Facebook আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।
লিঙ্ক পান
Facebook
X
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
জল সম্পর্কে যে বিষয় আপনি কখনোই শোনেন নি
লিঙ্ক পান
Facebook
X
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
-
Water
জল পৃথিবীতে অবস্থিত অমূল্য সম্পদ যা পৃথিবীর সর্বত্র অবস্থিত | জলের এই পৃথিবীতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে, আমরা ছোট থেকেই জেনে এসেছি জলই জীবন|
পৃথিবীতে বেশিরভাগ প্রাণীর শরীরেই জলের ভাগ বেশি, তাই জল ছাড়া আমরা প্রাণের অস্তিত্বের কথা কল্পনাও করতে পারি না | কিন্তু এটা কখনো ভেবে দেখেছেন জীবন সৃষ্টিকারী এই জলের জীবন আছে কিনা না? | অন্যান্য - জ্যোতিষ শাস্ত্র কি
বিজ্ঞানের সহযোগিতায় আমরা জানতে পেরেছি জল হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের সংমিশ্রণ | কিন্তু জাপানের বিশিষ্ট বৈজ্ঞানিক Masaru Emoto জলের আরো সুক্ষ্ম গবেষণা করে জানিয়েছেন পৃথিবীর এই অমূল্য সম্পদ জল নিজেও জীবিত, শুধু তাই নয় জল আলাদা আলাদা পরিবেশের আলাদা আলাদা গুণাবলী ধারণ করে আলাদা আলাদা প্রতিক্রিয়া দেওয়ার ক্ষমতা রাখে | অন্যান্য -জ্যোতিষ শাস্ত্র কেন মানবো
Masaru Emoto বিভিন্নভাবে বিভিন্ন পরিবেশে জলের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখেছেন জলের সূক্ষ্ম কনা গুলো বিভিন্ন রূপ ধারণ করে | তিনি বেশ আনন্দময় পরিবেশে যখন জলের পরীক্ষা করে তখন দেখাগেছে জলের সূক্ষ্ম কনার আকৃতি সুন্দররূপে রূপান্তরিত হয়েছে, আবার সেই জলের পরীক্ষা যখন অশান্তিপূর্ণ পরিবেশের মধ্যে করেন তখন দেখাগেছে জলের সুক্ষ্ম কনা গুলোর আকৃতি ও বিশ্রী রূপে রূপান্তরিত হয়েছে | তার এই পরীক্ষা তাকে ভ্রমের মধ্যে ফেলে দিয়েছিল, তিনি আরো কয়েকবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন এবং একই রকম রেজাল্ট পায় | তারপরে তিনি ধ্বনির প্রভাবে জলের পরীক্ষা করে তিনি জলকে সুন্দর মিউজিক শোনায় ও পরীক্ষা করে সেখানেও জলের সূক্ষ্ম কণাগুলো সুন্দর আকৃতি ধারণ করে | এবং কিছু ভয়ানক ও নেগেটিভ ধ্বনিতে জলের সূক্ষ্ম কণাগুলোর রূপ ভয়ানকভাবে গঠিত হয় |
জলের বিভিন্ন রূপ
এইভাবে তিনি জলের আরো অনেক ভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে, এমনকি তিনি প্রমাণ করেছেন মানুষের মানসিক চিন্তা ধারা ও মানুষের দৃষ্টিতেও জল প্রভাবিত হয় | এর অর্থ হল এই যে মানুষের শরীরে 70% জল থাকে এই জলও একই ভাবে প্রভাবিত হয়, এর কারণেই আমরা কোন সুন্দর পরিবেশে গেলে বা সুন্দর ধ্বনিতে আমাদের মনে অজানা কারণে সুখানুভূতি ও প্রফুল্লতা সৃষ্টি হয়, এবং কোন অশুভ পরিবেশে গেলে বা ভয়ানক শব্দে অজানা কারণে আমাদের মন চঞ্চল অস্থির ও ভীত হয়ে ওঠে | Scientist Masaru Emoto এর এই আবিষ্কার, বিজ্ঞান ও মানব সভ্যতা কে এক নতুন দিশা দেখিয়েছে |
এনার এই গবেষণার পরে প্রাচীন শাস্ত্র থেকে যদি কিছু গবেষণা তুলে ধরা হয়, যেগুলো এক সময় কিছু মানুষ যারা নিজেদের নাস্তিক যুক্তিবাদী ও বুদ্ধিজীবী বলে দাবি করেন, তারা যেই শাস্ত্রীয় সংস্কারকে কুসংস্কার বলে প্রচার করেছে |
