Facebook আজ, ৫ই মার্চ, ২০২৪, রাত 9:00 নাগাদ হঠাৎ করে ফেসবুক সার্ভার ডাউন হওয়ার কারণ এখনো স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। কিছু সম্ভাব্য কারণ: ডেটা সেন্টারে ত্রুটি: ফেসবুকের ডেটা সেন্টারে কোন ত্রুটির কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে থাকতে পারে। সাইবার হামলা: ফেসবুক সার্ভারে কোন সাইবার হামলার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নতুন আপডেটে ত্রুটি: সম্প্রতি ফেসবুকে কোন নতুন আপডেট দেওয়া হয়ে থাকলে, সেই আপডেটে ত্রুটির কারণেও সার্ভার ডাউন হতে পারে। অন্যান্য কারণ: বর্তমান পরিস্থিতি: বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছে। সার্ভার কখন সম্পূর্ণভাবে ঠিক হবে তা এখনো জানা যায়নি। কিছু ব্যবহারকারী ইতিমধ্যেই ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারছেন, তবে অনেকে এখনো সমস্যার সম্মুখীন।
লিঙ্ক পান
Facebook
X
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
Where is the origin of astrology ? জ্যোতিষ শাস্ত্রের সৃষ্টি
লিঙ্ক পান
Facebook
X
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
-
জ্যোতিষ শাস্ত্র উৎপত্তি কোথা থেকে
Astrology
জ্যোতিষ শাস্ত্র সম্বন্ধে মানুষের বিশ্বাস, অন্ধ বিশ্বাস, এবং অবিশ্বাস, এই তিন ধরনের মানুষ আমাদের সমাজে বসবাস করছে | জ্যোতিষ শাস্ত্র সম্বন্ধে আমার কিছু ধারণা আমি জনসাধারণের মধ্যে তুলে ধরার চেষ্টা করছি |
সবার প্রথমে জ্যোতি শব্দের মানে সম্বন্ধে যা শিখেছি তার আলোচনা করছি, জ্যোতিষ শব্দকে ভাঙলে অর্থাৎ আলাদা করলে পাওয়া যায়, জ্যোতি+ঈশ, জ্যোতি যার অর্থ আলো, ঈশ যার অর্থ ঈশ্বর, জ্যোতিষের প্রকৃত অর্থ হল ঈশ্বরের আলো | ইংরেজি শব্দে বলা হয় Astrology যাকে ভাঙলে পাওয়া যায় A Star + Logic অর্থাৎ নক্ষত্রের পর্যালোচনা ও যুক্তি |
এখন প্রশ্ন আসতেই পারে জ্যোতিষ এর উৎপত্তি কোথা থেকে? জ্যোতিষের উৎপত্তি হলো বেদ থেকে জ্যোতিষ বেদেরই অঙ্গ | জ্যোতিষ হলো বেদের চক্ষুও স্বরূপ | যেমন চক্ষু বিনা সৃষ্টির সমস্ত প্রাণী অন্ধ | তেমনই জ্যোতিষ বিনা বেদের জ্ঞানও অসম্পূর্ণ |
আবার প্রশ্ন আসতে পারে বেদ কেন মানবো? কি আছে এই বেদে?
বেদ মানুষের দ্বারা সৃষ্ট নয়, এর সৃষ্টি ঈশ্বর দ্বারা | ব্যাসদেব মুনি মানুষের পাঠ করার সুবিধার্থে, এই বেদ কে চার ভাগে বিভক্ত করেছেন |
১.ঋগ্বেদ, ২.সামবেদ, ৩.যজুবেদ, ৪.অথর্ববেদ,
এই বেদ গুলোর থেকে পাওয়া যায়
১.শিক্ষা, ২.ব্যাকরণ, ৩.ছন্দ, ৪. নিরুক্ত, ৫.জ্যোতিষ, ৬.কল্প,
শিক্ষা - শিক্ষা হলো নির্ভুলভাবে বৈদিক শব্দ উচ্চারণ পদ্ধতি | ব্যাকরণ - ব্যাকরণ হলো সন্ধি বিচ্ছেদ করে ব্যাকৃত রূপে পরিণত করা | ছন্দ - ছন্দ হল প্রতিটি শব্দকে সঙ্ঘবদ্ধ করে ছন্দে প্রকাশ করা নিরুক্ত - নিরুক্ত হলো প্রতিটি পথকে ভেঙে তার আলাদা আলাদা ব্যাখ্যা করা | জ্যোতিষ - জ্যোতিষ হলো তিথি, নক্ষত্র, অহোরাত্র, পক্ষ, মাস, ঋতু, সংবৎসর, গণনা করে বিভিন্ন কর্মের আয়োজন করা | কল্প - কল্প হল নির্ভুলভাবে বৈদিক ক্রিয়াকান্ডের বিধি প্রয়োগ করা |
