Facebook আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।
লিঙ্ক পান
Facebook
Twitter
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
তামার পাত্রে জল খাওয়ার উপকারিতা
লিঙ্ক পান
Facebook
Twitter
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
-
বর্তমান সমাজে শাস্ত্রীয় রীতিনীতি ভুলে অজ্ঞানতার কারণে, মানুষ বিজ্ঞানের দেওয়া নানা সরঞ্জাম ব্যবহার করে ধীরে ধীরে নিজেদের বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছে| এর ফলে সৃষ্টি হচ্ছে নানা রকম রোগ ব্যাধি ও মানসিক অশান্তি | আমরা দৈনন্দিন জীবনে যদি কিছু ছোট ছোট পরিবর্তন করি তাহলে আমরা অনেকটাই শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক সুখ ভোগ করতে পারি |
আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব তামার পাত্রে জল খাওয়ার উপকারিতা সম্বন্ধে | প্রাচীন মুনি-ঋষিরা সুস্থ ও নীরোগ থাকার জন্য তামার পাত্রে জল পান করতেন, আর ঐ সময়কার মানুষরাও তামার পাত্রে জল পান করতেন | আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী তামার পাত্রে রাখা জল খেলে আমাদের শরীরে বিষক্রিয়া নষ্ট হয়, এবং শরীরের বজ্র পদার্থ মলমূত্র ঘামের মাধ্যমে বেরিয়ে যায় |
শাস্ত্র অনুযায়ী রাতে তামার পাত্রে জল রেখে সকালে পান করতে হয় (কমকরে আটঘণ্টা) | তামার পাত্রে জল থাকলে সেই জলে খুব অল্প পরিমাণে আয়রন মিশে যায় এবং জলের এনার্জি বৃদ্ধি হয় | আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী এই তাম্র জল শরীরের বাত, পিত্ত, কফ এই তিনটি বিষয়ের ব্যালেন্স ঠিক রাখে | তামার পাত্রে রাখা জলের বিশেষত্ব হলো এই জল কখনো বাসি হয় না ও জলের স্বাদ বেড়ে যায় | অন্যান্য - জল সম্পর্কে এমন কিছু যা হয়তো আগে কখনোই জানেন নি
বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে তামার পাত্রে জল থাকলে যে প্রক্রিয়া হয় তাকে অলিগোডাইন্যামিক এফেক্ট বলে, যা নানা ধরনের মাইক্রোবস,মোল্ড বা ফাঙ্গি কে নষ্ট করে দেয় এবং শরীর ঠিক রাখে।তামা,একটি ট্রেস মিনারেল যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় |
তাই তামার পাত্রে রাখা জল সেবন করলে শরীরে যে উপকার গুলো পাওয়া যায় আমি তা এক একটা করে তুলে ধরছি |
1) তামার পাত্রে রাখা জল পান করলে জল বাহিত রোগের ক্ষতি কারক ব্যাকটেরিয়া নষ্ট হয়, তাই তামার পাত্রে রাখা জল ডায়রিয়া কলেরা ইত্যাদি রোগের প্রতিরোধ করে |
2) বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে তামার পাত্রে রাখা জল মানুষের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে | বর্তমান সময়ে অনিয়ম ও ভেজাল খাদ্য সামগ্রী খেয়ে গ্যাস্ট্রিক বদহজম কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা ভোগ করতে হয়, কিন্তু তামার পাত্রে রাখা জল নিয়মিত সেবন করলে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায় | গবেষণায় আরও জানা গেছে তামায় এমন কিছু ক্ষমতা আছে যা জলের সমস্ত জীবাণু ধ্বংস করে জলকে পিওর করে তোলে এবং পেটের অনেক সমস্যা দূর করে |
