অবিশ্বাস্য হলেও সত্য 70 বছর না খেয়ে বেঁচে আছে এই ব্যাক্তি
![]() |
Prahlad Jani |
বিজ্ঞানের সূত্র অনুযায়ী যে কোন শক্তির জন্য, কোন উৎস প্রয়োজন, উৎস ছাড়া কোন শক্তি বা এনার্জি সৃষ্টি হয় না। পৃথিবী ও প্রকৃতি পরিচালিত হয় সৌর শক্তির দ্বারা এবং পৃথিবীতে চন্দ্র অনেক ভূমিকা আছে, এই শক্তির দাঁড়ায় পৃথিবীর এই প্রকৃতির ও প্রাণের সৃষ্টি। পৃথিবীর কোন প্রাণীই প্রকৃতির এই শক্তি থেকে বেঁচে থাকার জন্য সম্পূর্ণ শক্তি গ্রহণ করতে পারে না। প্রকৃতির এই শক্তি থেকে সামান্য কিছু শক্তি প্রাণীর শরীর গ্রহণ করে ঠিকই, কিন্তু তা বেঁচে থাকার জন্য পর্যাপ্ত নয় | বেঁচে থাকার জন্য যা প্রয়োজন, তা হলো জল ও খাদ্য | মেডিকেল সাইন্স অনুযায়ী খাদ্য ও জল ছাড়া পৃথিবীর কোন প্রাণী বেঁচে থাকতে পারে না, কারণ খাদ্য প্রাণীদের শক্তির উৎস।
কিন্তু আমেদাবাদ থেকে 180 কিলোমিটার দূরে পাহাড়ের গুহায় অবস্থিত, মাতা আম্বাজি মন্দির, সেখানে থাকা এক সন্ন্যাসী প্রহ্লাদ জানী, দীর্ঘ 70 বছর না খেয়ে বেঁচে আছেন। তিনি খাদ্য তো দূরের কথা, জল পর্যন্ত পান করেন না। আধ্যাত্মিক মানুষের কাছে তিনি ঈশ্বরের বরদান স্বরূপ। তাকে ঈশ্বরের অবতার হিসাবে পুজো করেন। কিন্তু বিজ্ঞান ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গিতে, এতদিন না খেয়ে বেঁচে থাকা অসম্ভব।
প্রহ্লাদ জানীর এই কথার সত্যতা যাচাই করার জন্য আমেদাবাদের এক নামকরা হসপিটালে, D. R.D.O এর বিশিষ্ট কিছু বৈজ্ঞানিক, এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিশেষজ্ঞ সহ, 45 জনের টিম চুনড়িওয়ালা মাতাজি অর্থাৎ প্রহ্লাদ জানীর শারীরিক পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। পর্যবেক্ষণ করার আগে প্রহ্লাদ জানি তাদেরকে একটি শর্ত দেয়, শর্ত অনুযায়ী তিনি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য শরীর থেকে রক্ত দেবে ঠিকই, কিন্তু কোন ইনজেকশন দ্বারা তার শরীরে কোন মেডিসিন ইউজ করা যাবেনা, এবং কোনো ওষুধ তাকে খেতে অনুরোধ করা যাবে না বা ওষুধ খাওয়ানোর জন্য কোন জবরদস্তি করা যাবে না।
সেখানে 10 দিন, 24 ঘন্টার পাহারায় প্রহ্লাদ জানি কে সিসিটিভি ক্যামেরা ও মানুষের দ্বারা নজর বন্দি করে রাখা হয়। এবং তার শরীরের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় | সেই সমস্ত পরীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী জানা গেছে, তিনি তার শরীরে ইউরিন তৈরি করতে পারে, আবার সেই ইউরিন আধ্যাত্মিক শক্তির দ্বারা যোগ বলে শরীরের রক্তের সঙ্গে মিলিয়ে দিতে পারে। অর্থাৎ তিনি কোন কিছু গ্রহণ করে না এবং শরীর থেকে কিছুই ত্যাগ করেন না। চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী শরীরে ইউরিন তৈরি হলে তা ত্যাগ করা ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। কিন্তু তিনি তা আবার রক্তের সঙ্গে মিলিয়ে দিতে পারেন, যা কিনা চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী অসম্ভব | কিন্তু কিভাবে এগুলো সম্ভব হচ্ছে তা সাইন্টিস্টরা বুঝে উঠতে পারেনি বা Defence Research and Development Organisation এর বৈজ্ঞানিকরা সাধারণ মানুষের কাছে প্রকাশ করেনি |
শুধু এই কথা জানিয়েছে Prahlad jani তার দাবি সত্য, অর্থাৎ তিনি না খেয়ে বেঁচে থাকতে পারেন | প্রহ্লাদ জানীর বয়স বর্তমানে 90 এর কাছাকাছি, তার কথা অনুযায়ী তিনি ছোট থাকতে, আজ থেকে প্রায় 70 বছর আগে তিনজন দেবী বালিকা রূপে, তাঁর জিভে স্পর্শ করে, তারপর থেকেই প্রহ্লাদ জানীর না খিদে পায় না জল পিপাসা। তিনি বলেন এই প্রকৃতি এবং গাছপালা ও উনাকে বেঁচে থাকার জন্য শক্তি দেয়। প্রহ্লাদ জানীর জন্ম ইংরেজির 13/8/1929 সালে। তিনি 10-12 বছর বয়স থেকেই আধ্যাত্মিক পথে নেমে পড়ে, ইনি মাতাজির ভক্ত এবং নিজে ও মাতা আম্বাজির মত সেজে থাকে, তাই তাকে চুনড়িওয়ালা মাতাজি ও বলা হয়।
