বিজ্ঞান, যুক্তি ও আধ্যাত্মিকতার সংমিশ্রণে সত্যের খোঁজ – MyAstrology রানাঘাট

ছবি
Dr Prodyut Acharya  যুক্তি, বিজ্ঞান ও বিশ্বাস: সত্যের সন্ধানে আজকের বিশ্বের মানুষ প্রায়শই ধরে নেয়—যা বিজ্ঞানের পরীক্ষা-নিরীক্ষা বা যুক্তির মাধ্যমে প্রমাণিত, শুধু সেটাই সত্য। বাকিটা সব ভুল। এই দৃষ্টিভঙ্গি একদিকে মানুষকে কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাস থেকে মুক্ত করেছে, অন্যদিকে সীমিত করেছে আমাদের অভিজ্ঞতা, অনুভূতি এবং আধ্যাত্মিক অনুসন্ধানকে। বিজ্ঞান আমাদের চারপাশের প্রকৃতিকে পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝার একটি শক্তিশালী মাধ্যম। যেমন—পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে  এবং ভ্যাকসিন রোগ প্রতিরোধ করে—এই সত্যগুলো পরীক্ষিত ও পুনরাবৃত্তি সক্ষম। তবে বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতাও আছে। চেতনার প্রকৃতি, মৃত্যুর পরের অভিজ্ঞতা বা মানুষের অন্তর্জ্ঞান—এইসব বিষয় বিজ্ঞানের সরাসরি পরীক্ষার বাইরে। যুক্তিবাদীরা বলেন, যা যুক্তির মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা যায় না, তা গ্রহণযোগ্য নয়। যেমন—অশুভ শক্তি বা ভূত-প্রেতের ধারণা। আবার সমাজে প্রচলিত কুসংস্কার, যেমন—“সূর্য গ্রহণ ও চন্দ্র গ্রহণে বাইরে বেরোলে বিপদ হবে,” যুক্তি তা খণ্ডন করেছে। কিন্তু সবকিছুকে শুধুই যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করলে মানবিক অনুভূতি, নৈতিকতা এব...

শিক্ষাগত সমস্যায় গ্রহদের ভূমিকা এবং জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী কিছু প্রতিকার।

Barriers to education
Education Problem


জ্যোতিষ শাস্ত্রে যে গ্রহগুলি শিক্ষার বিষয়ে ফল প্রদান করে সেই গ্রহের অবস্থান বিচার বিশ্লেষণ করে শিক্ষার সাফল্য অনুমান করা যায়।  যেমন জন্ম কুণ্ডলীতে দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ভাব, প্রাথমিক শিক্ষা ও তৃতীয়, পঞ্চম, নবম ভাব, উচ্চ শিক্ষা। শিক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই ভাব গুলিই ব্যক্তিগত জীবনে শিক্ষার উত্থান-পতনের জন্য সম্পুর্ণ দায়বদ্ধ। রাশি চক্রে গ্রহদের মধ্যে বুধ ও বৃহস্পতি শিক্ষার প্রধান ভুমিকা পালন করে। বাল্যকাল  থেকেই জীবন যাপনের ক্ষেত্রে যেমন পরিস্থিতির মধ্য থেকে অতিবাহিত হয়, বুধের প্রভাবে মানুষ সেই সমস্ত কিছুর মধ্য থেকে স্মৃতি সংগ্রহ করে, এই টুকরো টুকরো ঞ্জানের কারণ বুধ। এই সমস্ত স্মৃতির থেকে শিক্ষাকে প্রয়োজন অনুযায়ী প্রয়োগ করার ক্ষমতা প্রদান করে বৃহস্পতি। অর্থাৎ যেখানে বুধের শেষ সেখান থেকে বৃহস্পতির শুরু বুধ যদি বিদ্যা বুদ্ধির কারক হয় তাহলে বৃহস্পতি হলো ঞ্জান ও প্রতিভার কারক। এছাড়াও প্রতিটি গ্রহই বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষার কারক।


যেমন 

  • চন্দ্র মন, কল্পনা শক্তির কারক অর্থাৎ চন্দ্র শুভ হলে মানসিক শান্তি থাকবে, কোনো কাজে লেগে থাকার মতো একাগ্রতা থাকবে, কল্পনাশক্তির সাহায্যে কোনো বিষয়ে উপলব্ধি করতে পারবে।

চন্দ্র পিরিত হলে ঠিক তার বিপরীত ফল হবে |

  

