানের কিছু সূত্র আছে যেই সূত্রগুলো 100% সঠিক। সাইন্স কোন সূত্র 100% সঠিক না হলে গ্রহণ করে না। কিন্তু বিজ্ঞানের এই সূত্র গুলো কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে এমন কিছু ঘটনা ঘটে যায়, তখন বৈজ্ঞানিকরাও নিজেদের অসহায় মনে করে। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব এমন একজন মানুষের কথা যার কাছে ডাক্তার, বৈজ্ঞানিক সবাই হার স্বীকার করেছেন।
বিজ্ঞানের সূত্র অনুযায়ী যে কোন শক্তির জন্য, কোন উৎস প্রয়োজন, উৎস ছাড়া কোন শক্তি বা এনার্জি সৃষ্টি হয় না। পৃথিবী ও প্রকৃতি পরিচালিত হয় সৌর শক্তির দ্বারা এবং পৃথিবীতে চন্দ্র অনেক ভূমিকা আছে, এই শক্তির দাঁড়ায় পৃথিবীর এই প্রকৃতির ও প্রাণের সৃষ্টি। পৃথিবীর কোন প্রাণীই প্রকৃতির এই শক্তি থেকে বেঁচে থাকার জন্য সম্পূর্ণ শক্তি গ্রহণ করতে পারে না। প্রকৃতির এই শক্তি থেকে সামান্য কিছু শক্তি প্রাণীর শরীর গ্রহণ করে ঠিকই, কিন্তু তা বেঁচে থাকার জন্য পর্যাপ্ত নয় | বেঁচে থাকার জন্য যা প্রয়োজন, তা হলো জল ও খাদ্য | মেডিকেল সাইন্স অনুযায়ী খাদ্য ও জল ছাড়া পৃথিবীর কোন প্রাণী বেঁচে থাকতে পারে না, কারণ খাদ্য প্রাণীদের শক্তির উৎস।
কিন্তু আমেদাবাদ থেকে 180 কিলোমিটার দূরে পাহাড়ের গুহায় অবস্থিত, মাতা আম্বাজি মন্দির, সেখানে থাকা এক সন্ন্যাসী প্রহ্লাদ জানী, দীর্ঘ 70 বছর না খেয়ে বেঁচে আছেন। তিনি খাদ্য তো দূরের কথা, জল পর্যন্ত পান করেন না। আধ্যাত্মিক মানুষের কাছে তিনি ঈশ্বরের বরদান স্বরূপ। তাকে ঈশ্বরের অবতার হিসাবে পুজো করেন। কিন্তু বিজ্ঞান ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গিতে, এতদিন না খেয়ে বেঁচে থাকা অসম্ভব।
প্রহ্লাদ জানীর এই কথার সত্যতা যাচাই করার জন্য আমেদাবাদের এক নামকরা হসপিটালে, D. R.D.Oএর বিশিষ্ট কিছু বৈজ্ঞানিক, এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিশেষজ্ঞ সহ, 45 জনের টিম চুনড়িওয়ালা মাতাজি অর্থাৎ প্রহ্লাদ জানীর শারীরিক পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। পর্যবেক্ষণ করার আগে প্রহ্লাদ জানি তাদেরকে একটি শর্ত দেয়, শর্ত অনুযায়ী তিনি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য শরীর থেকে রক্ত দেবে ঠিকই, কিন্তু কোন ইনজেকশন দ্বারা তার শরীরে কোন মেডিসিন ইউজ করা যাবেনা, এবং কোনো ওষুধ তাকে খেতে অনুরোধ করা যাবে না বা ওষুধ খাওয়ানোর জন্য কোন জবরদস্তি করা যাবে না।
সেখানে 10 দিন, 24 ঘন্টার পাহারায় প্রহ্লাদ জানি কে সিসিটিভি ক্যামেরা ও মানুষের দ্বারা নজর বন্দি করে রাখা হয়। এবং তার শরীরের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় | সেই সমস্ত পরীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী জানা গেছে, তিনি তার শরীরে ইউরিন তৈরি করতে পারে, আবার সেই ইউরিন আধ্যাত্মিক শক্তির দ্বারা যোগ বলে শরীরের রক্তের সঙ্গে মিলিয়ে দিতে পারে। অর্থাৎ তিনি কোন কিছু গ্রহণ করে না এবং শরীর থেকে কিছুই ত্যাগ করেন না। চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী শরীরে ইউরিন তৈরি হলে তা ত্যাগ করা ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। কিন্তু তিনি তা আবার রক্তের সঙ্গে মিলিয়ে দিতে পারেন, যা কিনা চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী অসম্ভব | কিন্তু কিভাবে এগুলো সম্ভব হচ্ছে তা সাইন্টিস্টরা বুঝে উঠতে পারেনি বা Defence Research and Development Organisation এর বৈজ্ঞানিকরা সাধারণ মানুষের কাছে প্রকাশ করেনি |