কিন্তু কিভাবে দীর্ঘ 70 বছর খাদ্য না খেয়ে, জল না পান করে বেঁচে থাকা সম্ভব? | বিজ্ঞানের থেকে এখন পর্যন্ত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি, শুধু এটুকু জানিয়েছে যে এটা তাদের কল্পনার থেকে অনেক উপরে |
আবার শাস্ত্র মতে কিন্তু যোগ বলে অনেক কিছু সম্ভব, যেমন কুণ্ডলিনী শক্তি জাগ্রত করে, পরমাত্মার সঙ্গে সম্পর্ক করা যায় | আবার যোগ বলে শীত ও গ্রীষ্ম কে জয় করা যায়, জলে ভেসে থাকা যায়, কিন্তু প্রহ্লাদ জানি দেখালেন, না খেয়েও বেঁচে থাকা যায় |
আজকের মতো এই পর্যন্তই নমস্কার
প্রহ্লাদ জানীর এই কথার সত্যতা যাচাই করার জন্য আমেদাবাদের এক নামকরা হসপিটালে, D. R.D.O এর বিশিষ্ট কিছু বৈজ্ঞানিক, এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিশেষজ্ঞ সহ, 45 জনের টিম চুনড়িওয়ালা মাতাজি অর্থাৎ প্রহ্লাদ জানীর শারীরিক পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। পর্যবেক্ষণ করার আগে প্রহ্লাদ জানি তাদেরকে একটি শর্ত দেয়, শর্ত অনুযায়ী তিনি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য শরীর থেকে রক্ত দেবে ঠিকই, কিন্তু কোন ইনজেকশন দ্বারা তার শরীরে কোন মেডিসিন ইউজ করা যাবেনা, এবং কোনো ওষুধ তাকে খেতে অনুরোধ করা যাবে না বা ওষুধ খাওয়ানোর জন্য কোন জবরদস্তি করা যাবে না।
সেখানে 10 দিন, 24 ঘন্টার পাহারায় প্রহ্লাদ জানি কে সিসিটিভি ক্যামেরা ও মানুষের দ্বারা নজর বন্দি করে রাখা হয়। এবং তার শরীরের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় | সেই সমস্ত পরীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী জানা গেছে, তিনি তার শরীরে ইউরিন তৈরি করতে পারে, আবার সেই ইউরিন আধ্যাত্মিক শক্তির দ্বারা যোগ বলে শরীরের রক্তের সঙ্গে মিলিয়ে দিতে পারে। অর্থাৎ তিনি কোন কিছু গ্রহণ করে না এবং শরীর থেকে কিছুই ত্যাগ করেন না। চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী শরীরে ইউরিন তৈরি হলে তা ত্যাগ করা ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। কিন্তু তিনি তা আবার রক্তের সঙ্গে মিলিয়ে দিতে পারেন, যা কিনা চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী অসম্ভব | কিন্তু কিভাবে এগুলো সম্ভব হচ্ছে তা সাইন্টিস্টরা বুঝে উঠতে পারেনি বা Defence Research and Development Organisation এর বৈজ্ঞানিকরা সাধারণ মানুষের কাছে প্রকাশ করেনি |
শুধু এই কথা জানিয়েছে Prahlad jani তার দাবি সত্য, অর্থাৎ তিনি না খেয়ে বেঁচে থাকতে পারেন | প্রহ্লাদ জানীর বয়স বর্তমানে 90 এর কাছাকাছি, তার কথা অনুযায়ী তিনি ছোট থাকতে, আজ থেকে প্রায় 70 বছর আগে তিনজন দেবী বালিকা রূপে, তাঁর জিভে স্পর্শ করে, তারপর থেকেই প্রহ্লাদ জানীর না খিদে পায় না জল পিপাসা। তিনি বলেন এই প্রকৃতি এবং গাছপালা ও উনাকে বেঁচে থাকার জন্য শক্তি দেয়। প্রহ্লাদ জানীর জন্ম ইংরেজির 13/8/1929 সালে। তিনি 10-12 বছর বয়স থেকেই আধ্যাত্মিক পথে নেমে পড়ে, ইনি মাতাজির ভক্ত এবং নিজে ও মাতা আম্বাজির মত সেজে থাকে, তাই তাকে চুনড়িওয়ালা মাতাজি ও বলা হয়।
আবার শাস্ত্র মতে কিন্তু যোগ বলে অনেক কিছু সম্ভব, যেমন কুণ্ডলিনী শক্তি জাগ্রত করে, পরমাত্মার সঙ্গে সম্পর্ক করা যায় | আবার যোগ বলে শীত ও গ্রীষ্ম কে জয় করা যায়, জলে ভেসে থাকা যায়, কিন্তু প্রহ্লাদ জানি দেখালেন, না খেয়েও বেঁচে থাকা যায় |
আজকের মতো এই পর্যন্তই নমস্কার
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মতামত প্রকাশ করুন