3) যদি আপনি অনেক ডায়েট কন্ট্রোল করে, অনেক পরিশ্রম করে, অনেক চেষ্টা করেও নিজের ওজন কমাতে পারছেন না | তাহলে আপনি তামার পাত্রে রাখা জল নিয়মিত সেবন করতে পারেন এই জল নিয়মিত পান করলে শরীরের চর্বি ধীরে ধীরে কম হতে থাকে | অন্যান্য -মানুষের মাঝেই ভগবান
4) আজকাল সৌন্দর্য পাওয়ার জন্য মানুষ নানা রকম কেমিকেল কসমেটিক দ্রব্য ব্যবহার করে এবং আরও অনেক নানা সামগ্রী ব্যবহার করে | কিন্তু শরীরের ত্বকের সৌন্দর্য জন্য এগুলোই যথেষ্ট নয় | আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য জন্য সবথেকে বেশি প্রভাব পড়ে প্রতিদিনের খাদ্য সামগ্রী, আর সেই খাদ্যতালিকায় প্রধান ভূমিকায় থাকে জল | আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী তামার পাত্রে রাখা জল সকালে খালি পেটে নিয়মিত সেবন করলে চামড়া কুঁচকানো ভাব দূর হয় এবং ত্বকের সৌন্দর্য বেড়ে যায় | তামায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ত্বকে নতুন কোষ সৃষ্টি করে এবং ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না |
তামা একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আমাদের শরীরের ফ্রী র্যাডিকলগুলির বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে, যার ফলে ত্বকে বয়সের ছাপ অনেক দেরীতে পড়ে।এছাড়াও তামা প্রোটিন ক্যারিয়ার হিসেবে কাজ করে, যেটি ত্বক চুল এবং মার্সলের ক্ষতিপূরণে খুব কার্যকর। তামা কপার পেপ্টাইড নামক এক যৌগ তৈরি করে, যা এই প্রোটিনগুলি কে জায়গা মতনপৌঁছে দেয়। তামা কোলাজেন তৈরিতেও সাহায্য করে যা যৌবন ধরে রাখে এবং ত্বকের সৌন্দর্য এনে দিতে সাহায্য করে ।
5) বর্তমানে হার্টের সমস্যা ও দিনকে দিন বেড়ে চলেছে | কিন্তু তামার পাত্রে রাখা জল হাটের রোগের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে | আমেরিকার ক্যান্সার সোসাইটি টির একটি রিপোর্ট অনুযায়ী তামার পাত্রে রাখা জল আমাদের শরীরের কোলেস্টেরল কম করে এবং হার্টবিট নিয়ন্ত্রণ করে তাই যারা হার্টের সমস্যা ভোগ করছে তাদের প্রতিদিন নিয়ম করে তামার পাত্রে রাখা জল পান করা উচিত |
6) আগেকার দিনে প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের হাড়ের গিটে গিটে ব্যথায় কষ্ট পেতে দেখা যেত |এখন অনেক কম বয়সী মানুষের মধ্যে ও গাঁটে ব্যথার কষ্ট পেতে দেখা যায় তামার পাত্রে রাখা জলে একটি বিশেষ যৌগ সৃষ্টি হয়, এর ফলে আমাদের শরীরের হাড় শক্তিশালী হয় গাঁটে ব্যথা দূর করে, এছাড়াও তামার পাত্রে রাখা জল শরীরে ইউরিক এসিড কম করে হাড়ের ব্যথা দূর করে,
এটি শরীরের মেটাবলিজম ঠিক রাখতে সাহায্য করে, পোটাশিয়াম, জিঙ্ক এবং ক্যালশিয়ামের মতন অন্যান্য ট্রেস মিনেরালের সাথে। তামা শরীরের ভিটামিন এবং আমাইনো অ্যাসিডগুলিকে কার্যকর করে এবং শরীর এর অন্যান্য কাজকর্ম ঠিক রাখে।