এছাড়াও আরো অনেক কিছু আছে এই চার বেদের মধ্যে যার সবকিছু আমার পক্ষে জানা সম্ভব নয় | আমি একজন জ্যোতিষ গবেষক, তাই আমার আলোচনার বিষয় হলো জ্যোতিষ | বর্তমান সময়ে জ্যোতিষ বিদ্যা ও জ্যোতির্বিদ্যা আলাদা মনে হলেও প্রাচীনকালে তা একই ছিল, আর এই জ্যোতিষই হল পৃথিবীর প্রাচীন মহাকাশ বিজ্ঞান | এই জ্যোতিষ বিদ্যার দ্বারাই তখনকার সময়ে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ করা হতো, গ্রহাবস্থান নির্ণয় করা হতো, ঋতু পরিবর্তন, পূর্ণিমা ও অমাবস্যা, চাষাবাদের নিয়ম নির্ণয় করা হতো, এমনকি স্বামী স্ত্রীর মিলন অর্থাৎ গর্ভধারণ কোন সময় সঠিক তার নির্ণয়, এবং গ্রহ-নক্ষত্রের প্রভাব তারা জীব জগতের কল্যাণ অকল্যাণ এর ধারণা করা হতো |
এছাড়া পরবর্তীকালে গ্রহ নক্ষত্রের প্রভাব এর দ্বারা প্রতিটি মানুষের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য, গ্রহাবস্থানের ফলে হয় তাও প্রাচীন মুনি ঋষিরা উপলব্ধ করে গবেষণাপত্র রেখে গেছেন | গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থানের ফলে প্রতিটি মানুষের বৈশিষ্ট্য আলাদা আলাদা হয় তা সকলেই জানে, কিন্তু কিভাবে হয়? কেন হয়? তা মাত্র অভিজ্ঞ জ্যোতিষীরই জানে | সাধারণ জ্যোতিষীরা জানে বলে আমার মনে হয় না | কারণ আমি নিজেও এর সন্ধান করে চলেছি, কেউ কেউ নিজের মত করে ব্যাখ্যা দিতে সক্ষম, কিন্তু সঠিক প্রমাণ বা ব্যাখ্যা দিতে কেউ এগিয়ে আসেনা বা সক্ষম নন, তাই আজ জ্যোতিষ শাস্ত্র বিজ্ঞান এর অন্তর্ভুক্ত নয় | আমাদের চেষ্টা প্রাচীন পুঁথিপত্র ঘেঁটে জ্যোতিষ বিদ্যা সম্বন্ধে সঠিক তথ্য সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরা |
একটা কথা মনে রাখা অবশ্যই প্রয়োজন জ্যোতিষ কারো ভাগ্য পরিবর্তন করে না কিন্তু এই শাস্ত্রের সহযোগিতায় নিজের ভাগ্য নিজে তৈরি করা সম্ভব |
Om ভারতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় শ্রী নরেন্দ্র মোদী, আগামী 5 ই এপ্রিল রবিবার রাত 9 ঘটিকায়, 9 মিনিট, সমস্ত দেশবাসীকে ঘরের ইলেকট্রিক লাইট বন্ধ করে, প্রদীপ, মোমবাতি, টর্চ, মোবাইলের ব্যাক লাইট, জ্বালিয়ে রাখতে অনুরোধ করেছেন | অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে এর ফলে লাভ কি হবে | লাভ ক্ষতির বিচার করতে গেলে, আগে জানতে হবে প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হয় কেন? প্রদীপ মোমবাতি ইত্যাদি জালানো হতো, অন্ধকার দূর করবার জন্য | বর্তমানে ইলেকট্রিক লাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আমরা অন্ধকার দূর করে থাকি | কিন্তু ভারতীয় শাস্ত্র মতে শুধুমাত্র অন্ধকার দূর করবার জন্যই প্রদীপ, মোমবাতি, ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় না | অগ্নি, পৃথিবী, বায়ু, জল, আকাশ, এই পঞ্চতত্ত্বের মধ্যে সবথেকে পবিত্র হলো অগ্নি |অগ্নির যেমন দাহ করার ক্ষমতা আছে, তেমনই আছে এর পবিত্রতা | তাই যেকোনো মাঙ্গলিক কর্মে অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে, শুভ শক্তিকে বৃদ্ধি করার জন্য, প্রদীপ, মোমবাতি, যজ্ঞ, ইত্যাদির মাধ্যমে পবিত্র অগ্নির ব্যবহার করা হয় | এছাড়াও যোগীদের সেরা সময় হল রাত্র, মানুষের মন সদা চঞ্চল, তাই মনকে স্থির করা খুব কঠিন কাজ | আমাদের পঞ্চ...
ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন প্রকৃতির হয় সিংহ রাশি সিংহ রাশি রাশিচক্রের পঞ্চম রাশি, সিংহ রাশিতে যখন রবি প্রবেশ করে তখন ভাদ্র মাসে শুরু হয়| মানুষের জন্ম সময় রবির অবস্থান অনুযায়ী মানুষের প্রকৃতি ও ভাগ্যের সম্পর্কে কিছুটা স্থূল ধারণা পাওয়া যায় | ভাদ্র মাসে যেসব জাতক-জাতিকাদের জন্ম, তারা খুব সাহসী দৃঢ় প্রকৃতির, এরা চায় সবার থেকে আগে এবং সবার উপরে থাকতে, সেই জন্যই এরা যে কাজে হাত দেয় তা সম্পন্ন করতে জীবন-মরণ চেষ্টা করে থাকে| সমস্ত বড় ব্যাপারের দিকে এদের নজর থাকে, বড় আদর্শ সামনে রেখে এরা সেই ভাবে চলতে চেষ্টা করে, কিন্তু এরা আশা ও আদর্শ উচ্চ হওয়ায় মাঝে মাঝে তা কার্যক্ষেত্রে ফলদায়ক বা কার্যকরী হয় না| এরা একটু সরল প্রকৃতির অর্থাৎ খোলাখুলি ব্যবহার ও কথাবার্তা বলতে বেশি পছন্দ করে, মিথ্যা, ছল, প্রতারণা, এসব ব্যাপার কে অত্যন্ত ঘৃণা করে| এরা নিজেরা সৎ থাকার কারণে অন্যদের তেমন মনে করে এবং অন্যদের খুব তাড়াতাড়ি বিশ্বাস করে ফেলে| কিন্তু বাস্তব জগতে মানুষ যখন চালাকি, প্রতারণার, পরিচয় পায় তখন এদের মন তিক্ত হয়ে যায়, এবং এরা কঠোর হৃদয়ের মানুষ হয়ে ওঠে| জাতকের...
শিবলিঙ্গ কি? লিঙ্গ কথার অর্থ হল প্রতীক চিহ্ন | আর শিবলিঙ্গ হলো, ভগবান শিবের নির্গুণ ব্রহ্মের প্রতীক চিহ্ন | ভগবান শিব কে বলা হয় পরমেশ্বর | শিবলিঙ্গ পরমেশ্বর ভগবান শিবের ধ্যান মগ্নতার প্রতীক, শান্ত হওয়ার প্রতীক | ভগবান শিব আত্মধ্যানে লীন থাকেন, আর এই সংসারের সমস্ত মানুষকে অন্তর্মুখী হয়ে ধান মগ্ন থাকার উপদেশ দেন | মহাদেব "লয়ং যাতি ইতি লিঙ্গ" অর্থাৎ যার মধ্যে সবকিছু লয় হয়ে যায় তাই হল লিঙ্গ | অন্তর্মুখী ধ্যান অভ্যাসের মাধ্যমে, পঞ্চ ইন্দ্রিয়, ষড়ঋপু, (পঞ্চ ইন্দ্রিয় হলো ঘ্রাণ আস্বাদন শ্রবণ দর্শন স্পর্শ আর ষড়ঋপু হল কাম-ক্রোধ-লোভ-মোহ-মদ মাৎসর্য) এই সমস্ত কিছু লয় প্রাপ্ত করে, মানুষ দেবগুণ সম্পন্ন হয়ে উঠতে পারে | পরমেশ্বর ভগবান-শিব হিন্দু ধর্মের দেবতা হলেও যে কোন ধর্মের মানুষ ভগবান শিবের এই উপদেশ পালন করে, আত্মার উন্নতির সাথে সাথে নিজের ও সংসারের উন্নতি করতে পারে | শিবলিঙ্গ সম্বন্ধে অজ্ঞতাবশত কিছু ভুল তথ্য প্রচার হয়েছে, যেমন লিঙ্গ শব্দের উৎপত্তি সংস্কৃত লিঙ্গম শব্দ থেকে, যার অর্থ প্রতীক চিহ্ন। যেমন অর্থের অর্থ হলো টাকা । কিন্তু বাংলা ব্যাকরণ এ লিঙ্গ শব্দ ...
Really so good ur explain style for astrogy style.
উত্তরমুছুন