  • মঙ্গল যুক্তি তর্ক আইন অস্ত্র শিক্ষা পরাক্রম ইত্যাদি কারক।


  • বুধ স্মৃতি গনিত বাকশক্তি আইন ঔষধ হিসেব রক্ষক ইত্যাদি কারর।


  • বৃহস্পতি শাস্ত্র আধ্যাত্ম ধর্ম দর্শন আইন সাহিত্য উচ্চ শিক্ষা উচ্চাকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি কারক। 


  • শুক্র সৌন্দর্য সঙ্গীত নৃত্য অভিনয় শিল্প সাহিত্য ইত্যাদি কা। 


  • শনি ইতিহাস গুপ্তবিদ্যা বিজ্ঞান আইন একাগ্রতা উচ্চ শিক্ষা গবেষণা মূলক ইত্যাদি কারক।


  • রবি ঞ্জান বিজ্ঞান অনুশাসন শিল্প সাহিত্য উচ্চাকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি কারক। 


জ্যোতিষ শাস্ত্রের সহযোগিতায় জন্ম কুণ্ডলীতে গ্রহের অবস্থান বিচার বিশ্লেষণ করে গ্রহ প্রতিকারের মাধ্যমে, শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ক্ষেত্রে আসা বাধাবিঘ্ন দুর করে, সু-শিক্ষার দিকে পরিচালিত করা সম্ভব | আপনি যদি আপনার সন্তানকে সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চান, সন্তানের শিক্ষার মাধ্যমে ভবিষ্যতের পথ উজ্জ্বল করতে চান | আপনাকে সহযোগিতা করবে স্বনামধন্য বহু প্রশংসিত স্বর্ণপদক প্রাপ্ত জ্যোতিষী ডঃ প্রদ্যুৎ আচার্য, বহু মানুষ তার দ্বারা উপকৃত।

 

অন্যান্য পোস্ট-হাতের রেখায় প্রাথমিক শিক্ষা ও উচ্চ শিক্ষা ভিডিও


শিক্ষাগত সমস্যায় জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী কিছু প্রতিকার।

  • শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একচামচ মধুর সাথে এক চামচ তুলসী পাতার রস খাওয়ালে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি পাবে।


  • শিক্ষার্থীদের বিছানাটি বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম ঘরে বা ঘরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে থাকলে ভালো হয়, এবং  ঘুমানোর সময় মাথাটি যেন পূর্ব বা দক্ষিণ দিকের দিকে থাকে।এতে মস্তিষ্কের চাপ কমে।

  • পরার ঘরের দেয়ালে সবুজ রঙ , এবং পরার টেবিলে সবুজ কভার ব্যবহার করুন এতে চোখে দৃষ্টিতে চাপ কমে। পরার ঘরের আসবাবপত্র  কিছুটা দূরে রাখুন এটি ইতিবাচক শক্তির বিনা বাধায় চলাচলে সহায়তা করে।


  • পরার টেবিলটি এমনভাবে স্থাপন করা উচিত যাতে অধ্যয়নের সময় পূর্ব অথবা, ঈশান কোনের দিকে মুখ থাকে। (দিক নির্ণয়ে কম্পাস ব্যবহার করা অবশ্যক) একাগ্রতা এবং মুখস্ত করার জন্য পূর্ব অথবা ঈশান দিক সর্বোত্তম ফল প্রদান করে। 


  • শিক্ষার্থীরা গায়ত্রী মন্ত্র পাঠ করা উচিৎ, এই মন্ত্রের ধ্বনির কম্পন শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটাতে এবং শিক্ষার ব্যবহার ও স্মৃতি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে| এই শক্তিশালী মন্ত্র স্পষ্ট ভাষায় ২১ বার পাঠ করলে দ্রুত ফল প্রাপ্তি হয়।


  • শিক্ষার্থীদের অবশ্যই প্রতিদিন দুধ খাওয়া প্রয়োজন।

যদি আপনি সন্তানের শিক্ষার জন্য জ্যোতিষ শাস্ত্রের পরামর্শ নিতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন | Best Astrologer and Palmist, "Dr Prodyut Acharya" gold medalist, M A. MPhil. PhD. In astrology. Online service available. Horoscope Analysis and Palm Reading. 


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ভাদ্র মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন হয়

শ্রাবণ মাসে জন্ম হলে মানুষ কেমন হয়

হাতের আয়ু রেখা বিচার