শুধু এই কথা জানিয়েছে Prahlad jani তার দাবি সত্য, অর্থাৎ তিনি না খেয়ে বেঁচে থাকতে পারেন | প্রহ্লাদ জানীর বয়স বর্তমানে 90 এর কাছাকাছি, তার কথা অনুযায়ী তিনি ছোট থাকতে, আজ থেকে প্রায় 70 বছর আগে তিনজন দেবী বালিকা রূপে, তাঁর জিভে স্পর্শ করে, তারপর থেকেই প্রহ্লাদ জানীর না খিদে পায় না জল পিপাসা। তিনি বলেন এই প্রকৃতি এবং গাছপালা ও উনাকে বেঁচে থাকার জন্য শক্তি দেয়। প্রহ্লাদ জানীর জন্ম ইংরেজির 13/8/1929 সালে। তিনি 10-12 বছর বয়স থেকেই আধ্যাত্মিক পথে নেমে পড়ে, ইনি মাতাজির ভক্ত এবং নিজে ও মাতা আম্বাজির মত সেজে থাকে, তাই তাকে চুনড়িওয়ালা মাতাজি ও বলা হয়।
কিন্তু কিভাবে দীর্ঘ 70 বছর খাদ্য না খেয়ে, জল না পান করে বেঁচে থাকা সম্ভব? | বিজ্ঞানের থেকে এখন পর্যন্ত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি, শুধু এটুকু জানিয়েছে যে এটা তাদের কল্পনার থেকে অনেক উপরে |
আবার শাস্ত্র মতে কিন্তু যোগ বলে অনেক কিছু সম্ভব, যেমন কুণ্ডলিনী শক্তি জাগ্রত করে, পরমাত্মার সঙ্গে সম্পর্ক করা যায় | আবার যোগ বলে শীত ও গ্রীষ্ম কে জয় করা যায়, জলে ভেসে থাকা যায়, কিন্তু প্রহ্লাদ জানি দেখালেন, না খেয়েও বেঁচে থাকা যায় |
আজকের মতো এই পর্যন্তই নমস্কার
লিঙ্ক পান
Facebook
X
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
মন্তব্যসমূহ
Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india
Om ভারতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় শ্রী নরেন্দ্র মোদী, আগামী 5 ই এপ্রিল রবিবার রাত 9 ঘটিকায়, 9 মিনিট, সমস্ত দেশবাসীকে ঘরের ইলেকট্রিক লাইট বন্ধ করে, প্রদীপ, মোমবাতি, টর্চ, মোবাইলের ব্যাক লাইট, জ্বালিয়ে রাখতে অনুরোধ করেছেন | অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে এর ফলে লাভ কি হবে | লাভ ক্ষতির বিচার করতে গেলে, আগে জানতে হবে প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হয় কেন? প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হতো, অন্ধকার দূর করবার জন্য | বর্তমানে ইলেকট্রিক লাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আমরা অন্ধকার দূর করে থাকি | কিন্তু ভারতীয় শাস্ত্র মতে শুধুমাত্র অন্ধকার দূর করবার জন্যই প্রদীপ, মোমবাতি, ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় না | অগ্নি, পৃথিবী, বায়ু, জল, আকাশ, এই পঞ্চতত্ত্বের মধ্যে সবথেকে পবিত্র হলো অগ্নি |অগ্নির যেমন দাহ করার ক্ষমতা আছে, তেমনই আছে এর পবিত্রতা | তাই যেকোনো মাঙ্গলিক কর্মে অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে, শুভ শক্তিকে বৃদ্ধি করার জন্য, প্রদীপ, মোমবাতি, যজ্ঞ, ইত্যাদির মাধ্যমে পবিত্র অগ্নির ব্যবহার করা হয় | এছাড়াও যোগীদের সেরা সময় হল রাত্র, মানুষের মন সদা চঞ্চল, তাই মনকে স্থির করা খুব কঠিন কাজ | আমাদের পঞ্চ...
ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন প্রকৃতির হয় সিংহ রাশি সিংহ রাশি রাশিচক্রের পঞ্চম রাশি, সিংহ রাশিতে যখন রবি প্রবেশ করে তখন ভাদ্র মাসে শুরু হয়| মানুষের জন্ম সময় রবির অবস্থান অনুযায়ী মানুষের প্রকৃতি ও ভাগ্যের সম্পর্কে কিছুটা স্থূল ধারণা পাওয়া যায় | ভাদ্র মাসে যেসব জাতক-জাতিকাদের জন্ম, তারা খুব সাহসী দৃঢ় প্রকৃতির, এরা চায় সবার থেকে আগে এবং সবার উপরে থাকতে, সেই জন্যই এরা যে কাজে হাত দেয় তা সম্পন্ন করতে জীবন-মরণ চেষ্টা করে থাকে| সমস্ত বড় ব্যাপারের দিকে এদের নজর থাকে, বড় আদর্শ সামনে রেখে এরা সেই ভাবে চলতে চেষ্টা করে, কিন্তু এরা আশা ও আদর্শ উচ্চ হওয়ায় মাঝে মাঝে তা কার্যক্ষেত্রে ফলদায়ক বা কার্যকরী হয় না| এরা একটু সরল প্রকৃতির অর্থাৎ খোলাখুলি ব্যবহার ও কথাবার্তা বলতে বেশি পছন্দ করে, মিথ্যা, ছল, প্রতারণা, এসব ব্যাপার কে অত্যন্ত ঘৃণা করে| এরা নিজেরা সৎ থাকার কারণে অন্যদের তেমন মনে করে এবং অন্যদের খুব তাড়াতাড়ি বিশ্বাস করে ফেলে| কিন্তু বাস্তব জগতে মানুষ যখন চালাকি, প্রতারণার, পরিচয় পায় তখন এদের মন তিক্ত হয়ে যায়, এবং এরা কঠোর হৃদয়ের মানুষ হয়ে ওঠে| জাতকের...
শিবলিঙ্গ কি? লিঙ্গ কথার অর্থ হল প্রতীক চিহ্ন | আর শিবলিঙ্গ হলো, ভগবান শিবের নির্গুণ ব্রহ্মের প্রতীক চিহ্ন | ভগবান শিব কে বলা হয় পরমেশ্বর | শিবলিঙ্গ পরমেশ্বর ভগবান শিবের ধ্যান মগ্নতার প্রতীক, শান্ত হওয়ার প্রতীক | ভগবান শিব আত্মধ্যানে লীন থাকেন, আর এই সংসারের সমস্ত মানুষকে অন্তর্মুখী হয়ে ধান মগ্ন থাকার উপদেশ দেন | মহাদেব "লয়ং যাতি ইতি লিঙ্গ" অর্থাৎ যার মধ্যে সবকিছু লয় হয়ে যায় তাই হল লিঙ্গ | অন্তর্মুখী ধ্যান অভ্যাসের মাধ্যমে, পঞ্চ ইন্দ্রিয়, ষড়ঋপু, (পঞ্চ ইন্দ্রিয় হলো ঘ্রাণ আস্বাদন শ্রবণ দর্শন স্পর্শ আর ষড়ঋপু হল কাম-ক্রোধ-লোভ-মোহ-মদ মাৎসর্য) এই সমস্ত কিছু লয় প্রাপ্ত করে, মানুষ দেবগুণ সম্পন্ন হয়ে উঠতে পারে | পরমেশ্বর ভগবান-শিব হিন্দু ধর্মের দেবতা হলেও যে কোন ধর্মের মানুষ ভগবান শিবের এই উপদেশ পালন করে, আত্মার উন্নতির সাথে সাথে নিজের ও সংসারের উন্নতি করতে পারে | শিবলিঙ্গ সম্বন্ধে অজ্ঞতাবশত কিছু ভুল তথ্য প্রচার হয়েছে, যেমন লিঙ্গ শব্দের উৎপত্তি সংস্কৃত লিঙ্গম শব্দ থেকে, যার অর্থ প্রতীক চিহ্ন। যেমন অর্থের অর্থ হলো টাকা । কিন্তু বাংলা ব্যাকরণ এ লিঙ্গ শব্দ ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মতামত প্রকাশ করুন