কিন্তু এখন বোঝা যাচ্ছে যে প্রাচীন মুনি-ঋষিরা শাস্ত্রের মাধ্যমে আমাদের যে শিক্ষা দিয়ে গেছেন তা কুসংস্কার নয় বরং বিজ্ঞান যা আমাদের প্রমাণ করতে পাচহাজার বছরের বেশি সময় লেগেছে | যেমন শাস্ত্র অনুযায়ী অতিথিকে ভগবান বলাহয়, আর এই অতিথি রুপি ভগবান বাড়িতে আসলে তাকে প্রথমে একটি পাত্রে জল খাওয়ানোর নির্দেশ দেওয়া আছে, এতে পরিবারের কল্যাণ হবে | যদি Masaru Emoto এনার গবেষণা অনুযায়ী এই নিয়মের বিচার করি তাহলে দেখা যায় একজন অতিথিকে ভগবান মানলে মনে ভক্তির উদয় হয়, যখন মনে ভক্তির উদয় হয় তখন মনে বিচার ও খুব ভালো সৃষ্টি হয় আর এই ভালো বিচার জলও ধারণ করে, আর সেই জলে অতিথির শরীর তৃপ্ত হয় এবং তার মনেও ভালো বিচার সৃষ্টি হয় | অন্যান্য - স্বভাব পরিবর্তন করলে জীবন পরিবর্তন হয়
একই ভাবে সাধু ঋষিদের মানুষের চিকিৎসার নামে ঝাড়ফুঁক করতে দেখা যায়, এবং একটি পাত্রে জল নিয়ে সেই জল স্পর্শ করে বা জলের দিকে তাকিয়ে কিছু মন্ত্র উচ্চারণ করতে দেখা যায়, এবং এই জল যার চিকিৎসা হয় তাকে পান করতে দেওয়া হয়, এই ঝাড়ফুঁকের মাধ্যমে অনেক মানুষ নিজেরা ভালো হয়েছে বলে দাবি করে | তাহলে এই ঘটনার ও যদি Masaru Emoto এর গবেষণার অনুযায়ী বিচার করা হয় তাহলে বোঝা যায় মন্ত্র হলো কিছু পজেটিভ ধনী, তার সাথে মনের বিচার এবং দৃষ্টি একসাথে জলে মিশৃত হয়েছে এবং সেই জল পান করে মানুষ ভালো হচ্ছে | তেমনি ভগবান শিবের আরাধনা করে শিব লিঙ্গে ঢালা জলকে চরণামৃত বলা হয়েছে |
অর্থাৎ মন্দির হল পবিত্র স্থান যেখানে এনার্জি মাপ করা মিটার দিয়ে পরিমাপ করা হলে পজিটিভ এনার্জি মাত্রা অনেক বেশি পাওয়া যায়, এবং তার উপরে বহু মানুষের ভক্তি ও দৃষ্টি সেই জলকে অমৃত করে তোলে |
এছাড়াও শাস্ত্র অনুযায়ী জল ব্যবহারের বিভিন্ন নিয়ম আছে যে নিয়ম গুলোর মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে অনেকটা সুখী ও শারীরিকভাবে সুস্থ করে তুলতে পারি সেগুলো আরো একটা লেখার মাধ্যমে আপনাদের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করব | আজকের জন্য এই পর্যন্তই ঈশ্বর আপনাদের সকলের মঙ্গল করুক এই বলে আজকে লেখা শেষ করছি নমস্কার |
লিঙ্ক পান
Facebook
X
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
মন্তব্যসমূহ
Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india
Om ভারতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় শ্রী নরেন্দ্র মোদী, আগামী 5 ই এপ্রিল রবিবার রাত 9 ঘটিকায়, 9 মিনিট, সমস্ত দেশবাসীকে ঘরের ইলেকট্রিক লাইট বন্ধ করে, প্রদীপ, মোমবাতি, টর্চ, মোবাইলের ব্যাক লাইট, জ্বালিয়ে রাখতে অনুরোধ করেছেন | অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে এর ফলে লাভ কি হবে | লাভ ক্ষতির বিচার করতে গেলে, আগে জানতে হবে প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হয় কেন? প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হতো, অন্ধকার দূর করবার জন্য | বর্তমানে ইলেকট্রিক লাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আমরা অন্ধকার দূর করে থাকি | কিন্তু ভারতীয় শাস্ত্র মতে শুধুমাত্র অন্ধকার দূর করবার জন্যই প্রদীপ, মোমবাতি, ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় না | অগ্নি, পৃথিবী, বায়ু, জল, আকাশ, এই পঞ্চতত্ত্বের মধ্যে সবথেকে পবিত্র হলো অগ্নি |অগ্নির যেমন দাহ করার ক্ষমতা আছে, তেমনই আছে এর পবিত্রতা | তাই যেকোনো মাঙ্গলিক কর্মে অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে, শুভ শক্তিকে বৃদ্ধি করার জন্য, প্রদীপ, মোমবাতি, যজ্ঞ, ইত্যাদির মাধ্যমে পবিত্র অগ্নির ব্যবহার করা হয় | এছাড়াও যোগীদের সেরা সময় হল রাত্র, মানুষের মন সদা চঞ্চল, তাই মনকে স্থির করা খুব কঠিন কাজ | আমাদের পঞ্চ...
ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন প্রকৃতির হয় সিংহ রাশি সিংহ রাশি রাশিচক্রের পঞ্চম রাশি, সিংহ রাশিতে যখন রবি প্রবেশ করে তখন ভাদ্র মাসে শুরু হয়| মানুষের জন্ম সময় রবির অবস্থান অনুযায়ী মানুষের প্রকৃতি ও ভাগ্যের সম্পর্কে কিছুটা স্থূল ধারণা পাওয়া যায় | ভাদ্র মাসে যেসব জাতক-জাতিকাদের জন্ম, তারা খুব সাহসী দৃঢ় প্রকৃতির, এরা চায় সবার থেকে আগে এবং সবার উপরে থাকতে, সেই জন্যই এরা যে কাজে হাত দেয় তা সম্পন্ন করতে জীবন-মরণ চেষ্টা করে থাকে| সমস্ত বড় ব্যাপারের দিকে এদের নজর থাকে, বড় আদর্শ সামনে রেখে এরা সেই ভাবে চলতে চেষ্টা করে, কিন্তু এরা আশা ও আদর্শ উচ্চ হওয়ায় মাঝে মাঝে তা কার্যক্ষেত্রে ফলদায়ক বা কার্যকরী হয় না| এরা একটু সরল প্রকৃতির অর্থাৎ খোলাখুলি ব্যবহার ও কথাবার্তা বলতে বেশি পছন্দ করে, মিথ্যা, ছল, প্রতারণা, এসব ব্যাপার কে অত্যন্ত ঘৃণা করে| এরা নিজেরা সৎ থাকার কারণে অন্যদের তেমন মনে করে এবং অন্যদের খুব তাড়াতাড়ি বিশ্বাস করে ফেলে| কিন্তু বাস্তব জগতে মানুষ যখন চালাকি, প্রতারণার, পরিচয় পায় তখন এদের মন তিক্ত হয়ে যায়, এবং এরা কঠোর হৃদয়ের মানুষ হয়ে ওঠে| জাতকের...
শিবলিঙ্গ কি? লিঙ্গ কথার অর্থ হল প্রতীক চিহ্ন | আর শিবলিঙ্গ হলো, ভগবান শিবের নির্গুণ ব্রহ্মের প্রতীক চিহ্ন | ভগবান শিব কে বলা হয় পরমেশ্বর | শিবলিঙ্গ পরমেশ্বর ভগবান শিবের ধ্যান মগ্নতার প্রতীক, শান্ত হওয়ার প্রতীক | ভগবান শিব আত্মধ্যানে লীন থাকেন, আর এই সংসারের সমস্ত মানুষকে অন্তর্মুখী হয়ে ধান মগ্ন থাকার উপদেশ দেন | মহাদেব "লয়ং যাতি ইতি লিঙ্গ" অর্থাৎ যার মধ্যে সবকিছু লয় হয়ে যায় তাই হল লিঙ্গ | অন্তর্মুখী ধ্যান অভ্যাসের মাধ্যমে, পঞ্চ ইন্দ্রিয়, ষড়ঋপু, (পঞ্চ ইন্দ্রিয় হলো ঘ্রাণ আস্বাদন শ্রবণ দর্শন স্পর্শ আর ষড়ঋপু হল কাম-ক্রোধ-লোভ-মোহ-মদ মাৎসর্য) এই সমস্ত কিছু লয় প্রাপ্ত করে, মানুষ দেবগুণ সম্পন্ন হয়ে উঠতে পারে | পরমেশ্বর ভগবান-শিব হিন্দু ধর্মের দেবতা হলেও যে কোন ধর্মের মানুষ ভগবান শিবের এই উপদেশ পালন করে, আত্মার উন্নতির সাথে সাথে নিজের ও সংসারের উন্নতি করতে পারে | শিবলিঙ্গ সম্বন্ধে অজ্ঞতাবশত কিছু ভুল তথ্য প্রচার হয়েছে, যেমন লিঙ্গ শব্দের উৎপত্তি সংস্কৃত লিঙ্গম শব্দ থেকে, যার অর্থ প্রতীক চিহ্ন। যেমন অর্থের অর্থ হলো টাকা । কিন্তু বাংলা ব্যাকরণ এ লিঙ্গ শব্দ ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মতামত প্রকাশ করুন