7) থাইরয়েডের সমস্যা এখন একটা বড় সমস্যা | থাইরয়েড রোগ থাইরয়েড হরমোন বাড়ার কারণে হয় | এর ফলে হঠাৎ ওজন বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া | অল্পতেই হাঁপিয়ে ক্লান্তি বোধ করা, ইত্যাদি লক্ষণ গুলো দেখা যায় | থাইরয়েড গ্রন্থির মধ্যে ভালো কাজ করার জন্য যে মিনারেল প্রয়োজন হয় তামা সেই মিনারেল সৃষ্টি করে | থাইরয়েড বিশেষজ্ঞদের অনুযায়ী জল তামার পাত্রে থাকলে জলে সেই উপাদান মিশে যায় যা থাইরয়েড হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে এবং থাইরয়েড এর কার্যপ্রণালী ও নিয়ন্ত্রণ করে | এই কারণে তামার পাত্রে রাখা জল নিয়মিত সেবন করলে থাইরয়েড সমস্যা ও নিয়ন্ত্রণ হয় |
8) তামার পাত্রে রাখা জল মস্তিষ্কের জন্য অত্যন্ত উপকারী আমাদের মস্তিষ্কের একতন্ত্র কোষ অন্য তন্ত্র কোষে তথ্য পাঠানোর কাজ করে এই তন্ত্র কোষগুলো মাইরেল নামে আবরণে ঢাকা থাকে যা এই তথ্য পাঠাতে সাহায্য করে এই মাইরেল তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাতে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে এবং আমরা তথ্য দীর্ঘদিন মনে রাখতে পারি | অর্থাৎ তামার পাত্রে রাখা জল মস্তিষ্কের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে ব্রেনের স্টিমুলেশন এর জন্য ও খুব প্রয়োজনীয় একটি উপাদান।
তামার পাত্রে রাখা জল মানুষের শরীরের অনেক উপকার করে | যেমন আমেরিকার ক্যান্সার সোসাইটির রিপোর্ট অনুযায়ী তামা ক্যান্সারের জীবাণু প্রতিরোধ করতে পারে তাই ক্যান্সারের রোগীদের অবশ্যই তামার পাত্রে রাখা জল পান করা উচিত |
মানুষের শরীরের রক্ত দুষনমুক্ত করতে সাহায্য করে এবং শরীরের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে | অন্যান্য - জ্যোতিষ শাস্ত্র কি?
তো বন্ধুরা আজ একটি তামার পাত্রে জল সেবন করা শুরু করে দিন একটা সতর্কবার্তা অবশ্যই মনে রাখবেন তামার পাত্রে কখনোই টক জাতীয় উপাদান সেবন করবেন না টক জাতীয় উপাদান শুধু তামার পাত্র পরিষ্কার করতে কাজে লাগাতে পারেন আজকে এই পর্যন্তই নমস্কার
লিঙ্ক পান
Facebook
Twitter
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
মন্তব্যসমূহ
Astrologer Dr Prodyut Acharya, MA. M Phil. PhD. in asrtology gold medalist,
Online Astrology service and Palm reading, best Astrologer and palmist in india
Om ভারতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় শ্রী নরেন্দ্র মোদী, আগামী 5 ই এপ্রিল রবিবার রাত 9 ঘটিকায়, 9 মিনিট, সমস্ত দেশবাসীকে ঘরের ইলেকট্রিক লাইট বন্ধ করে, প্রদীপ, মোমবাতি, টর্চ, মোবাইলের ব্যাক লাইট, জ্বালিয়ে রাখতে অনুরোধ করেছেন | অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে এর ফলে লাভ কি হবে | লাভ ক্ষতির বিচার করতে গেলে, আগে জানতে হবে প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হয় কেন? প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হতো, অন্ধকার দূর করবার জন্য | বর্তমানে ইলেকট্রিক লাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আমরা অন্ধকার দূর করে থাকি | কিন্তু ভারতীয় শাস্ত্র মতে শুধুমাত্র অন্ধকার দূর করবার জন্যই প্রদীপ, মোমবাতি, ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় না | অগ্নি, পৃথিবী, বায়ু, জল, আকাশ, এই পঞ্চতত্ত্বের মধ্যে সবথেকে পবিত্র হলো অগ্নি |অগ্নির যেমন দাহ করার ক্ষমতা আছে, তেমনই আছে এর পবিত্রতা | তাই যেকোনো মাঙ্গলিক কর্মে অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে, শুভ শক্তিকে বৃদ্ধি করার জন্য, প্রদীপ, মোমবাতি, যজ্ঞ, ইত্যাদির মাধ্যমে পবিত্র অগ্নির ব্যবহার করা হয় | এছাড়াও যোগীদের সেরা সময় হল রাত্র, মানুষের মন সদা চঞ্চল, তাই মনকে স্থির করা খুব কঠিন কাজ | আমাদের পঞ্চ
ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন প্রকৃতির হয় সিংহ রাশি সিংহ রাশি রাশিচক্রের পঞ্চম রাশি, সিংহ রাশিতে যখন রবি প্রবেশ করে তখন ভাদ্র মাসে শুরু হয়| মানুষের জন্ম সময় রবির অবস্থান অনুযায়ী মানুষের প্রকৃতি ও ভাগ্যের সম্পর্কে কিছুটা স্থূল ধারণা পাওয়া যায় | ভাদ্র মাসে যেসব জাতক-জাতিকাদের জন্ম, তারা খুব সাহসী দৃঢ় প্রকৃতির, এরা চায় সবার থেকে আগে এবং সবার উপরে থাকতে, সেই জন্যই এরা যে কাজে হাত দেয় তা সম্পন্ন করতে জীবন-মরণ চেষ্টা করে থাকে| সমস্ত বড় ব্যাপারের দিকে এদের নজর থাকে, বড় আদর্শ সামনে রেখে এরা সেই ভাবে চলতে চেষ্টা করে, কিন্তু এরা আশা ও আদর্শ উচ্চ হওয়ায় মাঝে মাঝে তা কার্যক্ষেত্রে ফলদায়ক বা কার্যকরী হয় না| এরা একটু সরল প্রকৃতির অর্থাৎ খোলাখুলি ব্যবহার ও কথাবার্তা বলতে বেশি পছন্দ করে, মিথ্যা, ছল, প্রতারণা, এসব ব্যাপার কে অত্যন্ত ঘৃণা করে| এরা নিজেরা সৎ থাকার কারণে অন্যদের তেমন মনে করে এবং অন্যদের খুব তাড়াতাড়ি বিশ্বাস করে ফেলে| কিন্তু বাস্তব জগতে মানুষ যখন চালাকি, প্রতারণার, পরিচয় পায় তখন এদের মন তিক্ত হয়ে যায়, এবং এরা কঠোর হৃদয়ের মানুষ হয়ে ওঠে| জাতকের গর্ব ও আ
শিবলিঙ্গ কি? লিঙ্গ কথার অর্থ হল প্রতীক চিহ্ন | আর শিবলিঙ্গ হলো, ভগবান শিবের নির্গুণ ব্রহ্মের প্রতীক চিহ্ন | ভগবান শিব কে বলা হয় পরমেশ্বর | শিবলিঙ্গ পরমেশ্বর ভগবান শিবের ধ্যান মগ্নতার প্রতীক, শান্ত হওয়ার প্রতীক | ভগবান শিব আত্মধ্যানে লীন থাকেন, আর এই সংসারের সমস্ত মানুষকে অন্তর্মুখী হয়ে ধান মগ্ন থাকার উপদেশ দেন | মহাদেব "লয়ং যাতি ইতি লিঙ্গ" অর্থাৎ যার মধ্যে সবকিছু লয় হয়ে যায় তাই হল লিঙ্গ | অন্তর্মুখী ধ্যান অভ্যাসের মাধ্যমে, পঞ্চ ইন্দ্রিয়, ষড়ঋপু, (পঞ্চ ইন্দ্রিয় হলো ঘ্রাণ আস্বাদন শ্রবণ দর্শন স্পর্শ আর ষড়ঋপু হল কাম-ক্রোধ-লোভ-মোহ-মদ মাৎসর্য) এই সমস্ত কিছু লয় প্রাপ্ত করে, মানুষ দেবগুণ সম্পন্ন হয়ে উঠতে পারে | পরমেশ্বর ভগবান-শিব হিন্দু ধর্মের দেবতা হলেও যে কোন ধর্মের মানুষ ভগবান শিবের এই উপদেশ পালন করে, আত্মার উন্নতির সাথে সাথে নিজের ও সংসারের উন্নতি করতে পারে | শিবলিঙ্গ সম্বন্ধে অজ্ঞতাবশত কিছু ভুল তথ্য প্রচার হয়েছে, যেমন লিঙ্গ শব্দের উৎপত্তি সংস্কৃত লিঙ্গম শব্দ থেকে, যার অর্থ প্রতীক চিহ্ন। যেমন অর্থের অর্থ হলো টাকা । কিন্তু বাংলা ব্যাকরণ এ লিঙ্গ শব্দ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মতামত প্রকাশ করুন